পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ। আমরা প্রথমে দ্বৈতবাদীদের মত,—জাত্মা ও উহার গতিসম্বন্ধে র্তাহাদের মত বর্ণন করিয়া, তার পর ষে মত উহা সম্পূর্ণরূপে খণ্ডন করে, তাহ বর্ণন করিব। অবশেষে অদ্বৈতবাদের দ্বারা উভয় মতের সামঞ্জস্ত সাধন করিতে চেষ্টা করিব। এই মানবাত্মা শরীর-জন হইতে পৃথক্ বলিয়া এবং আকাশ প্রাণে গঠিত নয় বলিয়া অমর। কেন ? মরত্বের বা বিনশ্বরত্বের অর্থ কি ? যাহা বিশ্লিষ্ট হইয়া যায়, তাহাই বিনশ্বর। আর ষে দ্রব্য কতকগুলি পদার্থের সংযোগলন্ধ, ' তাহাই বিশ্লিষ্ট হইবে । কেবল যে পদার্থ অপর পদার্থের সংবোগোৎপন্ন নয়, তাহা কখন বিশ্লিষ্ট হয় না, সুতরাং তাহাঙ্গ বিনাশ কখন হইতে পারেন । তাহা অবিনাশী। তাহ অনন্ত কাল ধরিয়া রহিয়াছে, তাহার কখন স্থষ্টি হয় নাই। স্থষ্টি কেবল সংযোগমাত্র ; পূক্ত হইতে স্থটি কেহ কথন দেখে নাই। কৃষ্টিসম্বন্ধে আমরা কেবল এই মাত্র জানি যে, উহা পূৰ্ব্ব হইতে অবস্থিত কতকগুলি বস্তুর নূতন নুতন রূপে একত্র মিলন মাত্র। তাহা যদি হইল, তবে এই মানবাত্মা ভিন্ন ভিন্ন বস্তুর সংযোগোৎপন্ন নয় বলিয়া অবগু অনন্ত কাল আত্মা থাকিবেন। বেদান্তৰাদীদের মতে—যখন এই শরীর পতন হয়, छथन बांमहदब्र हेअिग्नश्रण ऋन जब श्छ, बन यां८१ गत्र हक्क, धात्र জাখার প্রবেশ করে, আর তখন সেই মানবাজ যেন স্বল্প শরীর বা निभणबैौब्रङ्ग* बनन अब्रिथांन कब्रिब्र यांन । ofहे एक भद्रौदब्रहे মাছুষের সমুদয় সংস্কার বাস করে। মৰুভ্ৰ মন যেন হ্রদের ফুল্য, জায় জামাদের প্রত্যেক চিন্ত যেন সেই দে তরঙ্গঙুণী। কেন হয়ে তরঙ্গ উঠে, জাবার পক্ষে, পড়ির জগুক্তি হইয়া বা,