: o . מרשל זיאו রিত হইতে পারে। তাছা হইলে সকল গণ্ডগোল চুকিয়া যাইতে পারে। সে প্রথা দ্বির্গমনের প্রথা । বিবাহের পর স্বামীর নিকট স্ত্রীকে শয়ন করিতে না দেওয়া ও স্বামীগৃহে না রাখ। ঐ দ্বিরাগমন প্রথার অঙ্গ। এই প্রথা উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে ও পঞ্চাবে প্রচলিত থাকাতে বাল্য বিবাহের অনিষ্ট অনেক পরিমাণে নিবারিত হইয়৷ থাকে। কেবল ইন্দ্রিয়লোলুপ বঙ্গদেশে বিবাহের অব্যবহিত পরেই স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর শয়নাদি প্রথা প্রচলিত অাছে। হিন্দু | সমাজের এক জন অগ্রণী আমাদিগের এক ! জুtছার বিরোধী মছি । জন অতি মানা রক্ষণশীল বন্ধু ধিনি বালা- নেক সুলিঙ্ক পিতা সম্বন্ধ স্থি { বাদ প্রাতুবাদ । షిఫిరి | বিবাহের পক্ষ হইয়। বাল্য বিবাহ বিয য়ক আন্দোলনে বিলক্ষণ অংশ লইতেছেন তিনি তাছার পরিবারের মধ্যে এই নিয়ম করিয়াছেন যে পুত্রবধূর রক্ষঃপ্র:fর ন৷ হইলে তাহাকে স্বীয় গৃহে জানয়ন করিবেন না । তাহার এই সাধু উদ্যমকে আমরা হৃদয়ের সহিত অনুমোদন স্ত্রীলোকের রজঃপ্রবৃত্তি সচরাচর ত্রয়োদশ বৎসরে হইয় থাকে। অামাদিগের বন্ধু যদি পুত্রবধু আনয়ন কাৰ্য্য মারো দুই বৎসর অপেক্ষা করেন তাছা হইলে সকল দিকে ভাল হয় । এক্ষণে কোন কোন গাঢ় হিন্দু পরিবারেও পিতা তাহার কন্যাকে ত্রয়োদশ বৎসরে বিবাহ দিতে বাধ্য হয়েন। *গুর পুত্রবধু আনয়ন কাৰ্য্য যদি বিবাহের পর দুই বৎসর স্থগিত রাখেন তাঙ্কা হইলে তাহা হইতে অতি শুভ ফল উৎপন্ন হয় । বিবাহের পর হুইতে স্বামীগৃহে আশ পর্যাস্ত কন্যার পিতা মাতা তাহাকে বাটীতে পত্তিমর্যাদা, পতিসেবা ও ধৰ্ম্মশাসন এবং সাহিত্য ও পাক বিদ্যা ও কলা বিদ্যা শিখা ইবেন ও সূক্ষ দুঃসঙ্গ হইতে তাহাকে রক্ষা o :{x : n কিছু অ'ন্দোলন চলিতেছে । আন্দোল কন্যার । করিবেন । যদি উল্লিখিত সময়ের মধ্যে কন্যার কিছুমাত্র দুশ্চরিত্র হুইবার সম্ভাবন দেখেন তাহ হইলে তৎক্ষণাৎ পতিগুহে পাঠাইতে পারেন কিন্তু ভদ্র গৃহে মুবিজ্ঞ পিতার নিয়ন্তত্বে এরূপ দুশ্চরিত্র হুইবার কোন সম্ভাবন নাই। : , ইহা অামাদিগের বল। কর্তব্য যে আমরা পূৰ্ব্বরাগ প্রথার বিরোধী কিন্তু এক্ষণে অাপন আপনি এই বিষয়ে যে প্রথা হিন্দুসমা জের মধ্যে প্রচলিত হইতেছে শ্লথাৎ বরের নিজে গিয়া পাত্রী দেখা ও তাই কে কথ কছানো ও তাছার সহিত ব'কা ল'প চুর গঢ় হিন্দু হইলেও করিবার পূৰ্ব্বে এক্ষণে পুত্র অথবা কন্যার মত লইয় ,9栉C夺{1 υαψαπαυ বাদ প্রতিবাদ । কএক বৎসর ধরিয়া শ্রদ্ধাস্পদ পণ্ডিত fধ জয়কৃষ্ণু গোস্বামীকে লইয়; ব্রাহ্ম সমাজে STTAAAS A SAS SSAS SSAGGS T S क्लक बाभद ४४tब उल्लेगा । নের হেতু এই যে গোস্বামী মহাশয় ব্রাহ্মধৰ্ম্ম প্রচারের সে প্রণালীটি স্থির করিয়াছেন অনেক রোহ্ম মনে করেন তাহা ব্রাহ্মধর্ণ- , বিরোধী । আমরা কিছু দিন পূৰ্ব্বেণ গোস্বাধীর প্রচার প্রণালী লইয়া একটু আলোচনা করিয়াছিলাম এবং তাছাতে কি অনিষ্ট্রকারিত আছে কিয়দংশে তাহাও দেখাইয় ছিলাম । সম্প্রতি ঢাকা সমাজের বাবু নবকান্থ চট্টোপাধ্যায় গোস্বামীর অবলম্বিত মতগুলি ব্রাহ্মধৰ্ম্মসঙ্গত কি না ইহা জানিবার জনা { উীমৎ প্রধান আচার্ষ্য মহাশয়ের নিকট ক একটা প্রশ্ন করিয়া পাঠান। ঐ সমস্ত প্রশ্নের প্রভুত্তরে প্রধান আচার্য মহাশয় এইমাত্র
- - ব্রাহ্ম সখ্যতঃ আধা মাসের তত্ত্ববোধিনীৰে আধাঞ্জিক
