পাতা:জীবনসঞ্চার.djvu/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खौदम ग५Bब्र । ఏ') থাকে । পিতার রোগ পুত্রে সংক্রান্ত হয় ; কিন্তু মানসিক বৃত্তি সম্বন্ধে নিয়মটা ইছার ঠিক বিপরীত। মাতার মানসিক ক্ষমতা পুত্রে বর্তে, পিতার, কন্যায়। "ঘুরঘুরিয়া ক্ষত” পুরুষাণুক্রমে সংক্রামিত হয়। বাত, ইপানি, হৃদৃপীড়া, মূৰ্ছা, উন্মাদ, পক্ষাঘাত,অপস্মার নিশ্চয় সংক্রণমিত হয়। মূৰ্চ্ছা, উন্মাদ, পক্ষাঘাত, অপস্মার এগুলি বায়ুরোগ। পিতা বা মাতার কোন একটা বায়ুরোগ থাকিলে সন্তানের ঠিক সেই পীড়া ন হইলেও অপর আর একটী বায়ুরোগ হইবে। সন্তান জন্মগ্রহণ করিলেই তাহার শরীরে পিতা মাতার রোগ লক্ষিত হয় না, সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হইলে সেই সকল রোগ দেখা দেয় । পিতা মাতার যে বয়সে রোগটা হুইয়াছিল সন্তানেরও ঠিক সেই বয়সে রোগটা হইবে। বিবাহের পূৰ্ব্বে নিম্নলিখিত নিয়ম কএকটী সকলেরই জানিয়া রাখা কৰ্ত্তব্য । ১। বরকন্যা উভয়ের জনক জননীর যদ্যপি কোন সংক্রামকপীড়া থাকে তাহা হইলে সেই বরকন্যার অপত্যাদি সেই পীড়াগ্রস্ত হুইবে । ২। যদ্যপি বর কিম্বা কন্যার ( একজনের )