পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

器 হেল*কারন না। তিনি জামারদের সঙ্গে থাকিয়া অামারদের মনে গ্ৰীতি-ভক্তি-সকল প্রস্ফুটিত করিতেছেন, "পবিত্র চিন্তা-সকল উদ্দীপন করিতেছেন ; এবং মঙ্গল তাৰ প্রেরণ করতেছেন। “তিনি সৰ্ব্বকালে প্রজাদিগকে যথোপযুক্ত অর্ধ-সকল বিধান করিতেছেন " | অামারদের প্রতি র্ত{হার উদাসীন ভার নহে বলিয়া, যে তিনি আমারদের অশুভ কপেনা করেন, এমতও নহে। অামারদের অকল্যাণ বিধান করিবার উদ্দেশে তিনি যে সমুদায় প্রাকৃতিক নিয়ম স্থাপন করিয়াছেন, ‘ইহু! বলিলে বুদ্ধি ও আত্ম-প্রত্যয় উভয়েরই বিরোধ হয় । (৪) প্রত্যুত অামারদিগকে সম্পূর্ণ ৰূপে মুখী করাই তাহার সকল নিয়মের একমাত্র উদ্দেশ্য । কি ভৌতিক, কি শারীরিক, কি মানসিক, সকল প্রকার নিয়মেই র্তাহার মঙ্গল-ভাব দেদীপ্যমান প্রকাশ পাইতেছে। অবনী মণ্ডলে নানা প্রকার রোগ শোক দুঃখ স্বষ্টি করিয়া অনেকে সহসা ঈশ্বরের মঙ্গল-স্বৰূপে দোষ দিয়া থাকেন বটে, কিন্তু বিশেষ পর্যালোচনা করিয়া দেখিলে তাহারদের ভ্রম অনায়াসেই প্রতীতি হয়। আমারদের কল্যাণের জন্যই তিনি দুঃখ শোক বিধান করিতেছেন, যে আমরা তদ্বার। শিক্ষিত হই, ও তাহার নিয়ম প্রতিপালনে ষত্ব করি । , এই ৰূপে যদ্যপি আমারদের ক্ষীণ পরিমিত বুদ্ধি সকল সময়ে তাহার গুঢ় মঙ্গল অভিপ্রায় अन्नु उद করিতে পারে གི་, তথণচ আমারদের সহজ জ্ঞান ও আত্ম-প্রত্যয়ের । সিদ্ধাস্ত এই ষে অমঙ্গলের সঙ্গে জাহার লেশ মাত্র ৰোগ নাই। তিনি আমারদের সকল মঙ্গলের একমাত্র নিদানভুত । তিনি জি ও (s) शष्जुननिुश दजिटलेख्द्रुि আত্ম-প্রত্যয় উতয়ের বিরুদ্ধে কাজ । করাখায়।" শত্রুর ন্যার (৫) অামারদের অশুভ কম্পন। করেন না । প্রত্যুত অামারদিগকে কল্যাণ বিধান করাষ্ট তাহার সকল কার্য্যের এক মাত্র উদ্দেশ্য । ২ প্র । ঈশ্বরকে অনন্ত-স্বৰূপ না বলিলে কি দোষ হয় ? ২ উ । ঈশ্বরকে আমন্ত-স্বৰূপ না বলিলে র্তাহাকে ঈশ্বরই বলা হয় না । ঈশ্বরের লক্ষণ এই যে তিনি অনন্ত-স্বৰূপ । যাগ কিছু পরিমিত বস্তু আমরা দেখিতে পাই, তাহা সমুদায়ই স্বস্ট পদার্থ। কৃষ্ট বস্তুর লক্ষণ এই যে তাকার সীমা বিশিষ্ট ! ঈশ্বরকে অনন্তু স্বৰূপ না বলিলে তঁহীকে অষ্ট বলা হয় না । কারণ স্বষ্টি-স্থিতিপ্ৰলয় এই তিন অলৌকিক শক্তি কেবল অনন্ত-স্বৰূপেরই । সৰ্ব্বশক্তিমান পুরুষের কার্য্য এই স্বাক্ট : ঈশ্বর শক্তিতে অনন্ত ন হইলে কোন ৰূপেই স্বটি-কর্তৃ। হইতে পারেন না । আমরা পরিমিত জীব হইয়া ঈশ্বরের অনন্তু ভাব মনেতে ধারণ করিতে পারি না বটে ; কিন্তু বুদ্ধি । ও সহজ জ্ঞানের সিদ্ধাস্ত এই, কোন বিষয়ে তঁহার সীমা নাই, অন্ত নাই—খৰ্ব্বত। बांझे । ঈশ্বরের আমরা যে কোন স্বৰূপ মনে করি তাহাই অনন্ত । তিনি জ্ঞানেতে অনন্ত-মঙ্গল ভাবে অনন্ত---শক্তিতে অনন্ত । অনন্ত স্বৰূপই তাহার স্বৰূপের প্রধান লক্ষণ । তাছাকে মনুষ্যের ন্যায় পরিমিত বলিলে তঁহাকে স্বস্ট পদার্থ বলা হয়। র্তাহাকে স্বস্ট পদার্থ বলিলে র্তাহাকে ঈশ্বরই বলা হয় না । অতএব, ঈশ্বরকে তাহার অনন্ত স্বৰূপ হইতে পৃথক করিয়া ভাবিলে তাহীকে পরিমিত বস্তু বলা रुम्न : ক্টাহার স্বৰূপ হইতে অনস্ত ভাব

    • ਸ੍ਤ

(e) ছাত্রের লিপি-পরম শঙ্কর ন্যায়