ভাস্করানন্দ সরস্বতী । d R(! AeSeSeAASeSeALLL AASASM AAAASASAAA ASALMMAASLLLAAASAAMA LMAASSeA ASALeSLLALASekSLASSSAAAAASSLLAASAqSASLLLLLSLLLLLLSeS ALMAAeL LLqLALA ALALASSSA AAA করিবে; পরে ভ্ৰদ্ধায়ের মধ্যভাগ দৃষ্টি করিতে হইবে । তৎপরে জিহবাকে বিপরীতভাবে উদ্ধাদিকে উত্থিত করিয়া জিহবামূলের উদ্ধে তালুপ্ৰদেশস্থ অমৃতকূপে সংযুক্ত করিয়া সংযতচিত্তে পরমব্রহ্মকে চিন্তা করিতে হইবে। এইরূপ করাকে খেচরী-মুদ্রা বলে। এই মুদ্রা অভ্যাস করিলে তাহার দেহ সৰ্ব্বদাই পবিত্র থাকে এবং মৃত্যু তাহার ইচ্ছাধীন হয়। আধার কমলে গাঢ় নিদ্রাভিভূত কুণ্ডলীশক্তিকে জাগরিত করিয়া অপান বায়ুতে আরোহণ করাকে শক্তিচালিনী মুদ্রা বলে। এই মুদ্রা সৰ্ব্বসিদ্ধিপ্ৰদায়িনী। এই মুদ্রা অভ্যাস করিয়া কুণ্ডলীশক্তিকে জাগরিত করিতে পারিলে ব্ৰহ্মাৰ্দ্ধার বিভিন্ন হইয়া ব্ৰহ্মরন্ধ-পথ উদঘাটিত হয় ও জীবের প্ৰকৃত জ্ঞান জন্মে। একখানি শুভ্ৰ বস্ত্রখণ্ড দ্বারা নাভি বেষ্টন করিয়া অঙ্গে ভস্মাদি মাখিয়া সিদ্ধাসনে উপবেশন করিবে। পরে নাসিকা দ্বারা বায়ু আকর্ষণ করিয়া অপান বায়ুর সহিত একত্ৰিত করিতে হইবে এবং যতক্ষণ ঐ বায়ু সুষুম্না নাড়ীর অভ্যন্তরে গমন না করে, ততক্ষণ গুহাদেশ আকুঞ্চিন করিতে হইবে। এইরূপে কুম্ভক দ্বারা বায়ু আবদ্ধ করিলে কুণ্ডলিনী জাগরিত হইয়া উদ্ধগামিনী হন, এবং সহস্রারে পরমাত্মা সহ মিলিত হন। কুণ্ডলিনী জাগরি তা হইলে কোন বিশেষ গুপ্ত গৃহে গমন করিয়া শক্তিচালিনী-মুদ্রা সাধন করিতে হয়। দক্ষিণ চরণ বাম উরুর উপরে রাখিয়া গুহা আকুঞ্চিন করিয়া অপান বায়ুকে উদ্ধগত করিবে ও নাভিস্থ সমান বায়ুর সহিত একত্র করিবে, পরে হৃদয়স্থ প্ৰাণ-বায়ুকে নিম্নগামী করিয়া প্রাণ ও অপান বায়ুর সহিত জঠর মধ্যে কুম্ভক দ্বারা আবদ্ধ করিবে। ইহাকে মহাবিন্ধ বলে। ইহা অভ্যাস করিলে সুষুম্নার মধ্যভাগে বায়ু যাতায়াত করে এবং চিত্ত সদানন্দ থাকে। তালুমূলে চন্দ্রনাড়া এবং নাভিমূলে সূৰ্য্যনাড়ী অবস্থিত। সহস্রার নির্গত সুধা নাভিমূলস্থ সুৰ্য্যনাড়ী পান করেন বলিয়া জীবের মৃত্যু হয়।
