পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিক চক্ষে গ্রহণ করি। যুখন তঁহার কৃপা-বারি *डि७ श्ञ, ज्थर्न ठाश ८षन आमद्रा হদয়ে সৰ্ব্ব প্রযত্নে ধারণ করি। র্তাহার প্রসাদ ক্রমিকই অবতীর্ণ হইতেছে ; কিন্তু আমাদের ষত্ব চাই, প্রার্থন চাই, এীতি চাই, অমুরাগ চাই, স্পৃহ চাই, তবে তাহা গ্রহণ করিতে পারি । জ্ঞানকে প্রস্ফুটিত করিয়া তাহার সেই সত্য-ভাব গ্রহণ কর। তাহাকে কে দেখিতে পায় ? আত্মাকে ষিনি পবিত্র করেন ; যিনি আপনার ইচ্ছাকে তাহার ইচ্ছার অনুযায়ী করেন ; তিনি তাহাকে দেখিতে পান । সত্যকে পাইবার জন্য জ্ঞানকে প্রশস্ত কর। আমারদের জ্ঞান যত উজ্জল হয়, সেই অনুসারে তাছার সত্য-ভাবের সঙ্গে আমারদের আত্মার তত সম্মিলন হয় । জ্ঞান যত সত্যকে ধারণ করে—প্রাতি যত প্রশস্ততা লাভ করে, ইচ্ছাকে যত তাহার ইচ্ছার অধীন করা যায়, ততই তাহার নিকটবৰ্ত্তী হইতে থাকি। সত্যেতে, প্রীতিতে, স্বাধীনতাতে, উন্নত হইয়া আমরা তাহাকে অধিক করিয়া উপভোগ করিতে পারি। । একাগ্রচিত্ত হইয়। ঈশ্বরের সত্য-স্বৰূপ অবলোকন কর । এখনই ইহার প্রশস্ত সময় । এই পরিত্র সময়কে কখনই অবহেলা করিও না । এখন একবার আত্মাতে সেই সত্যকে অবধারণ কর । হয়ত কল্যই এই অামারদের মধ্যে কাহারও মৃত্যু হইতে পারে । সেই সত্য-স্বৰূপকে এক বার দেখিতে পাইলে আর আমারদের ভয় থাকিবে না। যদি তাহাকে দেখিতে পাই, তবে মৃত্যু হইলেই ৰণ কি?--অামারদের जौबमcठी क्लज्रां* श्रेळा । रुिकु यदि ऊँींशं८क ब्रः बtबिङ्गt aक्षiन श्रै८ख अवश्ङ इडॆ, অৰে আমরা অতি কৃপা-পাত্ৰ । কোন অৰ- t २१ সরকে যেন আমরা লঘু মনে না করি। ষে কোন প্রশস্ত সময় তাহাকে পাইবার অনুকুল হয়, তাহ যেন অবহেস্ব না করি। এখনই সেই সত্য-স্বৰূপের প্রকাশ দেখ। জ্ঞানকে উজ্জ্বল করিয়া এক বার তাছাকে হৃদয়ে ধারণ কর । তিনি সত্য বস্তু—তিনি পরম বস্তু। তিনি সকল আধারের মুলাধার। তিনিই বস্তু-অার সকল তাহা হইতেই নিঃস্থত। পশু, পক্ষী ; বৃক্ষ, লতা ; প্রস্তর, ধাতু; তিনি সকল সত্তার সত্তা, সকল মুলের মুল—সকল সত্যের সত্য । সেই এক হইতে এই সমুদয় নিঃস্বত छ्शेन्ना জীবিত রহিয়াছে। সকলি তাহতে স্থাপিত রহিয়াছে । এই অস্থায়ী জগৎ যে সৎ হইয়াছে, সে তাহার সত্য ভােব গ্রহণ করিয়াই সৎ হইয়াছে । তিনি বিশ্বাধীর মুলাধার পরমেশ্বর—সত্যই তাহার আয়তন ; জ্ঞানকে উজ্জ্বল করির সেই সত্য-স্বৰূপকে ধারণ কর কর । এক বার মনে করিয়া দেখ, তিনি জ্ঞানের কেমন আশ্চর্য্য বিষয় । তিনিই পরম সত্য । তিনি প্রাণ-স্বৰূপ । তিনি সমুদয়ের প্রাণ-ৰূপে, অন্তরাত্মা-ৰূপে সৰ্ব্বত্রই রহিয়াছেন । সৰ্ব্বত্রই তাহাকে অবলোকন কর । তিনি সত্যের সত্য। যে সত্য হইতে আর মিষ্ট বাক্য নাই—যে সত্যের জন্য কত লোকে অনায়াসে প্রাণ দান করিয়াছে ; তিনি সেই সত্যের সত্য, তিনি পরম সত্য, তিনি “ মহান প্রভূৰ্ব্বৈপুরুষঃ”—এই বাক্য উচ্চারণ করিব মাত্র তাহার ভাব কেমন হৃদগত হইতেছে। এই কথাতে তাহার জ্ঞান, তাহার মঙ্গল ইচ্ছ, তাহার শুদ্ধ বুদ্ধ মুক্ত স্বতাব ; এ সকলই কি সহজে প্রকাশ পাইতেছে। যখনই তাছাকে বলি, “ম ।। इाम् ॰वडूं द्रृङ्गषः " डथनं ऊँश्ािंसि জীবিতৰাৰ ঈশ্বর ৰূপে দেখিতে পাই ।