পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ১৩ কল্প, ১ ভাগ முமக अर्थ खनि जनांउन त्रिप्रिङ झहेग्नां । खउि रू८ब्र यशं यडूब्र कब्रtन शब्रिब्रl ॥ প্রভু কহে কেন কর স্তবন আমার । ভাগবতের স্বরূপ কেন না কর বিচার ॥ কৃষ্ণতুল্য ভাগবৎ বিভু সৰ্ব্বাশ্রয় । প্রতি শ্লোকে প্রতি অক্ষরে নানাঅর্থ কয় ॥ প্রশ্নোত্তরে ভাগবতে করিয়াছে নিৰ্দ্ধার । যাহার শ্রবণে লোকে লাগে চমৎকার ॥ ८5: 5: भभTथ७ २8 श्रथाॉग्न । ক্রমশ: বৈদান্তিক মত। (পূৰ্ব্ব প্রকাশিতের পর) নিবৃত্তা সা কথং ভূয়: প্রস্থয়েত প্রমাণতঃ । অসত্যেবাবিশেষেইপি প্রত্যগাত্মনি কেবলে ৷ প্রমাণত নিবৃত্ত অবিদ্যা পুনরায় কিরূপে উৎপন্ন হইবে । অবিশেষ ও কেবল প্রত্যক্ আত্মায় সে থাকিতেই পারে না। নির্বির্বশেষ অাতাবোধ দ্বারা অবিদ্যা ; একবার নিবৃত্ত হইলেও আবার তাহা উৎপন্ন হইবে। পশ্চাৎ কৰ্ম্মাধিকারের হেতুসম্ভাবে কৰ্ম্মবিধি হউক ? শুক্তি-তৰ্ভু-জ্ঞান হেতু অজ্ঞানের একবার নিবৃত্তি হইলেও তো সময়ান্তরে আবার সেই শুক্তিতে রজতভ্রম হয় ? প্রত্যুত্তরে কহিতেছেন। অবিদ্যা প্রমাণত অর্থাৎ বেদ গুরু ও অনুভব দ্বারা নিরক্ত কি না প্রমাণাগ্নি দ্বারা দগ্ধ হইলে আবার কিরূপে জন্মিবে। মৃত ও ভস্মীভূত ভাৰ্য্যা কি পুনর্বার প্রসব করিবার জন্য জন্মিয় থাকে ? যদি বল একটি অবিদ্যার নিবৃত্তি হইল বটে কিন্তু অন্য একটর উৎপত্তিতে বাধা কি ? তদ্বিষয়েও বক্তব্য আছে । বল দেখি, এই উৎপত্তি অকারণ না সকারণ ? অবশ্য, অকারণ বলিতে পার না ; কারণ, অকারণ কী আছে। কতিপয় বিশেষ না থাকিলেও তদতিরিক্ত অন্যও কোন বিশেষ হইতে পারে এজন্য র্য্যোৎপত্তিতে অতিপ্রসঙ্গ ঙ্ক দোষ পড়ে । আর যদি সকারণ বল তবে জিজ্ঞাস্য এই যে, সেই কারণ আত্মা না অনাত্মা ? অবশ্য, আত্মা অবিদ্যান্তর উৎপত্তির কারণ হইতে পারে না। এক্ষণে এইটি প্রতিপন্ন করা যাইতেছে । মূল শ্লোকে আত্মার অবিশেষ ও কেবল এই দুই বিশেষণ ‘অবিশেষ’ বলাতে মূর্তি প্রভৃতি ‘কেবল এই বিশেষণটীর প্রয়োগ । আবার

‘কে বল’ অর্থাৎ একাকী আত্মারও প্রযত্নাদি গুণযোগরূপ বিশেষের আশঙ্কা আসিতে পারে তন্নিবৃত্তির জন্য ‘অবিশেষ’ বিশেষণের প্রয়োগ । দুইটার এইরূপ ব্যাখ্যান ও ব্যাখ্যেয় ভাব

ফলত অবিশেষ ও কেবল এই বুঝিয়া লও। যাক, অবিশেষ ও কেবল প্রত্যক্ আত্মায় অর্থাং সৰ্ব্বান্তর পরমার্থ বস্তুতে সেই অবিদ্যা থাকিতেই পারে না, কোন ও মতে সত্তা লাভ করিতে পারে না। কারণ,অসহায় আত্মার অর্থাৎ কূটস্থের কর্তৃত্ব-সঙ্গতি নাই । কর্তৃত্বের অসদ্ভাবে অবিদ্যা আশ্রয়শূন্য হয় । সুতরাং স্বীকার্য্য কূটস্থে অবিদ্যা থাকিতেই পারে না । আর যদি তার অবিদ্যান্তর সহায় স্বীকারও কর ইহাতে অন্যোন্যাশ্রয় ণ বা অনবস্থা দোম অনিবাৰ্য্য হইয় পড়ে। মূল শ্লোকে একটী অপি শব্দের প্রয়োগ অাছে। _

  • অলক্ষ্যে লক্ষণ যাওয়াকে অতিপ্রসঙ্গ বলে । উৎপত্তির প্রসক্তি নাই অথচ তাই স্বীকার করিতে ছ (4ट्टै Ciस ।

+ অবিদ্যা থাকিলে কর্তৃত্ব থাকিবে আবার কর্তৃত্ব থাকিলে অবিদ্যা থাকিবে। পূৰ্ব্বে যিনি আশ্রয় পরে তিনি আশ্রিত আবার পূর্বের যিনি আশ্রিত পরে তিনি আশ্রয় । এইরূপ চক্রগতির নাtয় উভয়ের আশ্রয় আশ্রিত ভাবেব নৈরন্তৰ্য্যকে অন্যোন্যাশ্রয় বলা যায় । ইহা একটা দোষ । একটা অবিদ্যার নাশে আর একটা অবিদ্যা,