পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (নবম কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न६ á گیری નજ ના বেদান্ত-দশম כיכר

ح عصمت لیتے ۔ ۔ یہیے۔ ம் - 4_ ۴- احهای عصحات= حسمتحتستست-یج===

বলে । মনুষ্য যে ভাবের বশবর্তী হইয়া, ঐহিক সুখভোগে বিরত হন ও পরলোকে স্বৰ্গভোগের বাসনা পৰ্য্যন্ত পরিত্যাগ পূর্বক ঈশ্বরে দ্বগ্ন হন সেই ভাবের নাম “हेश | मुळाशकलाउांशवितार्थ !” 6य পরম সম্পং লাভ হওয়াতে মনুষের মতি সংসারের বিষয় সকল হইতে ব্যাবৃত্ত হইয়া,পরমেশ্বরের কর্থী শ্রবণে মননে নিদিধ্যাসনে উৎসাহিত হয় তাহাকে “শম” বলে । যে সম্পদের প্রভাবে মনুষ্য চক্ষু কর্ণাদি ইন্দ্ৰিয়গণকে বহি বিষয় হইতে আকর্ষণ পূর্বক তত্ত্বকথা শ্রবণাদিতে একনিষ্ঠ হয় তাহার নাম “দম” ৷ তদ্রুপে আকর্মিত ইন্দ্রিয়গণকে আর বহিবিষয়ে মুগ্ধ হইতে না দিয়া ব্রহ্মৈকনিষ্ঠীকে প্রতিষ্ঠা করাকে “উপরতি” কছে। জীব যখন একন্তে তদ্রুপে ব্রহ্মনিষ্ঠ হন, তখন শীত, উত্তাপ, বায়ু, বিদ্যুৎ প্রভৃতিতে মূঢ়ের মায কাতর হন না । এই রূপ তদবস্থানুযায় সহিষ্ণুতাকে “তিতিক্ষা” কহে। ७झे রূপে যে একাগ্রতা সম্পূর্ণ রূপে বিক্ষেপ “সমাধান” । কিন্তু মনেতে সন্দেহ ও ज्री থাকিলে ঐরুপ সংযম সম্ভব নছে । অতএব বেদান্ত ও আচার্য্য-বাক্যে অবিচলিত বিশ্বাস উহার অঙ্গ। সেই বিশ্বাসকে “শ্রদ্ধা” কহে । এই শম, দম, উপরতি, তিতিক্ষী, সমাধান ও শ্রদ্ধাকে সাধারণতঃ “শমদমাদি” কহে । আর ব্রহ্ম-লাভের ব্যাকুলতার নাম "মুমুকুত্ব” কি না মোক্ষ-ইচ্ছ। এতা বত নিত্যানিত্যবস্তু-বিবেক, ইহামুত্রার্থফলভোগ-বিরাগ, শমায়দি ও মুমুকুত্ব চিত্ত শুদ্ধির এই চারি প্রকার বিভাগকে “সাধন চতুষ্টয়’ কহে। ইহাদের কোন একটির অভাব থাকিলেই সংসার, তর্ক, বা ফলকাআন তাহার স্থান গ্রহণ করিবে। তাঁদৃশ চিত্ত শুদ্ধচন্ত নহে। শুদ্ধচন্তে বিষয়ল স্থান পায় না। গুহা কেবল ব্রহ্মেরই জিজ্ঞান্ত । ইমান শঙ্করাচার্য শারীরক সূত্রের ভাষ্যে লিখিয়াছেন, “তেষু ছি সংস্থ প্রাগপিধৰ্ম্মজিজ্ঞাসায় উৰ্দ্ধঞ্চ শক্যতে ব্রহ্মজিজ্ঞাসিতং জ্ঞাতুং ন বিপর্যায়ে ।” এই সকল সাধন-চতুষ্টয়-বিশিষ্ট চিত্তশুদ্ধি হইলেই, ধৰ্ম্ম জিজ্ঞাসা হউক বা না হউক,দেবও পিতৃক্রিয় প্রভৃতি সাধন থাকুক বা না থাকুক ব্রহ্মজিজ্ঞায় অধিকার জন্মে। তাদৃশ চিন্ত শুদ্ধি ভিন্ন ব্রহ্মজিজ্ঞাসার উদয় হয় না । “ তন্মাদথশব্দেনযথোক্তসাধনসম্পত্তানন্তৰ্য্যমুপ fদশ্যতে “ বা দেবার্টনার অনন্তর নহে। অতএব যথোক্ত সাধন-সম্পত্তি নামক চিত্তশুদ্ধিই ব্রহ্মজিজ্ঞাসার হেতু । তাহারই অনন্তর ব্রহ্মসাধন হইয়া থাকে। যাগ সজ্ঞের এই উদ্দেশ্যে মহর্ষি বেদব্যাস সূত্রে “অথ" শব্দ ব্যবহার করিয়াছেন । “অতঃ” শব্দের অর্থ “হেতু” । কিসের হেতু ? ন ব্রহ্মজি জ্ঞাসার খেতু । চিত্ত-শুদ্ধির ঐরূপ অনন্তৰ্য্যই উহার চে তু । স্থতরাং ঐ আনন্তৰ্য্যেতেই হেতু সম্বলিত আছে। অতএব ইহা নিশ্চয় হইল সে, চিত্তশুদ্ধিই ব্রহ্মজিজ্ঞাসার হেতু । কিন্তু “ব্রহ্মজিজ্ঞাসা” বাক্যের তাৎপর্যা কি ? তাহার মীমাংসা করিতেছেন । “জ্ঞাতুমিচ্ছ। জিজ্ঞাসা” জ্ঞানের ইচ্ছাকে জিজ্ঞস বলে । কেন সর্বত্যাগী হইয়। লোকে ব্রহ্মজ্ঞানলাভে ইচ্ছুক হয় ? ইহার উত্তর এই যে, {i v মনুষ্যের আত্মা এ সংসারে কিছুতেই তৃপ্ত হয় না। তিনি পুত্র কন্যা দাসদাসী পরিবৃত ও রাশীকৃত-সম্পত্তি-সম্পন্ন হইয়া সংসার-ভোগেও স্বর্থ হন না। তাহাকে ধৰ্ম্ম কৰ্ম্মের ফল স্বরূপ স্বরপুরী হইতে হিরণ্যগৰ্ত্ত লোক পৰ্য্যন্ত উত্তরোত্তর স্বর্গ ভোগের আশা প্রদর্শন কর, حبيبيrے جات rTনবন্ধ শদের অর্থ এস্থলে কৰ্ম্মকাণ্ড ।