পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

l ਾ طیبصجمہ:نمیمے و » ہِ:ممیابی۔ په كما هو o পরমেশ্বর জীবকৃত শুভাশুভের কৰ্ত্ত বা ভোক্ত নহেন। (কোন বেদান্তবিং ব্রাহ্ম-গ্ৰণীত । ) শাস্ত্র যেমন একদিকে পরমেশ্বরকে জগতে অনুপ্রবিষ্ট বলিয়াছেন, সেইরূপ অন্যদিকে ঘোযণা করিয়াছেন যে,তিনি কিছুতেই লিপ্ত নহেন । কঠোপনিষদে আছে, "বায়ুৰ্যথৈকোভুবনং প্রবিন্টে রূপংরূপং প্রতিরূপোৰ্ব্বভূব । একস্তথা সৰ্ব্বভুতস্তিরাত্মা রূপ রূপং প্রতিরূপে। বহিশচ ৷ একই বায়ু ভুবনে প্রবিষ্ট হইয়। যেমন নানারূপ অধীরে মনিরুপ ধারণ করে, কিন্তু স্বয়ং তাদৃশ আধারে পরিণত হয় না, সেই রূপ সৰ্ব্বভূতের অন্তরাত্মা এক হইয়াও ঘটে ঘটে ভিন্ন ভিন্ন রূপ হুইয়াছেন, কিন্তু স্বয়ং সেই সকল ঘটরূপে পরিণত হন নাই, অবিকৃতই তাছেন । “ন লিপ্যতে লোকছুঃখেন বাহ্যঃ” (ইতি কাঠকে) তিনি লোকদিগের সুখ দুঃখে লিপ্ত হন ন! কিন্তু পূর্ণ ও অবিকৃতই থাকেন । যথা কঠোপনিষদে, o "অঙ্গুষ্টমাত্রঃ পুরুষোই স্তরাত্মা সদ। জনানাং হৃদয়ে সন্নিবিষ্ট: | তং স্বাচ্ছরীরাং প্ররহেনমুঞ্জাদিবেীকান্ধৈৰ্ম্মোন ৷” তথচ শারীরকে “হৃদ্যাপেক্ষয়াতু মনুষ্যাধিকারত্বাৎ নরহৃদয়ের ক্ষুদ্রতানুসারে বেদে সেই পরম পুরুষকে অঙ্গুষ্ঠমাত্র বামনরূপ অর্থাৎ সম্ভজনীয়রূপ কহিয়াছেন । সেই পুরুষ সৰ্ব্বদা সকল মানবের হৃদয়ে সন্নিবিষ্ট আছেন। মুঞ্জাতৃর্ণ হইতে যেমন ঈর্ষীকা গ্রহণ করে, সেইরূপ আপনার জীবভাব হইতে তাঁহাকে ধৈর্য্য পূর্বক পৃথক করিবেক । তিনি জীবহৃদয়ের আয়তন ব্যাপিয়া অন্তরা শুভাশুভের কৰ্ত্তা বা ভোক্ত নহে। -سم= جچه به * Ashe بیایی- به همه جا حجم سهامعه صممله بپاخیم له ১৩৭ -o-o: nameچچي په هھ ক্ষুদ্রত্ব বা স্থখদুঃখ, কর্তৃত্ব বা ভোক্তৃত্ব অর্শে मॉ। o

  • অর্ডকেীকস্বাস্তুদ্বাপদেশাচ্চ নেতিচেন্ননিচায্যত্বt. দেবং বোধবচ্চ।" ব্রহ্মস্থত্র (১২৭) এই বচনে মীমাংস করিলেন যে, সূত্র প্রবেশ করণার্থ লোকে যেমন সূচীর ছিদ্রে আকাশ দর্শন করে পরাৎপর পূর্ণ পুরুষকে সেইরূপ উপাসনার সুবিধার নিমিত্ত হৃদয়মধ্যে দর্শন পাওয়া যায় । অভিব্যক্তেরিত্যাশায়থ্যঃ” আশ্মরথ্য কহেন, উপলব্ধি নিমিত্ত পরমাত্মাকে প্রাদেশমাত্ৰ কহ যায় । ‘অনুস্মৃতেবাদরিঃ' পরমাত্মাকে প্রাদেশমাত্র কথন তানুস্মৃতি অর্থাৎ ধ্যান-নিমিত্ত, ইহু। বাদরি কহিয়াছেন । ‘সম্পভেরিতি জৈমিনিস্তথাহি দৰ্শয়তি শ্রীতি ও জৈমিনী উভয়েই কহেন যে উপাসনার নিমিত্ত পরমন্ত্রীকে প্রাদেশ-পরিমিত কহ সুসিদ্ধ । এই তাৎপর্য্যে পরমাত্মা মরহৃদয়ে বামনরূপে আসীন। এই সকল ব্রহ্মস্ত্রীয় সিন্ধান্ত অনুসারে বুঝা যাইতেছে যে এই রূপ হৃদয়নাথ-স্বরূপে যিনি উপাস্য তিনি ব্ৰহ্মই । তিনি জীব বা অন্তঃকরণ মহেন । কেননা ঐ ব্রহ্মসূত্রে (১২৩) সিদ্ধান্ত করিয়াছেন “অনুপপভেস্তু ন শারীরং” শারীর অর্থাৎ জীব উপাস্য নহেন, যেহেতু সত্যসঙ্কল্প প্রভৃতি গুণ ব্রহ্মেতেই সিদ্ধ আছে, জীবেতে নাই। বিশেষতঃ ব্রহ্মসূত্রে (১১। ২১) নিয়ম করিয়াছেন ভেদব্যপদেশাৎ চান্যঃ” যে যাহার অন্তর্যামী সে তাহা হইতে ভিন্ন । সুতরাং জীবের অন্তর্যামী যে ঈশ্বর তিনি জীব নহেন। অন্তর্যামীরূপে জীবেতে তিনি লবণ-মিশ্রিত জলের ন্যায় অথবা দগ্ধ লৌহপিণ্ডস্থ অনলের ন্যায় ওতপ্রেতি থাকিলেও জীবের কর্তৃত্ব ভোক্তৃত্বে লিপ্ত নহেন। তিনি কেবল জীবের শক্তিদাতা, প্রকাশক এবং

স্নারূপে প্রকাশ পান কিন্তু তাঁহাতে জীবের " সাক্ষীস্বরূপে অধিষ্ঠিত আছেন। যথ। কাঠকে,