পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ । এই জ্ঞানের উদয় হইল, “যে মরীচিকা সম্বন্ধে সারা জীবন পুস্তকে পড়িয়া আসিতেছি, এ সেই মরীচিকা। আর তাহার সহিত এই জ্ঞানও আসিল—‘এই সারা মাসের মধ্যে প্রত্যহই আমি মরীচিকাই দেখিয়া আসিতেছি, কিন্তু জানিতাম না যে, ইহা মরীচিকা ।” তার পর দিন আবার চলিতে আরম্ভ করিলাম। পূর্কের মতই হ্রদ দেখা যাইতে লাগিল, কিন্তু ঐ সঙ্গে সঙ্গে এই জ্ঞানও আসিতে লাগিল যে, উহা মরীচিকা, সত্য হ্রদ নহে। এই জগৎসম্বন্ধেও তদ্রুপ। আমরা প্রতি দিন, প্রতি মাস, প্রতি বৎসর, এই জগস্মরুতে ভ্রমণ করিতেছি, কিন্তু মরীচিকাকে মরীচিকা বলিয়া বুঝিতে পারিতেছি না। এক দিন এই মরীচিক অদৃগু হইবে, কিন্তু উহ! আবার আসিবে। পুরীর প্রাক্তন কর্মের_অীন থাকিবে, স্বতরাং ঐ মরীচিকা ফিরিয়া আসিবে। যতদিন আমরা । কৰ্ম্ম আর বন্ধ, ততদিন জগৎ আমাদের সম্মুখে আসিবে। নয়, নারী, পশু, উদ্ভিদ, আসক্তি, কৰ্ত্তব্য—সব আসিবে, কিন্তু উহার পূর্কের স্তায় আমাদের উপর শক্তিবিস্তারে সমর্থ হইবে না। এই: নব জ্ঞানের প্রভাৰে কৰ্ম্মের শক্তি নাশ হইবে, উহার বিষদাত ভাঙ্গিয় যাইবে ; জগৎ আমাদের পক্ষে একেবারে পরিবর্তিত इहेब बाहेटब ; कांद्र१, ८षयम छत्रं९ ८मथ बाहेश्व, cङमनि Gशब्र সহিত সত্য ও গীচিকার প্রভেদ জ্ঞানও জাসিবে। , , তথম এই জগৎ আর সেই পূর্কের জগৎ থাকিবে না। তবে এইরূপ জাগসাধমে একটী বিপদাশঙ্কা অাছে। আমরা দেখিতে পাই, এড়ি দেশেই লোকে এই বোস্তানের মত গ্রহণ করিয়া লে-“আমি ধীরে অতীত, আমি নিয়ে অতীত,