পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৰ্ব্ব বস্তুতে ব্ৰহ্মদর্শন+ ব্যক্তি এই জগতে কোনরূপ আদর্শ না লইয়াই জীবনের এই অন্ধকারময় পথে হাতড়াইয় বেড়াইতেছে। যাহার একটী নির্দিষ্ট আদর্শ আছে, সে যদি সহস্রট ভ্রমে পতিত হয়, যাহার কোনরূপ আদর্শ নাই, সে দশ সহস্র ভ্রমে পতিত হইবে, ইহা নিশ্চয়। অতএব একটা আদর্শ থাকা ভাল। এই আদর্শ সম্বন্ধে যত পারি, শুনিতে হইবে, শুনিতে হইবে—অতদিন না উহা আমাদের অস্তরে । প্রবেশ করে, আমাদের মস্তিক্ষে প্রবেশ করে, যতদিন না আমাদের রক্তের ভিতর প্রবেশ করে, যতদিন না উহা আমাদের প্রতি শাণিতবিন্দুতে প্রবেশ করে, যতদিন না উহ। আমাদের শরীরের অণুতে পরমাণুতে ব্যাপ্ত হইয়া যায়। অতএব আমাদিগকে প্রথমে এই আত্মতত্ত্ব শ্রবণ করিতে হইবে। কথিত আছে যে, হৃদয় ভাবোচ্ছাসে পূর্ণ হইলেই মুখ বাক্য উচ্চারণ করে, তদ্রুপ সদয় পূর্ণ হইলে হস্তও কাৰ্য্য করিয়া থাকে। চিন্তাই আমাদের কার্য্যপ্রবৃত্তির নিয়ামক। মনকে সৰ্ব্বোচ্চ চিন্তা দ্বারা পূর্ণ করিয়া রাখ, দিনের পর দিন ঐ সকল ভাব । শুনিতে থাক, মাসের পর মাস উছা চিন্তা করিতে থাক। প্রথম প্রথম সফল না হও, ক্ষতি নাই, এই বিফলতা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, ইহা মানবজীবনের সৌন্দৰ্য্যস্বরূপ। এরূপ বিফলতা না থাকিলে জীবনটা কি হইত ? যদি জীবনে এই বিফলতাকে জয় করিবার । চেষ্টা না থাকিত, তবে জীবন ধারণ করিবার কিছু প্রয়োজনীয়তা থাকিত না। উহা না থাকিলে জীবনের কবিত্ব কোথায় থাকিত ? এই বিফলত, এই ভ্রম থাকিলই বা ; গরুকে কখন মিথ্যা কথা रिउ ७नि नाहे, किस्त्र खेश ब्रिकोण भङ्गहे थाटक, भाष्ट्रय ) o ՋԵր