2 o ৬ কেন, সর্বস্থান হইতেই এই সত্যের পরিচয় প্রাপ্ত হইব যে, ঈশ্বরপ্রেমই ঈশ্বর-পরয়ণতার একমাত্র চিন্ধু । পুরাকালিক আৰ্য্য মহর্ষিগণকে জি জ্ঞাসা কর তাহারা সকলে বাক্যে বলিবেন“সেই পরমায় রস-স্বরূপ তৃপ্তি-হেতু, সেই রস-স্বরূপ পরব্রহ্মকে লাভ কfরয় জীব তানন্দিত হয় ”; “পরমাত্মাকেই fপ্রয় রূপে উপাসনা করিবেক । মিমি পরম; কে প্রিয় রূপে উপাসনা করেন, তাহার প্রিয় কথম মরণশীল হয় না”। অন্যান্য ধৰ্ম্মবিং সাধুদিগকে জিজ্ঞস কর তাহারা বলিবেন যে “যে প্ৰীষ্টি কলে না সে ঈশ্বরকে জানে না, কারণ ঈশ্বর প্রীতি-স্বরূপ ; ঈশ্বর গ্রী - রূপ অত এল সে প্রীতিতে অধিবাস করে সে ঈশ্বরেতে অধিবাস করে এবং ঈশ্বর তাচাতে অধিবাস করেন” । ব্রাহ্মধৰ্ম্ম-বীজের প্রতি দৃষ্টিপাত কর এক্ষণেই দেখিব যে "ীহাকে প্রীতি কর এবং তঁহার প্রিয়ক্ষাৰ্য্য সাপম কণাই তঁহর উপাসম”, ইহা যে কেবল এই شد
- ggs
ক্ষরে লিখিত রহিয়াড়ে তাহ! নহে, তাহ। প্রত্যেক ব্রাহ্মের দদয়ে তদপেক্ষা উজ্জ্বলতর অবিনশ্বর অক্ষপে লিথিত আছে । প্রাচীরের عج) অক্ষর কাল-সহকারে বিনষ্ট হইতে পারে ; কিন্তু রহ্মের অস্থিায় সেই সত্য সে প্রকারে মিস্থিত আছে তােহ কল্পান্ত স্থায়ী এবং আত্মার মায় অবিনাশী । অনেকে একথা মনে হ: তে পারেন যে, যদি , পল প্রীতির প্রতিই ধৰ্ম্ম নির্ভর করে; ktt JBB BBBSBBB BBBB BBBB BS BB 1 *, *t, নদি প। রিলে দণ্ড পাইতে হইবে এষ্ট শু ক’ম"দ সেল মনে সৰ্ব্বদা জগন্ধক না থাকে, তা হইলে শারিত্র্য হইতে মনুস্যা ক ম ও কারনর কোন উপায়ই থাকে । এ প্রকায় সন্দেহু র্যহাদের মনে উপ SSASAS S S S S S S S S S S S S S S S SSAS SSAS -്. "്. -- *ি হ র ও র মে কেবল প্রীতির প্রকৃত উপাসন-মন্দিরের প্রাচীরে স্বর্ণt তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা
聯 1 স্বরূপ বুঝেন নাই তাই নৃষ্ঠে পাপ পুণ্য কাহাকে বলে তাহাঙর্তাহারান্ধি*েক্ষপে অবগত মহেন। সত্য বটে যে সংসারে আমরা যেরূপে অবস্থিত আছি, চতুর্দিকে আমরা যে প্রকার প্রলোভনে বেষ্টিত, কিঞ্চিষ্মাত্র অসংযত বা অসতর্কচিত্ত হইলে পাপম্পূহ বৰ্দ্ধিত হইবার যে প্রকার প্রবল সম্ভাবনা রহিয়াছে, তাহীতে অনেকে মনে করতে পারেন যে, পরলোকে দণ্ডের ভয় হৃদয়ে সৰ্ব্ব দা দেদীপ্যমান না থাকিলে আমাদিগকে । সৰ্ব্বদা সতর্ক বা পাপ হইতে নিবৃত্ত রাখিবার কোন মাত্র উপায় থাকে না । কিন্তু অনেক বিষয়ে যেমন তামবা ইহ লোকের অবস্থা সমস্ত হইতে পরলোকের কথঞ্চিৎ আভাস প্রাপ্ত হই, পাপ পুণ্য সম্বন্ধে সেই রূপ যে কিঞ্চিৎ আভাস প্রাপ্ত হওয়া যায় তৎপ্রতি মনোযোগ পূর্বক বিবেচনা করিলে দেখা যাইবে যে দণ্ডের ভয়ে দুষ্কৰ্ম্ম হইতে বিরত হওয়াকে পুণ্যের লক্ষণ বল। দূরে থাকুক তাহাতে পাপ হইতে নিবৃত্তি ও বলা যায় না । যে ব্যক্তি রক্ত দণ্ডের ভয়ে দহ্ল বৃত্তি t ত্য ম{ কে}ম প্রকার অপরাধ হষ্টতে নিবৃত্ত থাকে তাঁহাকে কেহই সাধু পলে ন! ! দণ্ডের ভয় না থাকিলে এ প্রকার লোক যে ঐ রূপ অপরাধ হইতে বিরত কিত তাহার কোনই সম্ভাবন নাই ; এবং তাহাব বহিরের কার্য্যে কোন প্রকারদুস্ক্রিয়। র দুশ্চরিত্রের লক্ষণ দৃষ্ট ন হইলেও এ প্রকার ব্যক্তি অসাধু 'প্রবৃত্তি ও দুশ্চিন্তা-জনিত সে অস্তরে কত পাপ করে তাহার ইয়ত্ব। নাই ; এবং তস্তিন্ন পরোক্ষে এবং প্লুত হুইবার সম্ভাবনা না থাকিলে এই সমস্ত বাহ সুন্দর, সাধু-ভেকধারী পাপিষ্ঠের যে কত প্রকার দুষ্কৰ্ম্ম করিতে পারে তাছা বলা যায় না । যখন পার্থিব কাৰ্য্য সম্বন্ধেই দেখা যাই তেছে যে, যাহার কেবল দণ্ডের ভয়ে দুষ্কৰ্ম্ম
