8-চুল্লিকশ্রেষ্টি-জাতক । Sc লোকের নিকট পুত্রকন্যা পরম শ্ৰীতির পাত্র ; কিন্তু আমাদের কন্যা ও তাহার স্বামী এমন গুরুতর অপরাধ BDBDBDS SBBB BBB BB DDD DBBD DDD S S DB DDB BD S DD DDD DBDDBDB BBB DDD DDDD DBDS তবে ছেলে দুইটীকে আমাদের কাছে রাখিয়া যাইতে পারে।” শ্রেষ্ঠিকন্যা দূতাদিগের হস্ত হইতে পিতৃপ্রেরিত ধন গ্ৰহণ করিল এবং তাহাদিগেরই সঙ্গে পুত্রদ্বয়কে পাঠাইয়া দিল। তদবধি এই বালক দুইটী মাতামহালয়ে প্ৰতিপালিত হইতে লাগিল । চুন্নপন্থক তখন নিতান্ত শিশু । মহাপন্থক অপেক্ষাকৃত অধিকবয়স্ক বলিয়া সে মাতামহের সঙ্গে দশবলের নিকট ধৰ্ম্মকথা শুনিতে যাইত ৷ প্ৰতিদিন ধৰ্ম্মকথা শুনিয়া তাহার মনে প্ৰব্ৰাজ্য গ্ৰহণের বাসনা জন্মিল এবং একদিন সে মাতামহকে বলিল, “দাদা মহাশয়, যদি অনুমতি করেন, তাহা হইলে আমি প্ৰব্ৰজ্য অবলম্বন করি।” বৃদ্ধ বলিলেন “কি বলিলি, ভাই! সমস্ত জগৎ প্ৰব্ৰজ্যা লইলে আমার যে সুখ হইবে, তুই প্ৰব্ৰজ্যা লইলে তাহার শতগুণ সুখ হইবে। যদি পারিবি বুঝিস, তবে স্বচ্ছন্দে প্ৰব্ৰজ্যা গ্ৰহণ করা।” ইহা বলিয়া বৃদ্ধ তাহাকে শাস্তার निकफ्नै व्नशैशा ८०igव्शन । বৃন্ধকে দেখিয়া শাস্তা জিজ্ঞাসা করিলেন, “মহাশ্রেষ্ঠান, তোমার সেই দৌহিত্রটাকে সঙ্গে আনিয়াছ ত !” “হঁ। ভগবন, তাহাকে সঙ্গে আনিয়াছি। সে আপনার নিকট প্ৰব্ৰজা লইতে চায়।” ইহা শুনিয়া শাস্তা। একজন স্থবিরকে ডাকাইয়া বলিলেন, “এই বালককে প্ৰব্ৰজ্যা দ্বান কর।” স্থবির পঞ্চকৰ্ম্মস্থান আবৃত্তি করিয়া তাহাকে প্ৰব্ৰজ্যা দিলেন। সে যত্নসহকারে বহু বুদ্ধবচন শিক্ষা করিয়া, যথাকালে উপসম্পন্ন হইয়া ধ্যান-ধারণার প্রভাবে ক্ৰমশঃ অৰ্হত্ত্ব পৰ্য্যন্ত লাভ করিল। মহাপন্থক ধ্যানমুখ ও মাৰ্গসুখ অনুভব করিয়া চিন্তা করিতে লাগিলেন, ‘চুল্লপন্থককে ইহার আস্বাদ পাওয়াইতে হইবে।” তখন তিনি মাতামহের নিকট গিয়া প্রার্থনা করিলেন, “দাদা মহাশয়, অনুমতি দিন ত আমি চুল্লপন্থককে প্ৰব্ৰাজ্য দান করি।” দাদা মহাশয় বলিলেন, “স্বচ্ছন্দে দান কর ; আমার কিছুমাত্র আপত্তি নাই।” ইহা শুনিয়া মহাপন্থীক চুল্লপন্থককে প্ৰব্ৰাজ্য দান করিলেন এবং দশশীল শিক্ষা দিলেন। কিন্তু