পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अयांद१ s*** " n f t f P. h f ! 3 n | | o, h * f I l o ki | i $ 4 *н ц 甲 } #ತ i I ' ' ) | f ԻՐ to: f % ! از ۱ * ف * o 町 ! ', , w f $ ይኒ t k * * ! 7 I i l * ! t . . . | l să 3. f . h f * ”!心 } , ľa l ! I # I 禽 g | | o |

SSASAS S S AAAAAM MMMMATT TMMAMAAA AAA S AAAAA AAAAMA TMS MAMAAA AAAAA _ _ _ R l ام o * 4 | t $, k * ...I ، ، ) ۱۰۰ م g t | g $ " ،مو 疇 I | f I t | 1, . W. கம் ৩৫ ভাব বলতেছেন প্রিয় সত্য বলিবে না | রে ভাগ্যে ঘটে। কেননা ভাৰ অস্তি সহজ জ্ঞান চান সত্য, ভাব চান প্রেম। এই প্র- ; বস্তু, ভাব হৃদয়ের বস্তু, ভাবের গুরু স্বয়ং কার, জ্ঞান এবং ভাব উভয়েই স্ব স্ব প্রকৃতি এনুসারে ধৰ্ম্মোপদেশ করিয়া থাকেন। উভয়ের কথা শুনিয়া কাৰ্য্য করিলে তবেই ঠিক কৰ্ত্তব্য অনুষ্ঠান করা হয়। সৎপুত্র যেমন পিতা মাতা উভয়কেই সমান ভক্তি করেন, উভয়েরই কথামত কাৰ্য্য করেন সেইরূপ প্রকৃত ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তি জ্ঞান এবং ভাব উভয়েরই কথা ঐক্য করিয়া অাদরের সহিত শিরোধার্য্য করেন । র্যাহারা জ্ঞানের ভক্ত অথচ ভাবের বিদ্বেষী তাহারা সত্য কথা কহেন ইহা সত্য, কিন্তু অপ্রিয় সত্য বলিতে কিছুমাত্র তাহদের মুখে বাধে না । আবার যাহারা ভাবের ভক্ত অথচ জ্ঞানের বিদ্বেষী তাহার। প্রিয় কথা কহেন ইহা সত্য, কিন্তু মিথ্যা কথা কহিতে র্তাহীদের মুখে কিছুমাত্র नाथ मां । उएव र्यांशद्रा उउदञ्चब्रहे छङ, তাহার। সত্য বলেন কিন্তু অপ্রিয় সত্য পলিতে কুষ্ঠিত হন । র্তাহার প্রিয় বলেন কিন্তু প্রিয় মিথ্যা বলিতে বিরত হন । যাহার শুদ্ধ কেবল জ্ঞানের পক্ষ হইতেই দেশামুরাগী হন, তাহারা অপ্রিয় ব্যবহার ক্ষরিয়া দেশকে রাগাইয়া তুলেন এই অর্থেই দেশানু, রাগী। আবার র্যাহারা ভাবের পক্ষ হইতে দেশানুরাগী হন তাহারা স্বদেশকে আন্তরিক প্রীতি করিয়াও তদৰ্থে কার্য্য করিবার কোন পথ পান না, কেবল আক্ষেপ করিয়াই দিনপাত করেন । যিনি জ্ঞান এবং ভাব দুয়েরই পক্ষ হইতে দেশানুরাগী হন, তিনিই প্রকৃত রূপে দেশানুরাগী। কিন্ত ইহা মনে রাখা কর্তব্য যে, প্রথমে জ্ঞান নহে প্রথমে ভাব । ভাবের মূলকে অগ্ৰে দৃঢ় না করিয়া যদি আমরা জ্ঞানের প্রতি হস্ত প্রসারণ করি, তবে উপস্থিত ছাড়িয়া অনুপস্থিতে আশা করিলে ষে দোষ হয় লাভের মধ্যে তাঁহাই আমার i ! ঈশ্বর। শিশুগণ ঈশ্বর-নিয়োজিত হইয়াই পিতামাতাকে ভাল বাসিতে শিখে, কাহারে দৃষ্টান্ত দেখিয়া নহে। দেশের লোক স্বভাবতই স্বদেশের প্রতি বিশেষ অনুরাগী হইয়া থাকে, কাহারে দৃষ্টান্ত দেখিয়া নহে । ভাবের সহজ উত্তেজনাতে তুমি যদি দেশানুরাগী হইতে না পারিলে তবে সহস্ৰ জ্ঞানের উপদেশে তুমি তাহা হইতে পরিবে না, ইহ বেদবাক্য জানি ও প্রথমে কি আমর ব্যাকরণ পড়িয়া মাতৃভাষা শিক্ষা করি ; কখনই না ! প্রথমে ব্যাকরণ কাহাকে বলে তাহা আমরা মূলে জানিও না। তখন কেবল মাতা এবং ধাত্রীর মুখ হইতে কথার ভাব এবং অর্থ সংগ্ৰহ করিয়া মাতৃভাষা সহজেই আয়ত্ত করিয়া থাকি, ব্যাকরণ পুস্তকের কোন ধারই ধারি না । অথচ কৰ্ত্তার স্থানে কর্তা, কৰ্ম্মের স্থানে কৰ্ম্ম, ক্রিয়ার স্থানে ক্রিয়া বসাইতে একবারও ভুল করি না । ভবিগুরুর নিকট হইতে প্রথমে এই যে ভাষাশিক্ষা হয়, তাহাই সেই সুদৃঢ় পত্তনভূমি যাহার উপরে জ্ঞানগুরু ব্যাকরণাদির গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিলে তাহী স্থায়ী হয়। এ যেমন, তেমনি গোড়ায় যে দেশানুরাগ আমরা ভাবের নিকট হইতে শিখিয়াছি তাহাই সেই সুদৃঢ় পত্তনভূমি যাহার উপরে জ্ঞান আপনার কর্তৃত্ব খাঠাইয় স্বদেশের হিতজনক মঙ্গল-কাৰ্য্য সকলের সোপান প্রতিষ্ঠা করিতে পারে। অতএব যদিও জ্ঞান এবং ভাব উভয় পক্ষ হুইতেই দেশানুরাগী হওয়া বিধেয়, তথাপি অগ্ৰে ভাবের স্ফৰ্ত্তি তাহার পরে জ্ঞানের কতৃত্ব,এটি যেন সৰ্ব্বদা মনে থাকে। এক্ষণে আমারদের দেশের এইরূপ স্থরবস্থা দেখিতে পাওয়া যায় যে, প্রথমে ভাবের নিকট হইতে দেশানুরাগের শিক্ষা না হইয়৷ একেবারেই