পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ , , * അിഞ്ഞ് যেখানে চতুর্দিকে কেবল উন্নতির কার্য্যই পরিলক্ষিত হয়, আমরা সেই উন্নতিময়ী পৃথিবীতে প্রেরিত হইয়াছি, আমাদিগের আত্মার উন্নতি অনিবাৰ্য্য । আত্মার উন্নতি অনিবাৰ্য্য বটে, কিন্তু তাহ! বিঘ্নশ্বনা নহে । ইহাকে নিদারুণ বিষ্ণুবিপত্তি সমূহের মধ্য হইতে কল্যাণ সংগ্ৰহ করিতে হইবে, জীবন্ত ভাবে স্বাধীন কর্তৃত্ব প্রকাশ করিতে করিতে উন্নতি লাভ করিতে কয় ; দেবানুকূল্যের প্রতি স্থির বিশ্বাস স্থাপন করিয়া, আত্ম-চেষ্টা দ্বারা উন্নত হইতে -l. -l. --l. হইবে । আমির হীন-বল ক্ষুদ্র সামান্য কাট হইয়া অমৃতত্বের স্পদ্ধ হইয়াছি, সাধন .S ** - عرب ، دی ۔سن؟ দ্বার। জামাদিগকে সকল বিষয়ে ঐ মহৎ উম ত অধিকারের যোগ্য করিয়া লইতে হুইবে { ":মরা একেবারে সামর্থবান হইয়া উন্নতির বিশাল-ক্ষেত্রে এই জগতে ভাগমন করি নাই, এখানে অনুশীলন দ্বার। অামা দিগকে সমর্থ উপার্জন করিতে হুইবে । ফলত পূর্ণ মনুষ্যত্ব লাভের জন্য আমাদের সকল পিসয় ই সাধন-সাপেক্ষ । প্রথমতঃ § www, আমরা পাদ-পরিমিত অপুর্ণ দেহ লইয়! ভূমিষ্ঠ হই । , সে সময়ে আমরা নিজের 令一 stri ș. শরীবের ও ভার বহন করি;ত নিতান্ত অক্ষম ছিলাম । ক্রমশঃ আবার সেই আমরা ঐ ক্ষুদ্র দেহকে পরিপুষ্ট ও পরিবৰ্দ্ধিত করিয়! ভূরারোহ পৰ্ব্বত-সমূহ অতিক্রম করিতে ও ভীত হুই না । এক সময়ে একট। সামান্য কচ-নিৰ্ম্মিত চিত্রিত ಕ್ಲಿ! কুঁড়িমক হস্তে করিয়া আমরা কত আনন্দ

w; মন্ডে মণ্ডলে পরিভ্রাম্যমান প্রকাণ্ড গোলকীয় জ্যোতিস্কপিও সকলকে বুদ্ধিবলে ক্রীড়নক রূপে পরিণত করিয়াও তৃপ্ত হুই না । এমন এক সময় ছিল যখন আমাদিগের নিজের সত্তা, আমাদের জাগ্রত অনুভবও ●、高 ল \&ಿ ভর করি, সময়ে আবার এই অসীমায়ত । حمقسلسـ Nokia ={

,》夺羁。中臀常 চিন্তার বিষয় হয় নাই; এখন দেখ, আমাদিগের মধ্যে ভাগ্যবান মহাপুরুষের সাধন बाबा সেই ভূমী পুরুষের সত্তা প্রত্যক্ষবৎ অনুভব করিয়া, হৃদয় দ্বারা স্পর্শ করিয়া জীবন সার্থক করিতেছেন। এইরূপ আমাদের সর্বপ্রকার উন্নতিই সাধন-সাপেক্ষ। শরীর চালনা করিলে প্রভূত বল অর্জিত হয়, বুদ্ধিবৃত্তি চালনা করিয়া দুজ্ঞেয় গৃঢ় তত্ত্ব সকলের মৰ্ম্মোদভেদের ক্ষমতা জন্মে, এবং বিশ্বাস ও ভক্তি-প্রয়োগ-কুশলতা অভ্যাস করিলে অধ্যাত্মযোগে সিদ্ধ হওয়া যায় । ቖNoኖ። άτω* প্রাচীন সমরতত্ত্ব। ৪•৭ সংখ্যক পত্রিকার ৫৭ পৃষ্ঠার পর। م রথ-যুদ্ধ সকলের সাধ্যায়ত্ত ছিল না। প্রধান প্রধান সেনাপতিরাই রথ-যান গ্রহণ করিতেন । যিনি রথ-চালক, উtহাকে রীতি মত রথচৰ্য্য। শিক্ষা করিতে হইত। মহাভারতের সৌভবধ-প্রকরণ ও নলোপাখ্যান পর্য্যালোচনা করিলে প্রতীতি হয় যে, সারথা কার্যোর শিক্ষক আচাৰ্য্য ছিল । সৌভবধ- " প্রকরণে রথের কতকগুলি বিশেষ বিশেস গতি নির্দিষ্ট হইয়াছে। এস্থানে সেই w অংশ উদ্ধত করিতেছি। এবমুক্তস্তু কেীস্তেয় ! সূতপুত্রস্তুতোছব্ৰবীৎ । প্রত্যুম্নং বলিনা" শ্রেষ্ঠ মধুরং শ্লকুমঞ্জস ॥ ন মে ভয়ং রেকিশেয়! সংগ্রামে ঘচ্ছতোহয়ান। যুদ্ধজ্ঞামোইস্মি ৱৰ্ষীনাং নাৱ কিঞ্চিাতোখনাথ " আয়ুষ্মন্ধ পদেশন্তু সারখ্যে বৰ্ত্ততা স্কৃত: , সৰ্ব্বার্থে রথী রক্ষান্তঞ্চাপি শপীড়িত: , স্বং হি শালুপ্ৰযুক্তেন শরেণাভিছতোভূশং । , কশ্মলভিৱতোষীর ততোহহমপাতৰাল । স ত্বং সাত্বতমুখাদ্য লন্ধসংঙ্গোষষ্কৃঙ্গরী "" : , পশ্য মে ছয়সংঘানে শিক্ষাং কেশবনন্দন ! t" : , দক্ষিকেনাহমুখপন্ধে খাবচ্চৈৱ শিক্ষিতঃ । " | ৰীতভী: প্ররিশামেতাং শালস্য গ্রথিত্তাং চমূম |