«۰ تد rtsج দ্বারা লাভ করি ভৌতিক মূলতত্ত্ব সকলও লাম। উক্ত গ্রন্থদ্বয়ের প্রণেতা সংশয়বাদী দিগের সর্বপ্রকার সম্ভাব্য আপত্তি খণ্ডন তেমনি আত্ম-প্রত্যয় দ্বারা লাভ করিয়া থাকি। উভয়বিধ মূল-জ্ঞানের প্রতি তামরা কোন যৌক্তিক প্রমাণ প্রদর্শন করিতে পারি না। তবে এককে বিশ্বাস করিয়া অ কারণ অন্যকে অগ্রাহ্য করিলে কি দার্শনিক । বিধি উল্লঙ্ঘন করা হয় না ? আমরা ভৌতিক । জগতের বাহ্য সত্য সকলকে যেমন বাহ্য ইন্দ্রিয় দ্বারা গ্রহণ করি, অন্তর্জগতের অতীন্দ্রিয় আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সকলকেও তেমনই অন্তরিন্দ্রিয় দ্বার স্বয়ং আত্মার দ্বারা গ্রহণ করিয়! থাকি ! প্রতিবোধ বা সংজ্ঞ বাহ্য জগত সম্বন্ধে ও যেমন আধ্যাত্মিক জগত সম্বন্ধেও তেমনই বলবৎ প্রমাণ। এই প্রতিবোধ সৰ্ব্ব প্রকার প্রমাণের চরম তাশ্রয় । প্রতিবোধের সাক্ষ্য অগ্রাহ্য করা ন্যায়ের ব্যভিচার । কিন্তু ঈশ্বর যে জ্ঞানময় মঙ্গলময় ও সৰ্ব্বশক্তিমান এক কথায় তিনি যে পূর্ণ পুরুষ তৎfবষয়ে আধ্যাত্মিক প্রতিবোধের সাক্ষ্য অমান্য করিয়। কেহ কেহ যুক্তির দ্বারা র্তাচার পূর্ণত্বের প্রতিবাদ করিয়াছেন । তদ ষ্টে ঈশ্বরপ্রাণ হইতে হয়। প্রতিবাদি রা জগতে অমঙ্গলের প্রতিবোধের বিপরীত যুক্তি দ্বারা ঈশ্বরের অপূর্ণত্ব প্রতিপাদনে সচেষ্ট হইয়াছেন। তাহাদের চেষ্টা কতদূর সফল হইয়াছে এবং র্তাছাদের এরূপ চেষ্ট সঙ্গত কি না, অতঃপর ইহাই দেখা কৰ্ত্তব্য হয়। কিন্তু আমাদের সংকল্প অতিক্রম করিয়া প্রস্তাবটী অতিশয় দীর্ঘ হইয়া উঠিবার আশঙ্কায় ঈশ্বরের পূর্ণত্ব যে সিদ্ধ সত্য মূল সত্য, অজ্জিত ংস্কার নহে, ইহার প্রমাণ জন্য আমর * ধৰ্ম্মতত্ত্বদীপিক৷ ” ও “ সায়েন্স আবরিলিজন ” নামক পুস্তক দ্বয়ের উপর বরাত ভকদিগকে ব্যথিত । প্রমাণ করিয়ছেন যে সেই অলৌকিক পসদ্ভাব প্রত্যক্ষ করিয়া, আমাদের আধ্যাত্মিক । পরকাল দিয়া সুবিস্তার ঈশ্বর স্বরূপ চর্চায় বিরত হুই করিয়! ধৰ্ম্মতত্ত্ব সকল অতি বিশদ রূপে সাব্যস্ত করিয়াছেন । অতএব পাঠক মহাশয়দিগকে উক্ত পুস্তকদ্বয়ের উপর বরাত দিয়| আমরা সংক্ষেপে এইমাত্র বলিতেছি যে প্রতিবোধকে অবহেলা করিয়া শুদ্ধ যুক্তি অবলম্বন পূৰ্ব্বক প্রতিবোধের বিষয় খণ্ডন করিবার চেষ্ট। নিতান্ত হাস্যকর চেষ্টা । প্রমাণ বল, যুক্তি বল এসমস্ত কাহার প্রবোধের জন্য ? সত্য তত্ত্ব সকল ভামাদের প্রতিবোধকে বিশদ রূপে বুঝাইয়া দিসার জন্যই কি এই সমস্ত কৃত্রিম উপায় তাবলম্বন করা হয় না ? যদি তাঁহাই হয় তাহু হইলে প্রতিবোধ স্বয়ং সে সত্য দর্শন করিয়াছে, তাহার বিরুদ্ধে যুক্তি প্রদর্শন কর! সুবুদ্ধির কার্য্য নহে । অর্জিত জ্ঞানের সত্যত প্রতিবোধের প্রতীতি করণ জন্য যুক্তি তাদির প্রয়োজন হয়, কিন্তু স্বয়ং প্র ি বেীপের দৃষ্ট আত্মপ্রত্যয় ঘূলক সত্য সম্বন্ধে যুক্তি প্রভূতি কোন কার্স্যকর নষ্ঠে । కాకోళా ধৰ্ম্মতত্ত্বদীপিক প্রণেতা অতি স্পষ্টরূপে দার্থ ( ঈশ্বর ) আমাদের প্রত্যক্ষের বিষয় । বাহ্য বস্তু সকল যেমন প্রত্যক্ষ করা যায়, ঈশ্বরকেও সেইরূপ প্রত্যক্ষ করা যায় ; এবং ঈশ্বরের ভাব মূল ভাব তাহ সংস্কার ব। উপার্জিত জ্ঞান নহে। অপর পক্ষে প্রামাণিক পণ্ডিত মহাশয়েরা ঈশ্বরের ভাবকে অর্জিত মিথ্যাসংস্কার বলিয়। যুক্তি দ্বার প্রমাণ করিবার চেষ্টায় কৃতকাৰ্য্য হয়েন নাই। তবে ভক্তের মন । তাহদের অসার বাক্যাড়ম্বরে ভুলিবে কেন ? তিনি স্বীয় উপাস্য দেবতাকে পূর্ণ স্বরূপ রূপে অপেন হৃদয়ে দর্শন করিয়াছেন, কোন যুক্তিই তা
