পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

F_थांद१ ?v** করিছে অশনি ভীম গরজন, মেঘের কপালে আগুণ জ্বলে ! ছেরিয়া হুতাশ হইল মানসে, ভাবিলাম বুঝি গেলরে প্রাণ ! সহসা আকাশে চাহিনু সাহসে, কারে যেন মন করে সন্ধান ! যবে উৰ্দ্ধে মন হইল ধাবিত, কাতরে ডাকিনু “করহে ত্ৰাণ,” বিপদ-সমুদ্রে হইনু পতিত, সপিলু “তোমায’ সাধের প্রাণ । শুনিয়ে এহেন কাতর বচন, স্বৰ্গ হতে যেন হইল ধ্বনি,— “ক’রনা হে ভয়, ক’রন রোদন,” “রক্ষিব তোমার জীবন-মণি” । অমনি ঝড়ের প্রকোপ তখন, র্তাহার আজ্ঞায় হইল হ্রাস, মদীর তরঙ্গ, নীরদ-গর্জন, তড়িত ছটার হইল নাশ । হেরিয়া নদীর প্রশান্ত মূরতি, হুতাশ উদাস হইল গত, বিপদ হইতে লভিনু মুকতি, মানসে আনন্দ হইল কত । ভাবিয়া এহেন অপূর্ব ঘটনা, Դձ) কাদিছে জীবন তোমার কারণ, ভুলিয়ে তোমায় ক’রেছি হেলা । বৃথায় জীবন করিলু যাপন, হৃদয় তাপিত হতেছে মোর ! ভ্ৰমে ও তোমায় করিনি স্মরণ, ক’রেছি কতই কলুষ ঘোর ! তথাপি হে নাথ দয়ার সাগর, কখনো পামরে কুপিত নও ! বিপাকে পড়িলে ৯রুণ বিতর, অবোধ ভাবিয়া সকল সও ! বালক যেমন করিলে রোদন, না হেরি তাহার জননী মুখ, কোলে তারে তেই করিলে তখন, কতই শিশুর জনমে সুখ !— শুনিয়া শিশুর রোদন তখন, স্নেহেতে প্রসারি কোমল করে, কোলে তুলি লন প্রাণের রতন, সুধান কতই মধুর স্বরে ! তেমন হেনাথ স্নেহের অtধার, দেখা’লে করুণা নদীর মাঝ, শুনিয়া করুণ বচন আমার, অধম সন্তানে বঁাচা’লে অভ্যাজ ! নাশিতে আমার আতঙ্ক যখন, ঘুচিল আমার নাস্তিক ভাব ! বাড়া’লে তোমার অভয়-কোল, দূর হলো মোর অলীক ধারণা, অমনি তোমার ভয়েতে তখন, ঈশ-তত্ত্ব-জ্ঞান করিনু লাভ । কমিল ঝড়ের ভীষণ-গোল । স্বতই প্রবৃত্তি জাগিল অন্তরে, ডাকিতে প্ৰাণেশ দয়ার নিধি, श्उिदांौ श्रेष्ठ खेक उ। যার নামে তরি বিপদ-সাগরে, সমাজ সংস্কারের প্রকৃত পদ্ধতি । ক্ষম হে ঈশ্বর ! অনাথ-শরণ, ইংরাজদিগের কার্য্যপ্রণালীর এই একটী বিশেষ इनि তো বিপদ-সাগর-ভেলা, लक्र१ cणथं शांग्र cय उांशं८गब्र श्रांफ्रांज़-बाराशंब, cथां