বিশুদ্ধ যুক্তিও অসন্ধি মানবাহতের উপর সংন্যস্ত থাকিবে, যে এখনকার नाब यूश যুগে তাহাদিগের প্রত্যাখ্যান ও তগুৎস্থানে নুতন নুতন কর্তব্যাকর্তব্য ও ইষ্টানিষ্ট জ্ঞানের সংস্থাপন করার কোন ও আবশ্যকতা উপস্থিত হইৰে না। এই কল্পিত আদর্শে আত্মচরিত্রকে সংগঠিত করা মিলের জীবনের একটা প্রধান লক্ষ্য ছিল। , r পর-মতসহিষ্ণুতার সহিত মিলে এরূপ বলবতী আত্মমতপোষকতা বিদ্যমান ছিল, যে সময়ে সময়ে লোকে উাহাকে পর মতবিদ্বেষী বলিয়া সন্দেহ করিত ; কিন্তু তিনি যে পর-মতবিদ্বেষী ছিলেন না डाइ डिनि डोध আত্ম-জীবনবৃন্তে পিতৃ চরিত্রের সমর্থন উপলক্ষে স্পষ্টাক্ষরে লিখিয়াছেন ।. তিনি বলেন যে “ র্যাহারা আত্মমতকে জগতের বিশেষ হিতকর ও তদ্বিপরীত মতকে জগতের সবিশেষ অনিষ্টকর বলিয়া বিশ্বাস করেন, তাহারা যদি জগতের মঙ্গলের জন্য, বিপরীত-মতাবলম্বীদিগের প্রতি কোন প্রকার অত্যাচার বা অসদ্ব্যবহবি ন৷ শুদ্ধ তাহাদিগের মতের প্রতিবাদ করেন, তাই। হইলে তঁহাদিগকে পরমতবিদ্বেষী বলা যাইতে পারে না ।” মিল মাত্মমতের দোষ ভাগের দ্যায় তদ্বিপরীত মঙ্গের গুণভাগ দেখাইতে কখন সঙ্কুচিত হইতেন না। এই জন্য অনেক সময় বিপরীতমতাবলম্বীরা তাহাকে আত্মদলভুক্ত বলিয়া মনে করিতেন । এক সময়ে তিনি প্রজাতন্ত্র-শাসনপ্রণালীর দুৰ্ব্বলাংশ সকল দেখাইয দিয়াছিলেন বলিয়। রাজতন্ত্রশাসন প্রণালীর অনুকূল-পক্ষীয়ের তাহাকে রাজতন্ত্রের প্রতিপোষক বলিয়া মনে করিতেন। কিন্তু তাহারা যদি সূক্ষ্মদর্শনে মিলের প্রস্তাবের আলোচনা করিলেন, তাহা হইলে অবশ্যই জানিতে পারিতেন,যে মিল প্রজাতন্ত্রের দোষভাগ অপেক্ষা গুণভাগেরই আধিক্য বলির প্রজাতন্ত্রশাসনপ্রণালীরই পক্ষপাতী ছিলেন। মিলের উদারতা নিবন্ধন তৎসম্বন্ধে অন্যান্য বিষয়েও লোকে নানা প্রকার ভ্রমে পতিত হইয়াছেন। - যাহারা “ইভোলিউসন মতানুসারে বিশ্বাস করেন যে কালের বিচিত্র গতিতে জগৎ হইতে সৰ্ব্বপ্রকার অত্যাচার, সৰ্ব্বপ্রকার কুসংস্কার, সৰ্ব্ব
