১০ম জঃ } বিজয়সেনের নৌবিতান। •ථම්ද তাৎপৰ্য্য এই যে—“মহাদেবের মন্তক ইষ্টতে গঙ্গা ভূতলে অবতীর্ণ হইয়াছেন। গঙ্গার উৎপতি স্থান পৰ্য্যন্ত পরাজয় বিজয় সেনের না করিলে, অমুগাঙ্গ প্রদেশ সমস্ত অধিকার নৌবিতান ৷ হইতে পারে না। এজন্য, বিজয় সেনের রণতরী সমূহ শিবের মস্তক পৰ্য্যস্ত গমন করিয়াছিল, এবং তথায় একখানি রণতরী ভগ্ন হইয়াছিল বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছে” ! স্বতরাং ইহা দ্বার। অম্বুমান করা যাইতে পারে যে, অম্বুগাঙ্গ প্রদেশ জয় করিবার জন্য বিজয় সেন নৌবিতান প্রেরণ করিয়াছিলেন। তন্মধ্যে একখানি গঙ্গার উৎপত্তি স্থানে ভগ্ন হইয়াছিল। কিন্তু এই যুদ্ধ যাত্রার ফল কিরূপ হইয়াছিল, কোন কোন ভূপতি বিজয় সেনের সতি শক্তি পরীক্ষা করিয়াছিলেন, তাহ অবগত হওয়া যায় না। প্রকৃত পক্ষে বিজয় সেনের এই বঙ্গীয় নৌবহর গঙ্গার বীচিমেখলা আলোড়িত করিয়া হিমালয়ের পাদমূল পৰ্য্যন্ত অগ্রসর হইয়াছিল কিনা, তাহার প্রমাণ অদ্যাপি অনাবিষ্কৃত রহিয়াছে ! “বাচ পল্লবয়িত” উমাপতি ধরের এই উক্তি ইতিহাসের কষ্টিপাথরে যাচাই করিলে কতদূর টিকিবে তাহ। বলা যায় না। গৌড়রাজমালার লেখক বলেন, "গৌড় রাষ্ট্রের পশ্চিমাংশ [ পাশ্চত্য চক্ৰ ] জয় করিবার জন্য, তিনি যে “নৌবিতান” প্রেরণ করিয়াছিলেন, তাছা অধিকদূর অগ্রসর হইতে পারিয়াছিল বলিয়া বোধ হয় না। দক্ষিণ দিকে, বঙ্গে এবং রাঢ়ে, বৰ্ম্মরাজ কর্তৃক বিজয় সেনের श्रठिक्रक श्हेब्राश्णि” (०) । क्रुि श्राक्रडा झ्क छग्न कब्रिबाब अना বিজয় সেনের যে নৌবিতান গঙ্গার প্রবাহ পথে প্রেরিত হইয়াছিল, তাহার দক্ষিণদিকে অগ্রসর হইবার কোনই প্রয়োজন নাই। বিশেষতঃ ( : ) civ stastni-se niti
পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৬৫
অবয়ব