পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

प्लाक्_ , कुनै 4, ব্রাহ্ম ৰূর্তে গাৱোখান করা পূর্বকালে ৷ হইতে नकटुनहरे यडान हिन । हेशहे शक्लेिख ও ধর্মের অবিরোধে অর্থচিন্তা করিবার প্রকৃত সময়। ঐ মুহুর্তে গাত্ৰোখান করিয়া বাণবিক্ষেপের সীমা অতিক্রম পূর্বক গ্রামের নৈঋত কোণে প্রাতঃকৃত্য সমাধান করিতে হইত। কিন্তু এই উদ্দেশে ছল-কর্ষিত ভূমি, শস্যক্ষেত্র, গোষ্ঠ, জনসমাজ, গতিপথ, নদী গর্ভ ও শ্মশান এই কএকটি স্থান পরিহার করা হইত। পরে গন্ধশূন্য ফেনশূন্য ও বুদ্ধ,দশুন্য নিৰ্ম্মল জলে মুখ প্রক্ষালন করিয়া মস্তক, সমস্ত ইন্দ্রিয়, ব্রহ্মরন্ধ, বাহুদ্বয়, নাভিমূল ও হৃদয় এই সকল স্থান জলার্ড হস্তে স্পর্শ করিত। এইরূপে প্রাতঃস্নান সমাপন পূর্বক কেশ-সংস্কার ও চক্ষে অঞ্জন লেপন করিত। পরে গৃহস্থের জীবিকা চিন্ত । সোমসংস্থা, হবিঃসংস্থা ও পাকসংস্থা এই সমস্ত ধৰ্ম্মকাৰ্য্য অর্থ-সাপেক্ষ । সুতরাং গৃহস্থ অর্থে পার্জনে প্রবৃত্ত হইত “ । अनख्न शश्वTांडूकॉल । ऐश यदशांश्न স্নানের সময় । নদ, নদী, তড়াগ, দেবখাত ও <उषवभई निला प्रांम कब्र श्ऊ । अভাব পক্ষে কৃপোদকে এই কাৰ্য্য সমাহিত S S AMM AAAA AAAA AAAA ASAS A SAS SSAS SAM i AAAA ASASASA AAA MM MAAA AAAA AAAA AAAASS SAA AA ASASASA AAA AAAA SAAAAAS S

  • প্রাতঃকাল ও সায়াকুে পরি শ্রম করা ভারতবর্ষের চিরন্তনী রীতি। এদেশ উষ্ণপ্রধান । মসুয্যের শ্রমকাতরতা এস্থানের স্বাভাবিক অবস্থা । অধিক পরিশ্রমে শরীর শীঘ্র অপটু হয়। এজন্য শাস্ত্রকারের প্রাতে ও সায়াহ্লে বিষয় কাৰ্য্য করিবার ব্যবস্থা দিয়াছেন। এখনও পল্লীগ্রামে জমিদারী কাছারি এই প্রাচীন প্রথার অনুসরণ করিয়া থাকে। ইতিপূৰ্ব্বে ভূতপূর্ব লেপ্টনেন্ট গভর্ণর ক্যাম্বেল সাহেবও তাহার অধিকার মধ্যে এই প্রথা পুনঃ প্রবর্তিত করিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিয়াছিলেন। ফলত এখানকার লোক

f } # ነነ ነ ! * * cर भरिडब भरर रहैशा उfरङइ अनमों বস্তুরই স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নাই,স্বতরাং ভূত সমূহ

অস্থিত পরিশ্রম তাহার একটা কারণ। মধ্যাছে **ील वज्ञाहरू रुद्विग्ना शश्मल *श्चिम कब्र ५उদেশে কোন কালেই ছিল না। তজ্জন্য শরীরও মুস্থ भाच्छि। o i

{ | --അം --ബ - ു --ജുബ്ബ - পারে। তাহাতে পীড়া-সম্ভাবনা থাকিলে মন্ত্রস্নান আবশ্যক । পরে পবিত্র বস্ত্র পরিধান পূর্বক দেবগুপণ ঋষিতপর্ণ ও পিতৃতর্পণ করিতে হইত। এই অবসরে পিতৃকুল ও মাতৃকুলের স্ত্রীপুরুষ-নির্বিশেষে তিন পুরুষের নাম স্মরণ পূর্বক জলতর্পণ করাই বিধি। পরে গুরু, গুরুপত্নী, রাজা এবং পৃথিবীস্থ সমস্ত প্রাণীর উদ্দেশে তর্পণ করিতে হইত। তপণের উদেশ্ব সকলের প্রাতাহিক তৃপ্তি-কামন। তপণ-কালে উদার ভাবে এই ক একটা কথা উচ্চারণ করা হইয় থাকে, র্যাহারা আমার বান্ধব, র্যাহার আমার বান্ধব মহেন, র্যাহারা পূৰ্ব্বজন্মে আমার বান্ধব ছিলেন, যে কেহ আমার দ্বারা তৃপ্তি ইচ্ছা করেন, তাহার। মৎপ্রদত্ত জলে পরিতৃপ্ত হষ্টন । যিনি যে কোন স্থানে অব নি করুন, যদি ক্ষুধা তৃষ্ণায় কাতর হইয়। থাকেন মৎপ্রদত্ত জলে র্তাস্থার তৃপ্তি লাভ হউক। পরে সূর্য্যোপাসন অগ্নিহোত্র ও ব্রহ্মযজ্ঞ সমাধান করিয়া বলি প্রদান করিতে হইত। বলি-প্রদান-কালে এই অভিপ্রায়টি ব্যক্ত করা আবশ্যক, যে সকল জীব মৎপ্রদত্ত অন্ন প্রত্যাশ করে তাছাদিগকে এবং পিপীলিকা কীট পতঙ্গ প্রভৃতি যাহার ক্ষুধার্ত আছে তাহাদিগকে আমি এই অন্ন প্রদান করিলাম, ইহা দ্বারা সকলে পরিতৃপ্ত ও সুখী হউন । যাহ্বাদের মাত৷ নাই, পিতা নাই, অন্ন প্রস্তুত করিলার উপায় নাই, এবং কিছুমাত্র খাদ্য দ্রব্য মাই, আমি তাহাঁদের তৃপ্তির নিমিত্ত পৃথিবীতে এই অন্ন প্রদান করিলাম। বিশ্বের সমস্ত প্রাণী, এই অন্ন ও আমি সমস্তই ব্রহ্মময়,ব্রহ্ম ভিন্ন কোন আম৷ হইতে স্বতন্ত্র নহে, আমি সমুদায় জীবস্বরূপ, অতএব আমি সকলের পুষ্টি ও তুষ্টির উদেশে অল্প প্রদান করিলাম। গৃহস্থই