পাতা:চিকিৎসাসার.djvu/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩ হইয়া বক্ষোস্থি পৰ্যন্ত আসিয়া তাহাতে জড়িত হইয়াছে। আর সকলের নীচের দুই যোড়ার মুখ আলগা আছে। পাজরের হাড়েতে কোন গাইট না থাকা প্রযুক্ত সে হাড় চলাচল হইতে পারে না । আর ঐ হাড় ফুসফুসের ও অন্তঃকরণের চতুৰ্দ্দিগে ঘেরিত হইয়া অতিশয় দৃঢ় হইয়া আছে। উক্ত বস্তুকে আঘাতহইতে সৰ্ব্বদা রক্ষা করিবার জন্যে পণজরের হাড় ঘরের ন্যায় হইয়া তাহণকে ঘেরিয়া রাখিয়াছে। অার জীর্ণঘরের উপরে পাজরের যে হগড় আছে, সেই হাড়ের মুখ এক প্রকার কোমলাস্থির দ্বারা বক্ষেস্থির উপরে জড়িত হইয়াছে । আর উদর বড় ও ছোট হইবার কারণ এই যে সময়ে আহারাদি আন্ত্রিকের ভিতরে প্রবিষ্ট হয়. সেই সময়ে আন্ত্রিক পূর্ণ হইবার পাজরের ঐ হাড় যাহার মুখ ঐ কোমলাস্থিদ্বারা বক্ষোস্থির উপরে জড়িত হইয়াছে সে ধনুকের ন্যায় কিঞ্চিৎ বাক হইয়া ঠেলিয়া উঠে, এই জন্যে আহারাদির পরে উদর উচ্চ দৃশ্য হয়, ও খাদ্য দ্রব্যাদি জীর্ণ হইলে পরেই উদর ক্ষুদ্র হয়, অর্থাৎ সমান দৃশ্য হয়। বক্ষোস্থি । বক্ষ্যেস্থি কণ্ঠাহইতে আমাশয় অর্থাৎ জীর্ণ ঘরের উপর পর্যন্ত যায়। সে হাড় চেপটা, তাহার লম্বাই