পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬s নহে যে, মনুষোর মন ७हे छाखजाबाम বাহ্য জগৎ সৃষ্টি করিয়াছে। যাহা হউক, এমন লেক অনেক আছেন র্যাম্বারা দুঢ়তররূপে বাসনার আধার স্বরূপ মনেতেই बध्न !

  • ञन उाभधष्ठिछैटलु झ*ापछिद्भर्बौभंब्र१ ।।

অপরস্পরসন্ত তং কিন্যৎ কামহেতুকং ” গীত৷ এই জগতের ধৰ্ম্ম ও ব্যবস্থারূপ কোন প্রতিষ্ঠা নাই । ইহা কেবল স্ত্রী পুরুষের মানসিক কাম জন্য সংযোগাধীন উৎপন্ন । অতএব কাম ব্যতীত ইহার উৎপত্তির আর কি কারণ থাকিতে পারে। • কামমাশ্ৰিত ছম্পয়ং দন্তমানমদান্বিতাঃ। মহাদুগৃহীত্বাংসদগ্রাহান প্রবর্তন্তেহশুচিব্ৰতা: ॥” সেই সকল দন্ত-মান-মদাম্বিত জনের। দুষ্পর কামনা আশ্রয় পূর্বক মোহ বশত প্রচুর ধনাদি লাভার্থ অশুচি-ব্রতে প্রবৃত্ত হয়। র্তাহারা জ্ঞান বিজ্ঞান কর্তৃক নীয়মান না হইয়। কেবল সঙ্কল্প বিকল্লাত্মক মনের অধীন হইয়াই বিষয়-সুখে আকৃষ্ট, অভিমানে অন্ধ, শত শত আশায় তরঙ্গাকুলিত হন । অতএব মনই তাঁহাদের বিচরণের ক্ষেত্র। অপেক্ষাকৃত মূঢ়দিগের ন্যায় যদিও ক্টাছার কেবল অঙ্ক ও প্রাণ লইয়াই পরিতৃপ্ত নহেন, কিন্তু অপেক্ষাকৃত উচ্চ পদবীন্থ বিজ্ঞানবাদীগর্ণের ন্যায়ও বিজ্ঞান তাঁহাদের সাধনীয় নহে । তাছারা মন হইতেই অভিলাষানুরূপ সংসার স্বষ্টি করেন, তাছারই দ্বারা সে স্থষ্টি রক্ষা করেন, এবং অন্তে তাহাতেই তাহদের যথাসৰ্ব্বস্ব লয় হইয়া যায়। মনেতে যে ঈশ্বরের বিভূতি আছে অথবা ধৰ্ম্মবুদ্ধি বা নিষ্কাম উপাসনা দ্বারা মনকে যে নিবৃত্ত করিতে হয়, সে দৃষ্টি র্তাহদের নাই। তাছারা মনঃসম্বন্ধে শাস্ত্রের সিদ্ধান্ত ভাগ পরিত্যাগ করত তদীয় স্তৃতার্থ বাদসমূহকে আপনাদের লৌকিক মন-উপা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । 4. " . | , , , ! . y J. • कछ, ७ छ। ' § t | সন্যর পোষকতায় গ্রহণ করিয়া থাকেন। মনের শ্রেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে শাস্ত্রের এই সমস্ত অসিদ্ধান্ত অংশ ও লৌকিক দৃষ্টান্ত উপলক্ষ্য করিয়া ব্রহ্মজিজ্ঞার ভৃগু তৃতীয় তপস্তায় মনকেই স্বাক্ট স্থিতি-সংহারকর্তী ব্ৰহ্মরূপে | গ্রহণ করিলেন । তিনি কহিলেন, “মনসোহ্যেৰ খলিমানি ভূতানি জায়স্তে । মনসা জাতানি জীবস্তি । মনঃ প্রয়স্তাভিসন্ধিশক্তি ॥* মন হইতেই এই ভূত সকল জন্মগ্রহণ করে, জন্মিয়া জীবিত "রহে এবং অস্তে মনেতেই লয় পায়। কিন্তু শাস্ত্রের সিদ্ধান্ত এই যে, মনোনিবৃত্তি ব্যতীত ব্রহ্মের প্রত্যক্ষ ख्ञान হয় না । স্থতরাং প্রত্যক্ষ ব্ৰহ্মদর্শন না হওয়ায় তাহার তৃপ্তি হইল না । অতএব তিনি পুনরায় স্বীয় পিতা বরুণের নিকট উপস্থিত হইয়া ব্রহ্মজ্ঞানের প্রার্থী হইলেন। তাছার পিতা , আবার কহিলেন তপস্যা কর । তাহাতে তপস্যা করিয়া তিনি বিজ্ঞানকে ব্রহ্ম বলিয়া নিলেন । বেদান্তশাস্ত্রানুসারে বিজ্ঞান বুদ্ধি শব্দের বাচ্য । অনুসন্ধান, সিদ্ধান্ত,নিশ্চয় প্রভৃতি বুদ্ধির কার্য্য । বুদ্ধিই মনের অভ্যন্তর পদার্থ। অর্থাৎ বুদ্ধিই মনের সমস্ত কার্য্য সুচারুরূপে নিৰ্ব্বাহ করিয়া দেয়। তৈক্তিরীয় উপনিষদে ব্রহ্মবল্লীতে উক্ত হইয়াছে,

  • তন্মাদ্ধা এতন্মাং মনোময়tৎ । অন্যোৎস্তর আত্মা ৰিজ্ঞানময়ঃ ।

মনোময় আত্মা হইতে অতিরিক্ত অভ্যস্তর আত্মা বিজ্ঞানময় । t “বিজ্ঞানং দেবাঃ সৰ্ব্বে ব্ৰহ্ম জ্যেষ্ঠমুপাসতে। বিজ্ঞানং ব্রহ্মচেৰেঙ্গ। তন্মাচ্ছেন্ন প্রমাদ্যতি । শরীরে. পাপনেহিত সৰ্ব্বান, কামান, সমুখত।" | সকল দেবতা বিজ্ঞানকে শ্রেষ্ঠ বলিয়া । जशङ्गा” ॐानना कtद्रम । विख्यांमएक खन्ना | জানিয় তাহাতে অবহিত হইলে শারীরিক । शान श्रेष्ड शृङश्रेश नक्न काबन डेम