| ሖ፥ W. י וו | o l , J l ". . } r * !, f : ጉ ! * v i i - - 1 f i ত | I o
- l
I o i "r t r লে আমরা তাহার অমৃত আঞ্জয় প্রার্থন। করি। সংসারানলে দীপ্তশির হইলে তাহার শীতল বারির নিমিত্তে ধাবিত হই । আত্মার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বিষয়-লালসা যেমন ক্ষীণ হইতে থাকে, ব্রহ্মানন্দ তত অধিক হয় । তখন ঈশ্বরের কার্য্যের জনাই সৎ সার, অপমার ভোগের জন্য ঈশ্বর । আমরা এক্ষণে সেই সখার সঙ্গেই একত্রে আছি--তাহাকে প্রেম শ্রী উপহার দে ৪, মধুময় সহিত র্তাহার প্রতি কৃতজ্ঞস্ত। ভক্তি অৰ্পণ কর । তঁহাকে সবর্বস্ব দান করিয়া জীবনকে সার্থক কর । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং ঈশ্বরের পিতভাব । মনুষ্য পৃথিবীরই জীব নড়েন। সংসারের সাহিত র্তাকার সকল সম্বন্ধ নহে । বাহা জগতের ময়ম শিক্ষা করিয়া-বাহী জগৎকে নিয়মিত্র, ও আয়ত্ত করিয়া--শারীরিক সুখ সচ্ছন্দত বিধান করিয়াই মনুষের পরম পুরুষাৰ্থ লাভ হয় না। তাছার আত্মার যে সকল গভীর ভাব, যে সকল উচ্চ ভাব, সংসার তাহ। তৃপ্ত করিতে পারে না । তিনি ঈশ্বর হইতে আসিয়াছেন, ঈশ্বরের সহিত র্তাহার অতি নিগঢ় সম্বন্ধ। র্তাহাকে জানিয়াই তিনি জীবন ও শান্তি লাভ করেন ; আ মারদের প্রতি ঈশ্বরের অঙ্গ তত্ব করুণা কিন্তু সকল অপেক্ষ তাহার এই বিশেষ অনুগ্রহ যে তিনি আমারদিগকে তাস্থার মহিমা জানিভে দিয়াছেন এবং তাহাকে পূজা করিবার অধিকার দিয়াছেন মনুষ্যের আত্মা কোন কালেই ঈশ্বর হইতে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হইয় থাকিতে পারে ন। } ঘোর তাজ্ঞানাদ্ভূত কালের অন্ধকার মধও ঈশ্বরের জ্ঞান একেরারে প্রচ্ছন্ন থাকে না । মনুষ্য তখনও আপনার উপরে এক মহান পুরুষকে দেখিতে পান এবং আপनांद्र याश किकू उष्क्र उव, भत्रज्ञ डांव, তাহা তাহীর আভাস বলিয় প্রত্যয় যান। মনুষ্য যখন গৃহ নির্মাণ করিতে শিখেন নাই, তখন পৰ্ব্বতের চুড়, অথবা গহন কানন, তাহার পূজার | ১৫ ন মন্দির ছিল ; મકા গৃহ নিৰ্ম্মাণ শিক্ষা করিলেন, তখন দেব-ন্দির তাহার হস্তের এথম কাৰ্য্য হইল ; যখন তিনি অক্ষর লিখিতে জানেন , তখন সঙ্গীত দ্বার। ব্ৰহ্ম-গুণানুকীৰ্ত্তন করিতেন এবং আপনার আশা ভরশা, 慧 অভাব, ভক্তি কৃতজ্ঞতা, সেই অদৃশ্ব অগম্য পুরুষের প্রতি প্রকাশ করিতেন । যখ; মনুষের মধ্যে সমাজ বন্ধন হয় নাই তখনকার শাসন-কৰ্ত্তার ঈশ্বরের নামে তাহারদের ধৰ্ম্ম-শাস্ত্র প্রচার করিতেন, "বং ঈশ্বরের নামে তখনকার দুৰ্ব্বিনীত দুৰ্দ্দান্ত লোকেরাও বশীভুত হইত। সমাজ বন্ধনের পূৰ্ব্বে ও মনুষের মধ্যে ধৰ্ম্ম-বন্ধন স্থাপিত ছিল । ঈশ্বরের ভাব মনুষ্যের আত্মার গভীর এদেশে নিখাত, কিছুতেই তাই উন্মলন করিতে পারে ন। মনুষ্যের আর সকল অভাব তত গভীর নহে; শারীরিক অভাব-সকল এক দিনের জন্য, তাহ। শরীরের সহিত বিনাশ পাইবে ; ঈশ্বরের অভাব অণর সকল অভাব হইতে গাঢ়তর, ঈশ্বর ভিন্ন আত্মার শান্তি কিছুতেই হয় না । মনুষ্যের উন্নতি সহকারে তিনি গিরি গুহ বনের আশ্রয় ত্যাগ করেন কিন্তু ধৰ্ম্মকে পরিত্যাগ করিয়া যান না ; আত্মার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ঈশ্বরকে দেখিবার নুতন নূতন জ্ঞান-দ্বার হৃদয় হইতে আবিস্কৃত হয় ; অক্সিা জ্ঞানেতে ধৰ্ম্মেতে যেমন বৰ্দ্ধিত হয়, ঈশ্বরের স্তাব তেমনি প্রগাঢ়-ৰূপে অনুভব করে -র্তাহার মঙ্গল ভাব সেই পরিমাণে গ্রহণ করে এবং অারে গাঢ়তৱ অন্তরতর ভাবে ঠাহাকে পূজা করে । । কিন্তু ঈশ্বরের ভাব সকল কালে,সকল হৃদয়ে,সমান ৰূপে উন্নত হয় না; সেই বিশুদ্ধ ভাবের সহিত মনুষ্য আপনার ভয় আশ। কামনা-সকলু মিশাইয় তাহ। কলঙ্কিত ಧ್ಧಿ? মনুষ্য আপনার হীন মলিন ভাব দেখিয়া, দুঃখেতে কাতর হইয়া, প্রকৃতির উপদ্রবে তীত হইয়া, ঈশ্বরের নিকটে ভরেতে কম্পিত হইয়াছেন । এই হেতু তাহার ক্রোধ নিবারণ করিবার জন্য, র্তাহার অনুগ্রহ লাভ করিবার জন্য,অনেকে
