জ্ঞানযোগ । সুতরাং আমি যাহা ইচ্ছ, তাহাই করিতে পারি।” এই দেশেই দেখিবে, অনেক অজ্ঞান বলিয়া থাকে,-“আমি বন্ধ মহি, আমি प्रब्रः जेश्वब्रचक्रण ; श्रांमि यांश हेक्र, ऊांशहे कब्रिद।” देशं कि নহে, যদিও ইহা সত্য যে, আত্মা ভৌতিক, মানসিক বা নৈতিক— সৰ্ব্বপ্রকার নিয়মের জাতীত নিয়মের মধ্যে বন্ধন, নিয়মের বাহিরে মুক্তি। ইহাও সত্য যে, মুক্তি আত্মার জন্মগত স্বভাব, উহ। তাহার জন্মপ্রাপ্ত স্বচ্ছ, আর আত্মার যথার্থ মুক্তস্বভাব ভৌতিক আবরণের মধ্য দিয়া মানুষের আপাত-প্রতীয়মান মুক্তস্বভাবরূপে প্রতীত হইতেছে। তোমার জীবনের প্রতি মুহূৰ্ত্তই তুমি আপ, নাকে মুক্ত বলিয়া অনুভব করিতেছ। আমরা আপনাকে মুক্ত অনুভব না করিয়া এক মুহূৰ্ত্তও জীবিত থাকিতে পারি না, কথা কহিতে পারি মা, কিংবা শ্বাসপ্রশ্বাসও ফেলিতে পারি না। কিন্তু আবার; অল্প চিন্তায় ইহাও প্রমাণিত হয় যে, আমরা ধাতুল্য, মুক্ত মছি। তবে কোনটী সত্য ? এই যে ‘আমি মুক্ত’-এই ধারণাটাই কি ভ্ৰমাত্মক ? একদল বলেন,-“আমি মুক্ত-স্বভাৰ –এই ধারণ ভ্ৰমাত্মক ; আবার অপর দল বলেন,-“আমি বদ্ধভাবাপন্ন’—এই ধারণাই-ভ্ৰমাত্মক। তবে এই দ্বিবিধ অনুভূতি কোথা হইতে আসিয়া থাকে ? মানুষ প্রকৃত পক্ষে মুক্ত ; মানুষ পরমার্থত যাহা, তাহা মুক্ত ব্যতীত আর কিছু হইতে পারে না ; কিন্তু যখনই তিনি মায়ার জগতে আসেন, যখনই তিনি নামরূপের মধ্যে পড়েন, তখনই उिनि बरु श्रेश शन। शरीन हेक्ष देश बनारे ब्लग। हेर्छौं কখন স্বাধীন হইতেই পারে না। কি করিয়া হইৰে? প্রকৃত মাছৰ - 88 .
