তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা २१ চক্ষে গ্রহণ করি । যখন র্তাহার কৃপা-বারি: সরকে যেন আমরা লঘু মনে না করি পতিত হয়, তখন তাহ যেন আমরা যে ক্টোম প্রশস্ত সময় তাহাকে পাইবার হৃদয়ে ঈর্ব প্রযত্নে ধারণ করি। তাহার প্রসাদ ক্রমিকই অবতীর্ণ হইতেছে ; কিন্তু আমাদের যত্ন চাই, প্রার্থন চাই, এতি চাই, অনুরাগ চাই, স্পই চাই, তবে তাহা গ্রহণ করিতে পারি } জ্ঞানকে প্রস্ফটিত করিয়া তাহার সেই সত্য-ভাব গ্রহণ কর। তাহকে কে দেখিতে পায় ? আত্মাকে যিনি পবিত্র করেন ; যিনি আপনার ইচ্ছাকে তাছার ইচ্ছা! অনুযায়ী করেন ; তিনি তাহণকে দেখিতে পান । সত্যকে পাইবার জন্য জ্ঞানকে প্রশস্ত কর । অামারদের জ্ঞান যত डेङ्गु হয়, সেই অনুসারে তাহার সত্য-ভাবের সঙ্গে অামারদের আত্মার হয় | জ্ঞান যত সত্যকে ধারণ করে-প্রাতি যত প্রশস্ত তা লাভ করে, ইচ্ছাকে যত তাহার ইচ্ছার অধীন করা যায়, ততই উপহার নিকটবৰ্ত্তী হইতে থাকি। সত্যেতে, প্রীতিতে, স্বাধীনতাতে, উন্নত হইয়া আমর চাহাকে অধিক করিয়া উপভোগ করিতে পারি। o w” একাগ্রচিত্ত হইয়। ঈশ্বরের সত্য-স্বৰূপ অবলোকন কর । এখনই ইহার প্রশস্ত সময় । এই পরিত্র সময়কে কখনই অবহেলা করিও না। এখন একবার আত্মাতে সেই সত্যকে অবধারণ কর । হয়ত কল্যই এই অামারদের মধ্যে কাহারও মৃত্যু হইতে পারে । " সেই সত্য-স্বৰূপকে এক বার দেখিতে পাইলে আর আমারদের ভয় থাকিবে না। যদি তাঁহাকে দেখিতে পাই, তবে মৃত্যু হইলেই বা কি ?--অামারদের জীবনতে কৃতার্থ হইল। কিন্তু যদি তাহীকে न्ना छांनिश ७थांम • इद्दे८ऊ श्रदरु७ इहे, গুৰে আমরা অতি কৃপা-পাত্র। কোন অব | | | তত সন্মিলন | | অনুকুল হয়, তাই যেন অবহেলা না করি। এখনই সেই সত্য-স্বৰূপের প্রকাশ দেখ জ্ঞানকে ੇ। করিয়া এক বার তাকে হৃদয়ে ধারণ কর । তিনি সত্য বস্তু--তিনি পরম বস্তু । তিনি সকল আধারের মুলাधांज़ । डूिन हे दञ्च-आज़ गकन उँइ रुझे-७ তেই নিঃস্থত ; পশু, পক্ষী ; বৃক্ষ, লতা ; প্রস্তর, ধাতু তিনি সকল সত্তার সম্ভ, সকল মুলের মুল– সকল সত্যের সত । সেই এক হইতে এই সমুদয় নিঃস্বত হইয়া জীবিত রহিয়াছে । সকলি তহিতে স্থাপিত রহিয়াছে । এই অস্থায়ী জগৎ যে সