ぐめゲ পক্ষেরই ইষ্ট নাই। কিন্তু তাহার উপরে যখন কোন পরিবর্তন আকশুক হইবে, তখন যেম আমরা অামারদের স্বদেশীয় স্বাধীন বুদ্ধি এবং স্বাধীন রুচি খাটাইতে কিছুমাত্র ংকুচিত ন হই । এস্থানে সহজ কথায় একটা দৃষ্টান্ত না দেখাইলে চলিতেছে না । স্ত্রীলোকদিগের সাড়ি পর যদি এতই দেখিতে | নাপার, তবে আমারদের পশ্চিম দেশীয় কুলকামিনীগণের ন্যায় ঘাগর। উড়ানী পরাও, কিন্তু গৌণ পরাইয়া ওয়ালট্স্ নাচ নাচাইও না । স্বদেশের শোভন এবং কল্যাণ রুচির বিরোধে চলিও না । আমারদের দেশীয় লোকের ধুতি চাদর পরিলে তাহাদিগকে যেমন ভদ্র ও সভ্য দেখায় অন্য কিছুতে তেমন দেখায় না। পরম সত্য | বাদী দয়ালু আত্ম-প্রশংসা এবং পরনিন্দায় বিরত, মিতভাষী, সরলপ্রকৃতি মেকালি সাহেবকে এই খানে স্মরণ হইতেছে। আছা | তিনি কি অশ্রুতপূর্ব অমৃত-বর্ষণ করি-" বিসংবাদে প্রবৃত্ত হইলে, তাছাড়ে কোন | য়াছেন তাহ একবার কর্ণে শুনুন । লম্ব ! চৌড়া প্রতিজ্ঞা, মাজাঘসা এড়াইবার পথ, ! পাকচকে মিথ্যা ঘটাইবার বিস্তীর্ণ ফাঁদ, ' সত্যের অপলাপ চেষ্টা, মিথ্যাসাক্ষী, জাল । এইগুলিই বাঙ্গালিদের পাঁচোহাতিয়ার। উক্ত । সাহেব মহোদয়ের এদেশীয় চেলার অত দূর | ন। গিয়া বাঙ্গালিদের ভাত খাওয়ার উপর ধুতি পরার উপর স্নান করার উপর ততোধিক বিদ্বেষ ভাব প্রকাশ করিয়া থাকেন । যদি উনবিংশতি শতাব্দীর তুষ্টিসাধন করিতে হয় তাহা হইলে বিদ্বেষ, ভাব এ কথা বলাট ভাল হয় নাই। বলা উচিত ছিল Rightious Indignation, অর্থাৎ সাধুভাবের রাগান্ধত, অথবা শাস্তভাবের মত্তত, অথবা সাত্ত্বিক ভাবের তম, এইরূপ একটা খ-পুষ্পবৎ | মনের ভাব । বিদ্বেষের প্রথম দৃষ্টি যেরূপ | রূপ গুণের দিকে প্রকৃগু দেশানুরাগী ব্যক্তি এই নিয়মের বশবর্তী হইয়। স্বদে শের অতি যৎসামান্য বস্তুতেও কি কি ? আছে, তাছা অগ্রে অবলোকন না করিয়া থাকিতে পারেন না। আমারদের দেশে পূৰ্ব্বে গাত্রাবরণের একরূপ পদ্ধতি ছিল এক্ষণে আর একরূপ হইয়াছে পূর্বে গাত্রাবরণের জন্য দেশী অঙ্গরাখা ব্যবহার হইত, তাহার পরে মেরজাই প্রচলিত হইল, এক্ষণে কামিজ প্রচলিত হইয়াছে । প্রচলিত যখন হুইয়াছে তখন তাহার উপরে হস্তক্ষেপ করিবার কোন প্রয়োজন মাই, কিন্তু ভবিষ্যতে যদি কোন নূতন পরিবর্তন আবশ্যক হয় তাহা হইলে দেশীয় সহজ শোভন অtদর্শ যতদূর রক্ষা করিতে পারা যায়, স্বদেশামুরাগী ব্যক্তি অবশ্যই তাছার চেষ্টা করিবেন। যদি পরিবর্তন অনাবশ্যক হয়, তবে যেমন আছে তেমনি থাকুক্ তাহাতে ক্ষতি নাই । পূর্বেই বলিয়াছি যে, ভাল এবং মন্দ দুয়ের মাঝামাঝি পথ ভিন্ন এক্ষণে আর উদ্ধারের পথ নাই। যদি আমারদের দেশের উপরে মুসলমানেরা বিশেষ বল প্রয়োগ না করিত, | তাহা হইলে আমারদের পরিধেয় বস্ত্র ঠিকৃ স্বদেশীয় শোভন রুচির অনুযায়ী হুইত, কিন্তু পূৰ্ব্বতন মুসলমানের আধিপত্য বশত আমারদের দেশে বস্ত্র-পরিধানের এক প্রকার মিশ্র পদ্ধতি চলিত হইয়া পড়িয়াছে । যখন চলিত হইয়া পড়িয়াছে তখন নিরুপায় । কিন্তু এক্ষণে যখন জামারদের জ্ঞানোন্নতির সঙ্গে সঙ্গে’ ঘৱল সুগের উচ্চতর পত্তন অবিশ্বক হইতেছে, তখন পূর্বের স্কার পরের অমুকহ্মণকে জার অস্থির তেমন আদর করিতে পারি না । এক্ষণে যদি কোম আচার दावशद्र ब्रोखि मैलिब्र ग९काव्र जांवथ्क इग्न l তবে স্বদেশীয় স্ববুদ্ধি এবং স্বদেশীয় শোভন ।
