পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৱ৭ং যুদ্ধং দস্য প্রয়োজনম, ।” ইছার সংক্ষেপ অর্থ এই— § 1 ধনুর্বেদ চারি অংশে বিভক্ত। দীক্ষাপদে (১) সংগ্রহপাদ (২) সিদ্ধিপাদ (৩) ও প্রয়োগপাদ। প্রথম পাদে মুক্ত, অমুক্ত, মুক্তামুক্ত ও যন্ত্রযুক্ত, এই চারি জাতি অস্ত্রশস্ত্রের লক্ষণ ও পরীক্ষা; অধিকারী নির্ণয় অর্থাৎ হস্ত্যারূঢ়, রথারূঢ়, অশ্বারূঢ় ও পদাতি সৈন্যের কৰ্ত্তব্য নির্ণয় এবং দীক্ষা, অভিষেক, শকুন (নিমিত্তজ্ঞান) মঙ্গলামঙ্গল-জ্ঞান এবং আনুষঙ্গিক ণ উপকরণের কথা বর্ণিত আছে । দ্বিতীয় পাদে আছে । মনু, যাজ্ঞবল্ক্য, ব্যাস প্রভৃতি সকল সৰ্ব্ব প্রকার অস্ত্রশস্ত্রের ( আকার প্রকার ) ও । অচির্য্যের লক্ষণ নির্দেশ পূর্বক তত্তাবতের । শিক্ষাপ্রণালীও নিৰ্দ্ধারিত হইতেছে । তৃতীয় | এবং সম্প্রদায়সিদ্ধ বিশেষ । পাদে গুরু বিশেম অস্ত্রের অভ্যাস, মন্ত্র এবং দেবত|সিদ্ধির উপায় নিরূপিত হইয়াছে দেবতাৰ্চন এবং অভ্যাস দ্বারা অস্ত্ৰ শস্ত্র সকল সিদ্ধ অর্থাৎ আয়ত্ত হইলে পর কি কৌশলে তাহার প্রয়োগ করিতে হয় সে সমস্ত চতুর্থ পাদে বলা হইয়াছে । এই সকল সার সংগ্রহ দেখিয় বোধ হয়, ধনুৰ্ব্বেদ অতি বিস্তৃত গ্রন্থ এবং পূর্বে তাহ বিদ্যমান থাকা সম্ভব । না থাকিলে প্রাচীন মহাত্মার কোথায় পাইলেন । মিথ্যা করিয়া _ _, يعي پوهه S AAAAAS SAAAAACCT MAAASAAAA

  • চক্র এবং তৎসজাতীয় অস্ত্রকে মুক্তাস্ত্র বলে । খড়গ, চন্দ্ৰহাস অর্থাৎ তরবারি প্রভৃতি অমুক্ত অস্ত্রের জাতি । শল্য প্রভৃতি অস্ত্র মুক্তামুক্ত জাতীয় এবং তীর ও গোল প্রভৃতি যন্ত্রমুক্ত অস্ত্রের জাতি । এ সমস্ত অস্থপ্রকরণে বিস্তার বলা হইরে । t

আনুষঙ্গিক উপকরণে অর্থাৎ কোষ, বল,অমাত্য, সেনা, সেনাপতি, রাষ্ট, দুর্গ, বৃহ প্রভৃতি। ছষ্টনষ্কাচৌরাদিত্য প্রজাপলিনঞ্চ ধৰ্ব্বে মধুবন সরস্বতী মহিমস্তোত্রটাকা । tt அகன்னங்கங்க் ைே লিখিবার কোন প্রয়োজনও নাই এবং লিখি লেও তাহ জনসমাজের গ্রহণীয়ও হয় না । এই প্রকার অস্বরগুৰু উশনার কৃত আর এক খানি গ্রন্থ আছে তাহার নাম ‘যুদ্ধশাস্ত্রম’ । এই গ্রন্থের নাম ভিন্ন আর কিছুই পাওযা যায় না। এতদ্ভিন্ন যুদ্ধজয়ার্ণব নামে আর একখানি গ্রন্থ আছে, তাহ জ্যোতিঃশাস্ত্রের গ্রন্থও বটে এবং যুদ্ধশাস্ত্রের গ্রন্থ ও বটে। তাহার কারণ, আকাশের গ্রহনক্ষত্রাদির যুদ্ধ ঘটন। কল্পনা করিয়া তাহাদের গতি এবং মানবীয় যুদ্ধের উপদেশ করা হইয়াছে । ফলত যুদ্ধশাস্ত্রের খণ্ড উপদেশ সর্বত্রই আর্য্য গ্রন্থেই কিছু কিছু আছে। এই সকল দেখিয়া অনুমান হয় যে, এক সময়ে उीइंडবর্ষে যুদ্ধ-বিদ্যার অত্যন্ত অনুশীলন হইয়াছিল। লোক সকল রীতিমত শিক্ষিত হইত, শিক্ষার নিমিত্ত গুরু ছিল ও বিদ্যালয়ও ছিল। মহাভারতে লিখিত অাছে, দ্রোণ এবং কৃপাচার্য্যের নিকট অনেকে দূর দেশ হইতেও অস্ত্রশিক্ষার্থী হইয়া আগমন পূর্বক বাস করিত এবং তাহীদের একটি নির্দিষ্ট শিক্ষাস্থান ছিল । শ্রেষ্ঠ শ্রেষ্ঠ অস্ত্র সকল সকলে জানিত না এবং সকলে সকলকে শিক্ষা দিতেন মা । দৈব এবং অস্থির মন্ত্রজ্ঞদিগের স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র সম্প্রদায় দিল । আদি পর্বে লিখিত তাছে, ব্রহ্মশির নামক অস্ত্র প্রথমে ব্রহ্মা প্রকাশ করেন। তিনি অগ্নিকে শিক্ষা দেন। অগ্নি আপন পুত্র অগ্নিবেশ্বাকে, অগ্নিবেশ্ব দ্রোণকে এবং অর্জুনকে তাহ প্রদান করেন, সকল শিষ্যকে দেন নাই। যাহা হউক, হিন্দুদিগের শাস্ত্র সকল মনোনিবেশ পূর্বক পর্য্যালোচনা sa | করিলে স্পষ্টই প্রতীতি হয় যে এক সময়ে এ দেশে কাব্য ইতিহাসদির ন্যায় যুদ্ধবিদ্যাও উচ্চতর সোপানে অধিরোহণ করিয়ছিল। মন্ত্রসিদ্ধ বা মন্ত্রপ্রের্য্য অন্ত্র কিরূপ ? कन्*ि७ कि उहाब्र भcश किडू नष्ठा भांप्इ उांश आभां- । দের বোধগম্য হয় না। . f 鄉