পাতা:জীবনসঞ্চার.djvu/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

公8 জীবন সঞ্চার } ছিলেন, পিতা সে রোগগ্রস্ত হইলেন না, কিন্তু পুত্র সে রোগাক্রান্ত হইতে পারে। প্রপিতামহের পাড়াও এই প্রকারে প্রপোত্রে সংক্রান্ত হইতে পারে। আবার পিতামহ বা প্রপিতামহের রূপ ও গুণ পৌত্র বা প্রপোত্রে সঞ্চারিত হইতে পারে। মানব মাতামহকুলের রূপ গুণও পাইতে পারে ; “নরাণাং মাতুলক্ৰমঃ” প্রবাদ-বাক্যটা এই জন্যই প্রচলিত হইয়াছে । গর্ভসঞ্চারণকালে পিতামাতার যে বয়স সেই বয়স সুলভ অনেক গুণ বা দোষ সন্তানে সংক্রামিত হয় । ৯৪ বৎসর বয়সের সময়, একব্যক্তি বিবাহ করিয়াছিল । তাহার তিনটী সন্তান জন্মিয়াছিল তিনটী সন্তানেরই মাথার চুল শাদা হইয়াছিল, তাছাদের দণতও উঠে নাই । ধীশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তির সন্তানগণ ধীশক্তিসম্পন্ন হইয়া জন্মগ্রহণ করে। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েই ধীশক্তি সম্পন্ন হইলে সন্তানের ধীশক্তি অতিশয় প্রখর হয় । পিতামাতার মানসিক বৃত্তিনিচয় সন্তানে সঞ্চারিত হয় । বুদ্ধিমানের সন্তান বুদ্ধিমান হয়। তবে মাতার বুদ্ধি নিতান্ত অম্প হইলে,