ჯ) এই । রেদের প্রত্যেক মন্ত্রের পূর্বেই এই মন্ত্র অমৃক ঋষির প্রণীত উক্ত আছে । নিত্যত্বপদীর বলেন যে, ঐ ঋষি ঈশ্বরপ্রণেtদিত হইয়। উক্ত যন্ত্র উচ্চারণু করিয়াছেন অথবা বেদমন্ত্র স্বয়ং दाङ झहेदांद्र জন্য উক্ত ধৰ্ম্মাত্ম ঋষিবিশেষের কণ্ঠ আশ্রয় করিয়াছিল । এ মতে আপত্তি এই যে, বেদে যাচ লিখিত আছে তাহা কি ঈশ্বরের বাক্য বলিস বোধ হয় অথবা কোন ঋষির বাক্য বলিপ বোধ হয় । ঋগ্বেদের প্রথম মন্ত্র দেথ । এইটি কি ঈ ররের সাক্য হইতে পারে ? অগ্নিকে পুঞ্জ w r. r w •; ; , o, ঈশ্বর কি বলি রেম মো করিল । এক জন ভক্ত পমি ঐ রূপ বলিতে পালেন য়ে আমি তাঞ্জিদেরকে স্তব কবিতেছি, কিন্তু ঈশ্বর কিরূপে উহ। বলিবেন । পুনর্নবীর উত্তর কাণ্ডের আলোচনা করা যাউক । { ķs कह* بهمن .$ ماضية ";ఛా কঠোপনিসদের প্রথম পকা দেখিলে t 剷z ★ l কেন বিচার করুন না, পূৰ্ব্বেত্তি । কখনই ঈশ্বরের বাক ব| নিত্য বাক হই প{ ন! | অথ কি ? তবে বেদের নিত্যতা শব্দের বেদের বর্ণ রচনা নিত্য মঙ্গে কিন্তু লেদের বিধি এল উপদেশ নিন্ত । অহিংসা পরম ধৰ্ম্ম এই উপদেশ নিত্য ! কঠোপfনমদের নিম্নলিখিত উপদেশটি চিরকাল লিদামান, যে সময়েই উহা লিখিত হউক • কেন । যথ। -- অশ দমস্পর্শমরূপম বায়ং তথা রসং নিত্যমগন্ধবচ্চ যৎ । আসাদ ন স মহত: পরং ধ্রুবং নিচাষা তং মৃত্যুমুখাৎ প্রমুচ্যতে | এষ্টরূপ কঠোপনিসদের অন্যান্য সহূপদেশ চিরকাল বিদ্যমান আছে । অতএব বেদমন্ত্রের অন্তনিহিত পরম তত্ত্ব সকল নিত্য এবং তজ্জন্যই বেদ নিত্য । এরূপ বলিলে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা কথনে ব্যবঙ্গত হইত । f এস ই
- कल्ल, ७ लॉर्भ
যে, সকল মন্ত্র বা বাক্য নিত্য উপদেশযুক্ত তাহা বুঝায় না । বেদরচনা যে নিত্য নহে তাহ প্রাচীন পণ্ডিতেরা স্বীকার করিতেন । কালিদাস বশিষ্ঠ ঋষিকে মন্ত্রকৃৎ বলিয়। নির্দেশ করিয়াছেন এবং তাহার টীকাকার মল্লিনাথ মন্ত্রকৃৎ শব্দের মন্ত্রস্রষ্ট। অর্থ করিয়াছেন । স্বষ্টিশদের অর্থ অভূতপূর্ব পদার্থের উৎপাদন ! তাহা হইলে ইহাদিগের মতে বেদ ঋযিদিগের সৃষ্টি । মন্ত্র শব্দে বাক্যরচনা বুঝিতে হইবেক, উপদেশ নহে । বেদ প্রণেতা ঋষিগণ অরণ্যবাসী তপসী ছিলেন না। র্তাহারা পদে পদে আপনাদিগের জন্য অর্থ, ধান্য, পুত্র, গৃহ, গে, অশ্ব, রত্ন, প্রভূতি প্রার্থনা করিতেন । সেখবৃদ্ধির নিমিস্ত এবং শক্রনিপাতের নিমিল তাহার: ন রংবার দেবতাস্তব করিতেন । এই সকল তপ দি গের প্ল{{থম ? তেরী? سد عبچه ক বনবাসী লদিক ঋষিগণ কেবল মাত্র তাপমাধৰ্ম্মাবলম্বী ছিলেন না । ত কালে বৈদিক ক্রমে ভাষার পরিবৰ্ত্ত হইল ; ব্যাকরণের সূত্র রচিত হইল, সংস্কৃত ভ{স নুতন ত্রীধারণ করিল। বৈদিক ভাষা অবোধগম্য হইয়; উঠিল । সু &f ভ{য কথোপ তরাং পাণিনি তাহার ব্যাকরণ এবং স্বর J } প্রক্রিয় রচনা করিলেন । যাস্ক তাহীর দুরূহ শব্দ সমূহের অর্থ লিখিলেম । পিঙ্গল তাহার ছন্দ বিবৃত করিলেন । আশ্বিলায়ন প্রভৃতি তাঙ্গর অনুষ্ঠানোপযোগি কল্পসূত্র করিলেন । পরাশর তাহার কালসিদ্ধির নিমিত্ত জ্যোতিষ সূত্র বিরত করিলেন। অতঃপর বেদব্যাস বেদকে চারি ভাগে বিভক্ত করিলেন। পরবর্তী ঋষিগণ বেদের ব্রাহ্মণ ভাগ নিৰ্ম্মাণ করিলেন । ক্রমশঃ উপনিষদের রচনা আরম্ভ হইল। এইরূপে বেদ সম্পূর্ণ হইল । অনেকে বেদের টীকা লিখিলেন । তন্মধ্যে মহীধরের বিরচিত বেদদীপ নামক غييU র 5 지
