পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

தி উপদেশ // 1

  • c S

അുഷബl-ണ്ട്-ബൺ- ജ്--y) দেখিয়াছিলেন এমন বোধ হয় না । তখন কেবল নায় ও স্মৃতি এই দুই শাস্ত্রের অধ্যয়ন অধ্যাপনা হইত। স্মৃতিশাস্ত্র অনুসারে ক্রিয় কৰ্ম্ম আচার ব্যবহার নির্বাহ হুইত, তার নায়শাস্ত্র অনুসারে কেবল তর্ক ও বাদানুবাদ চলিত। জ্ঞান ও ভক্তির নিমিত্তে, পরমার্থ ও মুক্তির লিমিন্তে, লোক সকল কতিপয় ক্রিয়াপরতন্ত্র, পুরাণ এবং ভগবৎগীত আশ্রয় করিত । সেই সকল শাস্ত্রের বিধিভাগ সমূহ লোকদিগকে কেবল অনুভববিহীন ক্লিয়া কৰ্ম্মেই উৎস হিন্ত করিত এবং অথ মি ভাগ সমূহ তাহার বিবশ হইয়া শ্রবণ করিতেন । তাঁহীব জ্ঞান ও ভক্তিভাগীন্দ্রসার্য পোন স্বতন্ত্র উপাসনা-প্রণালী সং স্থা{"fত ছিল না । সুতরাং ঘোরতর কাম্য ক্রিয়া-কলাপের লোকের। যদি অবসব পাইতেন তবে তাহারা তাবসানে কেবল মনে মনে যথা-সম্ভব জ্ঞান ও ভক্তির নতুবা উপাসনা কেবল বিধি নিয়মেই প্রতিষ্ঠিত সেই সকল শস্ত্রের কোন ভাষ!অনুবাদ ছিল না । সুতরাং সংস্কৃতানভিজ্ঞ তত্ত্ব-জি জ্ঞাস্থগণ তাহার বাথ ও তদনুযায়ী ক্রিয়ার নিমিত্তে গুরু পুরোহিত ও কথকগণের প্রতি নির্ভর করিতেন । তাহীতে লোক সকল শাস্ত্রের অর্থবাদ বাক্য যত সাধন করতেন । অনুভব-বিহীন

  • -- ~~ 15河邯

শ্রদ্ধা করিতেন বিশুদ্ধ জ্ঞান ও ভক্তি-অঙ্গে । তত শ্রদ্ধা করিতেন না । কিন্তু অর্থবাদ বাকোর শাস্ত্রার্থে প্রামাণ্য নাই, এই শাস্ত্রীয় গভীর সত্য লোক-সমাজে অপ্রচারিত ছিল । এই সকল বিবিধ অভাব পূরণার্থে মহাত্মা রামমোহন রায় দ্বিতীয় ব্যাস ও দ্বিতীয় শঙ্করের ন্যায় দণ্ডায়মান হইলেন । তিনি হিন্দুস্থান, পঞ্জাব, মহারাষ্ট, তৈলঙ্গ ও মিথিলা হইতে বেদ-শিরোভাগ-স্বরূপ, মূলবেদান্ত-স্ব রূপ, উপনিষৎ সকল, শারীরক --مصہ ہ*خیم-سخہ-4 pu .ے ہی یہ چنديa অনুভব-বিহীন । u, به صدهاست این دانش نیمه " می نامند اخته که به تعقتی سخنان حضد **** সূত্র সকল, শঙ্কর ভাষ্য, অন্যান্য নানাবিধ বৈদন্তিক গ্রন্থ, এবং তন্ত্রশাস্ত্র সকল সংগ্ৰহ করিলেন । অল্প দিনের মধ্যে ভাষা টীকা ও স্বকৃত ভাষা তাৎপর্ঘ্যের সহিত সেই সমস্ত শাস্থের অনেক গুলি মুঞ্জিত করিয়া বর্ষাকালীন জলধরকৃত স্থপাৰ্বষ্টির ন্যায় তাঙ্গ বঙ্গ উপবঙ্গ কলিঙ্গে দ্বারে দ্বীরে পরমার্থ তত্ত্ব বৃষ্টি করিয়া দিলেন । তিনি স্বকৃত ভাষা তাৎপর্ঘ্যে পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব আচাৰ্য্যগণের ভাস্য ও টীকা অনুসারে, তাহর অর্থবাদ বাক্য স ক ল ভাঙ্গিয়া, জনসমাজের মঙ্গলার্থে নিগুঢ় সিন্ধান্ত সকল প্রচার করিয়! দিলেন । তাহার ভাষা অনুবাদ ও নানা শাস্ত্ৰ-ঘটিত বিচার গ্রন্থ সকল পাঠ করিয়; মহামহোপাধ্যায় ভঢ় চার্য্যগণ পৰ্য্যন্ত চমৎকুত হয়েন । র্যহার শাস্ত্র-বিচারের প্রণী:ণী তবগত অা l -- f. .به باد یا سیسیوس- ۰ به سی- ۹ دم سیس بی n بسیاسی گ ছেন, বিশেষতঃ হ’ল ! ব্রহ্মমীমাংসারে সহিত মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করবেন যে, রামমোহন রায়ের নৃrয় সৰ্ব্বশক্তিবিং পুরুষ এদেশে আর জন্ম গ্রহণ করেন নাই । যে বেদন্তি শাস্ত্রের আলোচনী এই বঙ্গদেশে একেবারেই ছিল না, রামমোহন রয়ের প্রসাদাৎ এখন তাহা এই ব্রাহ্মসমাজে ব্রাহ্মধৰ্ম্মরূপে প” রিণত হইয়াছে এবং পরমর্থ তত্ত্বাত্রাণী সমস্ত ভদ্র লোকের ঘরে ঘরে মে ক্ষও2}দ হিন্দু ধৰ্ম্ম রূপে প্রতিষ্ঠিত হইয়াড়ে । তাহার সেই যত্নের এতই ফল ফলিয়াছে যে, তাহীর দ্বারা উৎসাহিত হইয়া এক্ষণে বঙ্গের অনেক ভট্টাচার্ষ্য ও গোস্বামী উপনিষৎ প্রভৃতি বেদান্ত শাস্ত্র পাঠে ব্ৰতী হইয়াছেন । উtহার বৈদান্তিক উপদেশ ও বৈদন্তিক গ্রন্থ প্রচার দ্বারা চার দিকে ব্ৰহ্মজ্ঞান প্রচার করিতেছেন এবং কেহ কেহ হরিসভা ও ধৰ্ম্মসভায় ভাগবত ও পুরাণাদি শাস্ত্রের পরোক্ষবাদ ও অথবাদ সকল ভাঙ্গিয়া অপরোক্ষ ব্ৰহ্মতত্ত্ব শিক্ষা দিতেছেন। মহা