পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ । পদার্থের জ্ঞান জাইলে, কেবল গুণরাশির বেগে স্থানপরিবর্তনবশতঃ, কোন অপরিণামী পদার্থ বাস্তবিক উহাদের পশ্চাতে আছে ৰলিয়া নয়। আমরা দেখিলাম, এই যুক্তিগুলি অতিপ্রবল, আর উহ সাধারণ মানবের অনুভূতির স্বপক্ষে খুব সাক্ষ্য দিয়া থাকে। বাস্তবিকও লক্ষে একজনও এই দৃশু-জগতের অতীত কিছুর ধারণা করিতে পারে কি না, সন্দেহ। অধিকাংশ লোকের পক্ষে প্রকৃতি নিত্যপরিণামশীলমাত্র। আমাদের মধ্যে খুব অল্প লোকেই আমাদের পশ্চাদেশস্থ সেই স্থির সমুদ্রের অত্যর আভাষও পাইরাছেন। আমাদের পক্ষে এই জগৎ কেবল তরঙ্গপূর্ণমাত্র । তাছা হইলে আমরা দুইটা মজু পাইলাম! একটা এই—এইপ্রীরসনের প্রস্তাতে এক অপরিণামী কন্ন ব্লছিয়াছে ; আর একটা মত এই--এই জগড়ে. #** *fmfu; siề. Hề s*a, ## asa “ãđiã, যাহা হউক, অদ্বৈতবাদেই এই হই মতের সামঞ্জস্ত পাওয়া যায়। ; অদ্বৈতবাদী বলেন, জগতের একটা অপরিণামী আশ্রয় আছে— দ্বৈতবাদীর এই বাক্য সত্য ; অপরিণামী কোন পদার্থ কল্পন মা করিলে, আমরা পরিণামই কল্পনা করিতে পারি মা। কোন RF অল্প-পরিণামী পদার্থের তুলনায় কোন পদার্থকে ক্লৰিণামিরূপে চিন্তা করা বাইতে পারে, আবার তাহ অপেক্ষাও লঙ্গপরিণামী পদার্থের সহিত তুলনায় উহাকে আবার পরিণামিমপে নির্দেশ কর বাইতে পারে, যতক্ষণ না একটা সম্পূর্ণ गिथिानौ सिर्ष बाश श्रेश चौकाब करिङ रत्न। अिरे बगर iনক জন এমন এক অবস্থা ছিল, যখন উই স্থিরশান্ত ছিল, boo