সৰ্ব্ব বস্তুতে ব্ৰক্ষাদর্শন । সকল বস্তুতেই, জীবনে মরণে মুখে চুঃখে-সকল অবস্থাতেই সমুদয় জগং ঈশ্বরপুর্ণ। কেবল নয়ন উীলন করিয়া গ্ৰহাকে দর্শন কুর। বেদান্ত ইহাই বলেন । তুমি জগৎকে যেরূপ অনুমান করিয়াছ, তাছা ত্যাগ কর, কারণ, তোমার অনুমান অতি অল্প অনুভূতির উপর-খুব সামান্য যুক্তির উপর—মোট কথা, তোমার নিজের দুৰ্ব্বলতার উপর স্থাপিত । ওই আনুমানিক জ্ঞান ত্যাগ করআমরা এতদিন জগৎকে যেরূপ ভাবিতেছিলাম, এতদিন যে জগতে অতিশয় আসক্ত ছিলাম, তাহা আমাদের নিজেদের সৃষ্ট মিথ্য জগৎ মাত্র। উহা ত্যাগ কর । নয়ন উন্মীলন করিয়া দেখ, আমরা যেরূপভাবে এত্তদিন জগৎকে দেখিতেছিলাম, প্রকৃতপক্ষে কখনই উহার অস্তিত্ব সেরূপ ছিল না—আমরা স্বপ্নে ঐরূপ দেখিতেছিলাম —মায়ায় আচ্ছন্ন হইয়া আমাদের ঐরূপ ভ্রম হইতেছিল। অমস্তকাল ধরিয়া সেই প্রভুই একমাত্র বিদ্যমান ছিলেন। তিনিই नखांन जखलिङ्ग डिठरब्र, डिनिहे शैौब्र भाशा, उिनिहे शांमैौटाङ, তিনিই ভালয়, তিনিই মনে, তিনিই পাপে, তিনিই পাপীতে, তিনিই হত্যাকারীতে, তিনিই জীবনে এবং তিনিই মরণে বর্তমান । - বিষম প্রস্তাব বটে ! কিন্তু বেদান্ত ইহাই প্রমাণ করিতে, শিক্ষা দিতে ও প্রচার করিতে চান। এই বিষয় লইয়াই বেদান্তের আরম্ভ । . আমরা এইরূপে সৰ্ব্বত্র ব্ৰহ্মদর্শন করিয়াই জীবনের বিপদ ও হঃখরাশি এড়াইতে পারি। কিছু চাহিও না। আমাদিগকে জহৰী করে কিসে? আমরা যে কোন দুখভোগ করিয়া খাকি, ఘోలీ ,
