* یر গের প্রীতি-রক্তি নিয়োজিত হইয়া পরিতৃপ্তি লাভ করিতে সক্ষম হয় না; যাহার বুঝিতে পারিয়াছে যে, কেবল ঈশ্বরই আত্মার ক্ষুধার একমাত্র অর্ম ও তাহীর তৃষ্ণার একমাত্র জল এবং কেবল সেই সুন্দর পুরুষ আত্মার সৌন্দর্যানুরাগ-প্রবৃত্তিকে চরিতার্থ করিতে পারেন, তাহারা ঈশ্বরকে প্রেমাম্পদ রূপে উপাসনা করিতে প্রবৃত্ত হয় । সকল ধৰ্ম্মের পুরারভ পাঠ করিলে প্রতীতি হ mbア হইবে যে, প্রীতি দ্বারা ঈশ্বপ্লেব উপাসন; সকল ধৰ্ম্মের চরম ফল । ঋগ্বেদে ঈশ্বরকে পিতা, মাতা, রক্ষাকর্তা, ও বন্ধরূপে উপাসন করিবার ভাব দৃষ্ট হয় । উপনিষদে ঈশ্বরকে আত্মীপ আত্মারূপে উপা সনা করিবার ভাব দেখা যায়। ইহাই প্রীতির । প্রা উপনিষদে ঈশ্বরকে করিয়া থাকে সেই প্রকারে তাহার উপাসন কর; কৰ্ত্তবা । উপাসনার চরমাবস্থা । প্রিয়রপে উপাসনা করিবার কথার স্পষ্ট উল্লেখ অল্প স্থানে আছে বটে, কিন্তু রচয়িতপ জ্ঞান শব্দ যে অর্থে লইতেন। তাঁহাতে ..of !: రిr:F aAr! :گ میبیسی بیسیم **** 逸リ পরিপক্কাবস্থা অন্তৰ্ভুক্ত ছ তাহা همد ! o \, ko o * 3, X * கத்ர 6 مہا পেস্টষ্ট উপলব্ধি হয় । খ্রীঃ সামদিগের ওলড়ষ্টেষ্ট মেণ্ট নামক ধৰ্ম্ম-পুস্তকে ঈশ্বরকে প্রতাপশালী রাজা ও স্থানে স্থানে করুণাময় _ ته مدس، بیسم، یوه بیسگ سیاه প্রভুরূপে উপাসনা করিবার ভাব দুষ্ট হয় । নিউটেষ্ট মেণ্টে ঈশ্বরকে সাধারণতঃ পিতা তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। রূপে ও .. ရှဲ পুস্তকের শেষাংশে ঈশ্বরপে f့- { রূপে উপাসন করি বীর কথা দেখিতে পাওয়া । মায়। কোরাণে ঈশ্বরকে : জাধিরাজরূপে উপাসনা করিবার ভাবই প্রধান ! ভাগবত ও বৈষ্ণব গ্রন্থে ঈশ্বরকে নায়করূপে উপসন৷ করিবার কথা প্রাপ্ত হওয়া যায়। পরম ভাগবত পারস্য-কবি তুফেজের গ্রন্থে ঈশ্বরকে নায়িকারূপে উপাসনা করিবার ভাব দৃষ্ট হয় । বিষ্ণু ময়িক ও নায়িকারাপ মানবীয় লিঙ্গভেদ ঈশ্বরে অপে করিয়া তাহার উপা eeS A SAS S S AAAAA AAALLL AATS .میداسی بعد هم دمي سيس 禽 به يو সন কর; কৰ্ত্তম; নহে। তাহাকে সাধারণতঃ .ఆ* S: « ψ g ஜி אי אייזי ל প্রেমাম্পদরাপে উsiসন করা কৰ্ত্তব্য । ইহা शह* नटकह নাই ।
- कछ, ७ ॐां*
বলিয়া হাফেজ প্রভৃতি ধাৰ্ম্মিক-প্রবরদিগের গ্রন্থে ঈশ্বর-সম্বন্ধে যে সকল উপদেশ আছে তাহা কখনই উপেক্ষণীয় হইতে পারে না। মানবাত্মার নিগুঢ় প্রত্যাদেশ-স্বরূপ সেই সকল অন্তর্ভেদী মধুর উপদেশ হৃদয়ের সহিত গ্রথিত করিয়া রাখা কর্তব্য । * মনুষ্য উল্লিখিত প্রকারে ঈশ্বরের উপা সনা করিতেছে, অতএব এস্থলে জিজ্ঞাসা হইতে পারে, যে এই কয় প্রকারের মধ্যে । কোন প্রকারে তাহাকে উপাসনা করা কর্তব্য ? এই প্রশ্নের উত্তরে ইহা বলা যাইতে পারে যে, প্রীতি দ্বারা উপাসনা সৰ্ব্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ,কিন্তু সুস্থ ও প্রকৃতিস্থ মন প্রীতি দ্বারা যে প্রকারে তাহার উপাসনা সুস্থ ও প্রকৃতিস্থ মন সহস্ৰ পরিমাণে ঈশ্বরকে প্রেমাম্পদ রূপে উপা, সন করুক তথাপি তাহাকে ঠিক্ মানৰ নায়ক অথবা নায়িকারূপে কখনই উপাসন করে না । পিতার প্রতি মেরূপ শ্রদ্ধ! ও ভক্তি করা কৰ্ত্তব্য সেই শ্রদ্ধা ও ভক্তির ভাব অবশ্যই সেই প্রীতির ভাবের সহিত মিলিত এই প্রকার বিশুদ্ধ প্রীতি যতই উন্নত হইতে থাকে ততই মনুষ্য পরম পুরুষার্থের নিকটবৰ্ত্তী হয়। যখন আত্ম। ঈশ্বরকে আত্মার আত্মারূপে উপাসনা করে, যখন সে জানিতে পারে মে, ঈশ্বরের প্রতি আত্মার এতদূর নির্ভর যে, ঈশ্বর ঘদি আপনাকৈ আত্মা হইতে পৃথক করিয়া লয়েন তাহা হইলে আত্মার আর কিছুই থাকে না এবং যখন ঈশ্বরের সহিত আত্মার এই প্রকার স্বাভাবিক গাঢ় যোগ অনুভব করিয়াপ্তাহার প্রেমানন্দে নিমগ্ন হয়, তখন সে ঈশ্বরে লীন হইয়া মুক্তি লাভ করে। ইহাই জীবের পরম গতি, हेहाँहे कीटबद्र *ब्रज मशम, इंशद्दे छैौरवद्र *ांब्लभ ८ब्नकि, झेहांहें झौतूवन्न अब्रश खांमन्भ ।
