পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f l •+ g , ," ... ام 1ه | ... ', |

  • ہ ا ۔ l

ব্যক্তি নিৰ্ম্মিত হয় সেইরূপ মানব স্বীয় অবিদ্যা-রস-সেবিত অহঙ্কারের প্রতিমূৰ্ত্তিকে সেই অভয় মঙ্গল পদে অভিষিক্ত দেখেন । ৭ । ঐ রচিত অভয় মঙ্গল পদ হইতে সংসার-ভয় নিবারণ হয় না। যাহারা তাহার অনুসরণ করেন তাহারা অচিরে শোক প্রাপ্ত হন । র্তাহারা বিদ্যা বুদ্ধির উন্নতি সহকারে যখন জানিতে পারেন, সে ভাবের আমরাই রচনাকৰ্ত্তা, তখন নিরীশ্বরবাদ অাসিয়া তাহাদের বুদ্ধিকে অধিকার করিয়া থাকে । ৮ । ফলতঃ ভগবদ্ভক্তির উদয় হইলে ঈশ্বরের জ্বলন্ত মঙ্গল ভাব হৃদয়কে স্পর্শ করে। যেমন জলদমালা বিদূরিত হইলে রবি-শশি দুষ্ট হয়, সেইরূপ অহঙ্কার, বিদ্যাবুদ্ধি, অবিদ্যা, বিদূরিত হইলে সেই অভয় মঙ্গল মূৰ্ত্তি দৃষ্ট হন । ৯ । ঐ রূপ হৃদয়ের পরিচয়ে অভয় মঙ্গল ভাব লাভের নামই ব্রহ্মজ্ঞান, তাহাই জ্ঞানযুক্ত প্রেম, তাহাই ভক্তির পরম ফল স্বরূপ পরম প্রেম, তাহাই নিঃশ্রেয়স ধৰ্ম্ম, তাহাই শাস্তি, তাহাই দীপ্তশির ব্রহ্মজিজ্ঞাস্থর পক্ষে শীতল সুধার্ণব এবং ভগবচ্চরণাজক্ষরিত মকরনদ-স্বরূপ । ১০ । এতাবত হৃদয়ের দৃষ্টিতে সত্য, ন্যায়, দয়া, প্রেম, আনন্দ, প্রভৃতি কোন গুণের পৃথক সত্তা নাই। সকলই এক অখণ্ড রসম্বরূপ । যিনি যেমন ভাবুক তিনি সেই একই রসকে সেই ভাবে আম্বাদন করেন । যিনি পাপাচরণ দ্বারা হাদয়কে তাপিত করিয়াছেন, তিনিও সেই রসের লাভাশায় ঈশ্বরের নিকট হইতে প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ দণ্ড চাহিয়া লন । * ১১ । মঙ্গলস্বরূপ ঈশ্বর মঙ্গলোদেশেই দণ্ডবিধান করেন। भन्नल रुिषांनई श्रमरु । न७नोऊि श्रमस्व অভয় মঙ্গলভাব হৃদয়ে জাগাও র্তাহার মঙ্গল ভাবই | | | る( ○ নহে । সকলেই ক্রমে তাহার সেই আনন্দের অধিকারী হইবেন । ১২ । কিন্তু বিদ্যা বুদ্ধির প্রভাব, স্বার্থের ঘটা সেই জ্ঞানকে আবৃত কবিয়া রাখে । যথার্থ দর্শনের পরিবর্তে কখনও তাহার মঙ্গল ভাব রচনা করে, কখনও তাহাকে নিষ্ঠ র রূপে দেখায় । ১৩ । র্যাহীদের বিদ্যা বুদ্ধি বা স্বার্থই ভগবৎ-মঙ্গলের আদর্শ তাহারদের একটি সন্তান যে দিন ক্রেীড়-শূন্য হইবেক ব! কোন প্রকার বিপদ উপস্থিত হইবে সেই দিনই তাছারা পরম পিতাকে নিষ্ঠুর বলিয়া অপবাদ দিবেন । অথবা ঈশ্বর-বিশ্বাসকেই হয়ত জন্মের মত বিসর্জন দিয়া, আপনাদের শূন্য-বাদিত্বের চরিতার্থতা সম্পাদন করিবেন। ১৪। অতএব ঈশ্বরের অভয় মঙ্গল মূৰ্ত্তিকে হৃদয়ে দর্শন কর । হৃদয়ই তাহার দর্শনের একমাত্র নেত্র । হৃদয়ই সেই মঙ্গল নিকেতনের দ্বারস্বরূপ। তদ্ভিন্ন আর চক্ষু নাই, আর দ্বার নাই ৷ হৃদয় ত্যাগ করিয়৷ শাস্ত্র পড়িলে কিছু হইবে না । গুরূপদেশে কিছু হইবে না । সাধুসঙ্গে কিছু হইবে না । কোন অলৌকিক উপায়েও কিছু হইবে না। বাগাড়ম্বরে, মানসিক উন্নতিতে এবং তক যুক্তি বা বেদান্তবিচারের পরাকাষ্ঠা প্রদর্শনেও কিছু হুইবে না । ১৫ সৰ্ব্বদা হৃদয়ে সেই অভয় মঙ্গল ভাবকে জাগ্রত রাখ। হে সাধু ! তাহা লইয়। উন্মত্ত হও । সেই ভারের কথা কহ। সেই ভাবের কথা শুন। সেই ভাবের ভtবুদ্ধ হইয়া কাৰ্য্য কর । যদি মানব-জন্ম লাভ করিয়া সেই দেব-সুলভ ভাব উপার্জিত না হয় তবে স্বগেও অভিমান প্রতিফলিত হইবে। ১৬। আর যদি সে ভাবের ভাবুক হও उएवं भूङिलांउ इऎएव । षनि विप्नश् कदला