প্ৰব্ৰজা লাভের পর চুল্লপন্থকের বুদ্ধির জড়তা প্রকাশ পাইল ; সে ক্রমাগত চারি মাস চেষ্টা করিয়াও নিম্নলিখিত একটি মাত্র গাথা আয়ত্ত করিতে পারিল না : - অনান্ত্ৰাতগন্ধ যখ প্ৰফুল্ল কমল প্ৰভাতে তাড়াগবক্ষে করে টলমল ; কিংবা অন্তরীক্ষে যথা শোভার অ্যাকর বিতরে সহস্ররশ্মি দেব দিবাকর ; সেই মত তথাগত ভািবকর্ণধার ; डंडलिएछ प्रभनिकु अड्डाग्र ऊँीशन । শুনা যায় সম্যকসম্বুদ্ধ কাশ্যপের সময় এই চুল্লিপন্থক প্ৰব্ৰজাগ্ৰহণ পূর্বক প্রজ্ঞাবান হইয়াছিলেন ; কিন্তু একদিন কোন জড়বুদ্ধি ভিক্ষুকে ধৰ্ম্মশাস্ত্রের কিয়দংশ কণ্ঠস্থ করিতে দেখিয়া তাঁহাকে উপহাস করিয়াছিলেন এবং DDBBBD Y DBDD TBD DDiBD DDD BB DBBBBDBS BB BBD DBD BDDB DBDDD BDBBDBD DBBB DDB DDD S এই পাপে ইহজন্মে চুল্লিপন্থক নিজেই এত জড়বুদ্ধি হইয়াছিল যে নুতন একটী পঙক্তি শিখিতে গিয়া পূর্বে যে পঙক্তি শিখিয়াছে তাহা ভুলিয়া যাইত এবং চারি মাস চেষ্টা করিয়াও একটী মাত্র গাথা কণ্ঠগত করিতে
- ाएन्न नाड्ने ।
চুন্নপন্থকের জড়তা দেখিয়া মহাপন্থাক বলিল, “ভাই, তুমি বুদ্ধশাসনের অধিকারী নহ ; তুমি যখন চারি মাসে একটী গাথা শিখিতে পারিলে না, তখন ভিক্ষুজীবনের চরমফল লাভ করা তোমার পক্ষে একান্তই অসম্ভব। তুমি বিহার হইতে চলিয়া যাও।” কিন্তু চুল্লপন্থক বুদ্ধশাসনে এত অনুরক্ত হইয়াছিল যে এইরূপে বিদূরিত হইয়াও সে পুনরায় গৃহস্থ-ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিতে ইচ্ছা করিল না । • এই সময় মহাপন্থকের উপর ভিক্ষুদিগের খাদ্যবণ্টন করিবার ভার ছিল। একদিন জীবক কৌমারভৃত্য আম্রকাননে গিয়া শান্তাকে নানাবিধ গন্ধমাল্য উপহার দিলেন, ধৰ্ম্মোপদেশ শ্রবণপূর্বক আসন ত্যাগ করিয়া ও HBDBDB TLD BDBD DDDDBD DDD BBDBDB BBD DBBB DBDBBBBDDSuDBBS BDD DBBB DDBD DDD কত জন ভিক্ষু আছেন?” মহাপন্থাক বলিলেন, “পাঁচ শ”। “আগামী কল্য বুদ্ধপ্রমুখ এই পঞ্চশত ভিক্ষু লইয়া অনুগ্রহ পূর্বক আমার গৃহে আহার করিবেন কি ?” “ইহাদের মধ্যে একজন ভিক্ষু বড় জড়মতি। সে ধৰ্ম্মপথে DD KKDBD DDBDB KBD DDD SS BB LB BDB BDBDDBB BB DBDDBDD DuBS KBDBBD DDDK KBB कब्रिब्लtभ” ।
