পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩e সিদ্ধির প্রামাণ্য কল্পে দাড়ায়, কিন্তু রেজিষ্টরের সাক্ষিতা মুখ্যত বিবাহের সিদ্ধি কল্পে দাড়ায়। প্রথমটা সিদ্ধির প্রমাণ এবং দ্বিতীয়টা সিদ্ধির নিদান। এস্থলে এই বিষয়টি আরও বিশদ করিয়া দেওয়া আবশ্যক হইল। মনে কর রামচন্দ্র একটা জমি ক্রয় করিলেন। কিন্তু তিনি দশ জন মজলিসি সাক্ষী না রাখিয়া বিক্রয়-কয়লা লিখাইয়া তাহা রেঞ্জেষ্টরি করাইয়া লইলেন। এখন ঘটনাসূত্রে বিক্রয় অসিদ্ধির জন্য এক জন প্রতিবাদী তাছার নামে আদালতে নালিস করিল । এদিকে বিক্রয় কয়লায় মজলিলি সাক্ষী নাই এই কারণে জজের মনে তাহার প্রামাণ্য বিষয়ে হঠাৎ সন্দেহ উপস্থিত হইল। কিন্তু তিনি দেখিলেন যে, রামচন্দ্রের ন্যায় এক জন সন্ত্রাস্ত ও সত্যনিষ্ঠ লোক কোনরূপ প্রতারণার কাজ করিতে পারেন না, সুতরাং মজলিসি সাক্ষী অসত্তেও তিনি তঁাহাকে ডিক্ৰী দিলেন। এস্থলে দেখ,সাক্ষীর অসপ্তাবেও কেবল ব্যক্তিগত চরিত্রে বিক্রয় পত্রের | প্রামাণ্য বিষয়ে একটি বিশিষ্ট প্রমাণ হুইল । কিন্তু এক ব্যক্তি মৃত্যুকালে ঐ রামচন্দ্রের মামে আপন স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি উইল করিয়া গেল। উইলে প্রামাণ্য সাক্ষী তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা و او را به هر সিদ্ধিকল্পে বিশেষ আবশ্যক বলিয়া নির্দেশ করিতেছে। এই জনাই এই বিষয়ে আমাদের আপত্তি। আর যদি তর্কবুদ্ধি পরিত্যাগ করিয়া বুঝিতে হয় তাহা হইলে এই মাত্র বলিতে পারি যে ইহা একটি বৈলাতিক অনুকরণ, সুতরাংই ইহাতে আপত্তি । কেহ কেহ বলিতে পারেন যে বিবাহস্থলে । দশ জন সাক্ষীস্বরূপ থাকিলে যদি ঈশ্বরের অবমাননা না হয় তবে রেজিষ্টর থাকিলে ঈশ্বরের অবমাননা কেন হুইবে ? আমরা এতক্ষণ প্রতিপন্ন করিলাম যে বিবাহস্থলে দশ জন সাক্ষী কেবল বিবাহসিদ্ধির প্রমাণ কিন্তু রেজিষ্টরের সাক্ষিতা বিবাহ-সিদ্ধির নিদান। দম্পতী ঈশ্বরকে গৌণ কল্পে রাখিয়া রেজিষ্টরের সাক্ষিতায় বিবাহ সিদ্ধ করিয়া লইল । এস্থলে স্বয়ং রেজিষ্টার ঈশ্বরের স্থান অধিকার করিতেছে, সুতরাং हेशtऊ क्षेश्tद्रव्र टादगांननां उिन्न च्यांग्न कि হইতে পারে। বিবাহ একটা পবিত্র ব্যাপার, ইহার প্রভাবে মনুষ্যের ভাব পবিত্র, কার্য্য পবিত্র এবং জীবন পবিত্র থাকে, ইহা লোকের উপর আস্থা আনিবার কারণ, সংসারে যদি ধৰ্ম্মকার্য্য করিতে হয় তবে ইহাই তাহার আদবেই থাকিল না। আইনের একটা স্পষ্ট ধারা দেখিতে পাওয়া যায় যে উইলে দুইটা সাক্ষী না থাকিলে তাহা কিছুতেই জাদীলতের গ্রাহ হইবে না। এখন সেই উইল অসিদ্ধ করিবার জন্য আদালতে নালিস উপস্থিত হইল। সে স্থলে রামচন্দ্রের"মান সন্ত্রম ও সত্যনিষ্ঠত আর প্রমাণস্থলে গৃহীত हहेल न, कांद्र१ जाहेन ग्wकेउ छूहे नाक्रौ ब्राथिबाब्र छमा शनैौ द ॐहेलंकडीहक बांश कद्रिदंडट्झ, कांद्दछहे खेहेलफैिं यनिक इंख्ने | | সমাজে যে সৰ্ব্বাঙ্গীন একটা শৃঙ্খল মূল, স্ত্রীজাতি ষে পতিদেবতা ও পতিরত। हहैध्ना थांहक ८ण cरुदल हेहांब्रहै eउांद, छनরক্ষিত হইতেছে তাঁহা ইহারই বলে ; ইহা মনুষ্যের একটী পবিত্র স্বার্থ এবং জনসমাজের পৰিত্র প্রাণ, স্বতরাং এই কাৰ্য্য পবিত্র ভাবে সম্পন্ন হওয়াই উচিত। কিন্তু যদি পবিত্রতার “জগন্তউৎসঙ্গশ্বরকে –সেই শুদ্ধ অপাপবিদ্ধ দীপ্ত জ্যোতিকে এই কার্য্যের সাক্ষত্বে বরণ ना"कद्विग्नाv७क छत्र कौछेत्रूकोछे कनझिछ भनूষ্যকে তৰিষয়ে আবাহন করি তবে ইহার গেল। এক্ষণে এই বিক্রয় কয়লা ও উইলের । স্থলে যেমন দেখা গেল যে একটাতে লক্ষিী না থাকিলেও বিশেষ ক্ষতি নাই, অপটার । সাক্ষীমুখেই প্রামাণ্য ও সিদ্ধি, সেই রূপ স্থিবৃহে সামাজিক লোকের সাক্ষিতা ও রেজিষ্টরের সাক্ষিতাকে বুধিতে হইবে। বিবাহে সামাজিক সাক্ষী থাকিলেও হয় না থাকিলেও | পত্রিতা আর কোথায় থাকে। ব্রান্ধের প্রতোক কার্ধে ব্ৰহ্মকে প্রতিষ্ঠা করা কর্তব্য, খঙ্গেয় অধমাননা করা ব্রান্ধের উচিত হয় না। سمحسنسه বিজ্ঞাপন । আগামী ১লা বিয়ার স্থানীপুর স্বাক্ষসমাজের, সপ্তবিংশ नांद९नब्लिक ॐदनद इबैtश्वक I হয়,কিন্তু আইনরেজিষ্টরের দক্ষিত বিবাহ سیمسیحیحع حسین جعسمت شمس مجمعع محسبمعہ بمبسبیحہ خصحصہ طضد الصص *नष९ १see t" कनिग्रजांच asv४.1 * जांकी भनिपांत्रं ।