পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯২ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক

  • ० कन्न, श्रीन

-W- - কৃতজ্ঞতা তোমার চরণে ঢালিয়া দিতেছি তোমার প্রসাদ-বারিতে আমাদের সমস্ত অভাব পূর্ণ কর ; যেন তোমার অমৃত बाब्रिएल *विश्वल इ३शा आभारमत्व अखब হইতে প্রেমের উৎস সহস্র ধারায় উৎসারিত হইয়া তোমার চরণ পুনঃ পুনঃ প্লাবিত করিতে থাকে । অদ্য তুমি আমাদিগকে এখানে আনয়ন করিয়া কত না শান্তি এবং কল্যাণ বারিতে প্লাবিত করিতেছ ; তাহাতে অদ্য আমরা পবিত্র এবং কৃত-কৃতাৰ্থ হইয়া তোমার চরণে ভক্তিভরে প্রণিপাত করিতেছি,তুমি আমাদিগের প্রতি প্রসন্ন হও । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সঙ্গীত কার্য্যে যোগদান করিয়া উপাসক মণ্ডলীকে পরিতৃপ্ত করিয়াছিলেন। উদ্যানের উত্তর পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত সপ্তচ্ছদ বৃক্ষের তলে মৰ্ম্মরনিৰ্ম্মিত এক বেদী অাছে। এখানে বসিয়া মহর্ষি শান্তিনিকেতনে অবস্থান কালীন ঈশ্বরে মনঃসমাধান করিতেন । উপাসনান্তে সাধক বৃন্দের দৃষ্টি সেই দিকেই নিপতিত হইল । শ্ৰীযুক্ত উমেশচন্দ্র দত্ত, শিবনাথ শাস্ত্রী, প্রিয়নাথ শাস্ত্রী প্রভৃতি কয়েক জন বন্ধু সেই স্থানে উপস্থিত হইলেন । বৃক্ষের স্কন্ধ দেশে “কর তার নাম গান” ধাতু ফলকে লিখিত দেখিয়া তাহারদের হৃদয় উচ্ছসিত হইয়া পড়িল। দশ পনর জন সাধক মিলিত হইয়া হৃদয় খুলিয়া “কর র্তার নাম গান”এই গীতটি গাহিতে আরম্ভ করিলেন । বেলা দ্বিপ্রহরের সময় স্থানীয় অধ্যাপকগণের বিদায়ের সময় উপস্থিত হইল । র্তাহারা সকলেই উপাসনার সময় মন্দিরে উপস্থিত ছিলেন । পণ্ডিত হেমচন্দ্র বিদ্যারত্ন মহাশয় তাহাদিগকে যোগ্যতা অমুসারে পাথেয় ও বিদায় প্রদান করিলেন । পণ্ডিত মণ্ডলী ব্রহ্মোপাসনার গম্ভীর ও শান্ত ভাব দেখিয়া বিমুগ্ধ হইয়াছিলেন । এদিকে দেখি শ্ৰীযুক্ত উমেশচন্দ্র দত্ত আর দুই চারি জন বন্ধুর সহিত সপ্তচ্ছদের নিম্নে বেদীর পাশ্বদেশে স্তিমিতলোচনে ধ্যানে নিমগ্ন রহিয়াছেন। এই মৰ্ম্মর বেদী, শান্তিনিকেতন উদ্যান, এই নূতন মন্দির যে কি ভাবে কিরূপ দৃষ্টিতে জন সাধারণ ভবিষ্যতে অবলোকন করিবেন, তাহার পূর্বাভাস পাইয়া হৃদয় আনন্দে উৎফুল্ল হইতে লাগিল । দিবা অবসান হইতে চলিল, অথচ উদ্যানের নিভূতদেশস্থ প্রস্তরবেদী ক্ষণকালের জন্য জনশূন্য—সাধকশ্বন্য দেখিলাম না। মহর্ষির সাধন-স্থান বলিয়া যেন সে কি অাদরের সামগ্ৰী, পবিত্রতার আকর, ধৰ্ম্মভাবের উদ্দীপক । lo বেলা দুইটার সময় ভক্তিভাজন প্রতাপচন্দ্র মজুমদার, দশ বার জন ব্রাহ্ম বন্ধুর সহিত কলিকাতা হইতে সমাগত হইলেন, এবং ক্ষণকাল বিশ্রামান্তে আহারাদি করি লেন । সূৰ্য্য অস্তমিত হইল, ক্রমে উপাসনার সময় নিকটে আসিয়া পড়িল। দূরাগত সাধক সজ্জনকে মন্দিরের মধ্যে স্থানদিয়া भनिलाब्रव्र छांद्र अवांब्रिऊ कब्र शङ्केल । লোকাধিক্যে মন্দিরের বাহিরে তিলমাত্র স্থান অবশিষ্ট রহিল না। প্রথমেই ভক্তিভাজন শ্ৰীযুক্ত প্রতাপध्ऊ बखूमलांब ७क झनग्न थांशे नङ डा করিলেন। প্রতাপ বাবু নিজে ব্রাহ্মসমাজের একজন পুরাতন লোক, তাহার বক্ততাতেও আমরা তাহার ভূরিদর্শনের বিলক্ষণ