পাতা:চারুনীতি-পাঠ.djvu/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

; - به وی گ2 : تلای ع اذاً سلاسلام o221쓰나 চাৰুনীতি পাঠ । কোন মন্দ কাজ করিয়াছিলে ?* নলিন বলিল তা নয়, কিন্তু ভূপাল আজ বড় মন্দ কাজ করিয়াছে, সে কুন্দের ভীড়টি খণ্ড খণ্ড করিয়া ভাঙ্গিয়া ফেলিয়াছে।” দেবনাথ বলিল, “ভূপালের নিশ্চয়ই অতিশয় অন্যায় কাজ হইয়াছে, কিন্তু তাহাতে আমি তোমার দুঃখিত হইবার কোন কারণ দেখিতেছি না। আমি বেশ বলিতে পারি, ভূপাল আপনিই আপনার মন্দ ব্যবহারের কথা ভাবিয়া দুঃখিত হইবে।” এই কথা শুনিয়া নলিন রাগের ভরে বলিল, “আমি তাহাকে এর শাস্তি দিব । যদি cস আমার অপেক্ষা বলবান ন হইত, তাহা হইলে আমি যাইয় তাহাকে মারিতাম, কিন্তু যখন তাহ পারিতেছি না, আমি হয় তাহার নূতন লাঠিম ভাঙ্গিয়া দিব, না হয় 3 * “দেবনাথ বলিল, থাম, থাম, তোমার এ প্রকার বল, বা এমন কি, ভাবাও উচিত নহে। তুমি কি জান না ইহাকেই প্রতিশোধ লওয়া অর্থাৎ খারাপের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা বলে ; কিন্তু আমাদের কি করা উচিত ? আমাদের ‘অ সাধুতাকে সাধুতার দ্বারা জয় করা উচিত’।” নলিন বলিল, “না, কেন আমরা স্কুলে কিছু দোয করিলে শিক্ষক মহাশয় ত আমাদিগকে শাস্তি দেন?” দেবনাথ উত্তর করিল, “শাস্তি দেন বটে, কিন্তু আমাদিগকে ভাল করিবার জন্য ; তুমি ভূপালের শিক্ষক নও, আর তা ছাড়া তুমি তাঙ্গার কিছু ক্ষতি করিতে চাহ, কারণ তোমার একটি মন্দ ভাব রহিয়াছে এবং সেই ভাবকেই প্রতিহিংসা বলে।” নলিন কিছু কাল চুপ করিয়া থাকিল ; “ভূপালী যদি আমার কোন অপকার ক