পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

l l ..? . o, #. J ". . * } u - ఇtt; s* i * MAA AMTDGGGA S CCTA TTAAAA } ہمبس۔-----------~ سب۔ اس۔ --سم , حبیبیسی = বিবাহ দিলে ঐ সমৃদ্ধর পোষকতা করা হয়। আইনমতে বিবাহের পূর্বে অথবা পরে সহজ উপাসনা করিলেও উল্লিখিত ধৰ্ম্ম বিরুদ্ধ-কাৰ্য্যজনিত দোষের ক্ষালন হয় না। ঈশ্বরের নাম না করিয়া বিবাহ বৈধ আয় ঈশ্বরের নাম করিয়া বিবাহ অবৈধ এই ভাব আমাদিগকে রাজ-দ্বারে লইয়া যাইবেন তখন কি করা হইবে ? তখন দায়াধিকারী:দিগকে আইনমতে বিবাহকারীদিগের সমস্ত বিবাহপদ্ধতিকে অনীশ্বরভাব প্রদান করিতেছে । ঐ অস্বাভাবিক ধৰ্ম্ম-বিরুদ্ধ ভাব ধৰ্ম্ম-প্ৰাণ । লেখক । মহাশয় ব্রাহ্ম হইয়। এই অস্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । বিরুদ্ধ ভাবের প্রচারার্থ যত্নবান হইয়াছেন । ভারতবর্ষে পূর্বে কখন ছিল না। ইছ অল্প আশ্চর্য্যের বিষয় নহে । লেখক মহাশয় বলেন “ যদি আদি সমাজ বিরোধী না হইতেন তাহা হইলে ব্যবস্থাপক সভা ঐ বিধির মধ্যে যে ধৰ্ম্মসম্বন্ধীয় ভাগ সন্নিবেশ করিয়াছিলেন তাহ থাকিত এবং পদ্ধতিটি সৰ্ব্বাঙ্গ-সম্পূর্ণ হইত।” । এই স্থলে লেখক স্পষ্ট স্বীকার করিতেছেন । যে ঐ পদ্ধতি ধৰ্ম্মশূন্য, কিন্তু আদি ব্রাহ্মসমাজের প্রতি অমূলক দোষারোপ করিতেছেন । আদি ব্রাহ্মসমাজের অভিপ্রায় ব্রাহ্মধৰ্ম্ম রক্ষণ করিয়৷ হিন্দুসমাজ হইতে যত দূর বিচ্ছিন্ন না হইতে পারা যায় তাহা না হওয়া এবং ব্রাহ্মধৰ্ম্ম রক্ষা করিয়া হিন্দু রুচি অনুসারে যত দূর চলা যায় তত দূর চল । এই অভিপ্রায় সাধন করিতে গিয়া, যদি ঐ পদ্ধতি ধৰ্ম্মশূন্য হইয়া পড়িয়া থাকে তবে তিনি কি করিবেন ? যাহা হউক, যখন ঐ পদ্ধতি ধৰ্ম্মশূন্য, লেখক মহাশয় এবং তন্মতাবলী ব্রাহ্মেরা ইহা স্পষ্ট স্বীকার করিতেছেন তখন র্তাহাদিগের কর্তব্য যে, উক্ত পদ্ধতি অনু সারে বিবাহ-রীতি একেবারে পরিত্যাগ । করিয়া ব্রাহ্মধৰ্ম্মের মর্য্যাদা রক্ষা করেন। | আমরা লিখিয়াছিলাম “আমরা রাজ্য বিষয়ে স্বাধীনতা হরাইয়াছি, আবার কি ! \ - * * to m w * * W. in πι mfl. o ۰ ، ، : Mw t 4 ր - м o 4 ٢. : , .۔ _ه ه

    • * * * * * † o ԱԼ l For 1, § o

r o r - o * r f -്കും. ുത്തുങ്ങു 億ペ。 . হইবে f 3:) , r : S GGGGGACASAMT TAMSMSMSMAAAS AAAAAS शैनठां७ शत्राहेरङ ു-കുള്ള ക _

  • i

唱 Es is ---- هیهa r o ीं এতৎসম্বন্ধে লেখক মহাশয় বলেন “প্রথমেই বলা হইয়াছে সমাজ অনুমতি দেন নাই। সে অবস্থায় আদি সমাজের ন্যায় আমরা আপাততঃ স্থির হইয়। থাকিলেই হইত। কিন্তু যখন সমাজই দায় সম্বন্ধীয় ব্যাপারে হয় অধিকারের অাশা ত্যাগ করিতে হইবে অথবা অধিকারের জন্য রাজদ্বারে যাইতে হইবে এবং তখন সেই বিবাহকে ও বিবাহজাত “অপত্যদিগকে বৈধ করিবাব প্রার্থন। করিতে হইবে । ফলত উভয় কাৰ্মাই এক প্রকার হইতেছে, কেবল একটি বিবাহের পূর্বে, অপরটি পরে।” গাঢ়রূপে বিবেচনা করিলে প্রতীতি হইবেক যে, উভয় কার্য্যই একপ্রকার হইতেছে না । বিবাহের পর রাজদ্বারে যাওয়া ধৰ্ম্ম-বিরুদ্ধ কাৰ্য্য নহে কিন্তু আইনমতে বিবাহ উপরে প্রদর্শিত কারণ জনা ধৰ্ম্ম-বিরুদ্ধ কাৰ্য্য । বিবাহের পর রাজারে যাওয়া নিস্ফল হইবে আমরা এরূপ আশঙ্ক! করি না । আদি সমাজের বিবাহপদ্ধতির বৈধতা বিষয়ে লেখক মহাশয়ের সন্দেহ যদ্যপি ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰাধ্যাপক মহাশয়দিগের ব্যবস্থা দ্বারা এবং আমাদিগের দেশে ভিন্ন ভিন্ন হিন্দু জাতি ও ভিন্ন ভিন্ন হিন্দু ধৰ্ম্মসম্প্রদায় মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন প্রকার বিবাহ-রীতি প্রচলিত আছে এবং রাজদ্বারে ঐ সকল প্রকার বিবাহই বৈধ বলিয়া গণ্য হইয় থাকে এই বিবেচনা দ্বারা দূরীকৃত না হয় তাহা হইলে তাহাকে ষ্টীফেন সাহেব স্থপ্রীম কাউন্সিলে যে বক্ততা করেন তাস্থা পাঠ করিতে আমরা অনুরোধ করিতেছি । • পরলোকগত আনন্দচন্ত্র বোস্তবাগীশ কর্তৃক একাধিত আক্ষৰিবাহ বিষয়ক পুস্তিকাতে এই বক্তৃতাট সমস্ত প্রকাশ করিয়া দেওয়া হইয়াছে। ।