পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ゞ2.bア o, to Rr * ya له مصلهضمسنيبدبي يسعينيير wo حمیجستچجtCCMTMMMMMMM MMM CAMMMC MMMMM HHHH ATTA AMMS AAAA S ۶یعیح پایه نهایی বেদান্ত মতে আত্মীয় উপাসন। এই সংসারে মানবের যতপ্রকার কৰ্ত্তব্য আছে তন্মধ্যে ঈশ্বরের উপাসনাই প্রধান । দর পুত্ৰ ধন জন প্রভৃতি মনুষ্যের যত প্রিয় ধও আছে সে সমস্তই অনিত্য । তাহার অw দেখা দেয়,কল্য আদর্শন হয়। তাহাদের আগমে অদ্য মিমি প্রভু, তাহদের অন্তৰ্দ্ধানে কল্য তিনি দাস । অদ্য যাহার বৃদ্ধি কল্য র্তাহার হ্রাস । অতএব যাহার বৃদ্ধি নাই, হ্রাস নাই, যিনি দ্য ও যেমন কল্যও তেমন, যিনি জাবের অনন্ত কালের সখ ও সুহৃদ, । মানবের পক্ষে তাহার ন্যায় প্রিয় পদার্থ আর নাই। বৈদে কহিলেন “আত্ম:নমেব প্রিয়মুপালীত” অম্বাপেক্ষ পরমাত্মাকেই প্রিয়রূপে উপসনা করিবেক । “আত্ম বা অরে দ্রষ্টব্যঃ শ্রেতব্যোমন্তবোনিদিধ্যাসিতব্যঃ ” এসংসারে দর্শনের বিস্য বিস্তর আছে, কিন্তু । সমস্ত দর্শনীয় পদার্থের মধ্যে পরমাত্মাই ! প্রিয়দর্শন। এই হেতু কহিয়াছেন, కt 5షి, CI তিরাত্মন্যের মুখ,তস্মাৎ আত্ম বৈ অরে দ্রষ্টব্যঃ” সমস্ত প্রীতির মধ্যে পরমাত্মাতে প্রীতিই মুখ্য অতএব তাহাকে দর্শন করিবেক । শ্রবণের বিষয়ও অনেক আছে কিন্তু প্রিয়তম পরমাত্মার কথা শ্রবণ করিতেই আনন্দ জন্মে অতএব অন্য কথায় কর্ণপাত না করিয়া ঈশ্বরের অদ্ভুত কীৰ্ত্তি, অশ্চির্য মহিমা ও বিশ্বপ্যাপী বিভূতির কথা সকল শ্রদ্ধাপূর্বক শ্রবণ করিবেক । মনে করিবার বিষয়ও প্রচুর অাছে কিন্তু অনিত্য সংসারকে বারংবার মনন করত এই দুর্লভ মানব জন্ম ক্ষয় না করিয়া সেই ঈশ্বরের ঐশ্বৰ্য্য বীৰ্য্য ও মাহাত্ম্য মনন করিবেক-ৰ্তাহার অদ্ভূত তত্ত্বসকল অবগত হুইবেক । বিষয়ে মগ্ন হুইয়া থাকিবে না, তত্ত্ব জ্ঞানযোগে তাহার নিশ্চয়জ্ঞান উপা জনপূর্বক তাহাতে আত্মসমাধান করিবেক । \ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা আমাদের সম্পত্তি ও সম্বল । ৯ কল্প ৩ জুড়াগ پپتیسته و خسته ൺ:ങ്ങ--അജ്ഞു: মহর্ষি ব্যাসদেব ব্রহ্মমীমাংসায় কহিলেন “একাত্মনঃ শরীরে ভাবাৎ” () জীবাত্মা হইতে পরমাত্মা মুখ্যপ্রিয় অতএব অতি স্নেহে তাহার সেবা করিবেক, কেন না জীবাস্নার স্থল সূক্ষ শরীরে তিনি অবস্থিতি পূর্বক তাহদের শক্তিকে প্রকাশ করিয়া থাকেন। তিনি যদি জীবেতে সখা সুহৃদ, শরীরে সত্তা, এবং মনোবুদ্ধি ইন্দ্রিয়াদি করণবৃত্তিতে চৈতন্যরূপে অধিষ্ঠিত না থাকিতেন তবে বাহাজ্যোতিঃ-বিরহিত নয়নের ন্যায় জীব জড়স্বরূপ হইয়া থাকিতেন। অতএব সেই জীবন প্রকাশক, চিদাভাসদাতা, আশ্রয়ভূমি পরমাত্মার ন্যায় আমাদের স্নেহের ধন নজ সম্পত্তি আর কিছুই নাই। “অবিভাগে}বচনাৎ’ (২) এজগতে আমাদের অন্য কোন সম্পত্তি নাই--একমাত্র ঈশ্বরই তিনি সম্পত্তি স্বরূপে জীবের সহ এক হইয় আছেন । জীবাত্মার সহিত তিনি চিদাভাসরূপে মিশ্রিত হইয়া বাস করেন । সুতরাং বিষয়বিরাগ জন্মিলে আমরা তাহাকে স্বতন্ত্র বস্তুর ন্যায়ু উপভোগ করি না কিন্তু “সম্পদ্যবির্ভাবঃ স্বেল শবদাং (৩)” স্বীয় সম্পত্তির ন্যায় ভোগ করি, কেন না সেই সম্পংবিশিষ্ট হইয়। সকল জীবাত্মাই জগতে অবতীর্ণ হইয়াছেন। “অবিভাগেন দৃষ্টত্বাৎ”(৪ মুক্ত জীবেরা দেহত্যাগ করিয়া তাহার সহিত অবিভাগে আনন্দ ভোগ করিবেন । অতএব s | যুক্তদিগের আনন্দও যাহা ব্রহ্মও তাহা । সে আনন্দের এবং ব্রহ্মের মধ্যে কিছুমাত্র ভেদ নাই । বিশেষতঃ র্তাহার প্রতি জীবের প্রীতি যে প্রকার স্বাভাবিক তাহতে মুকবি J

  • g,

(१) *ां*ौद्रक ७ । ७ । ५७*** */, (২) শারীরক ৪, ২ । ১৬ (७) भांग्रैौब्रक 8 । 8 ।। २ , ༡.ཆཏ. " " (8) শারীরক ৪। ৪। ৪ . . . .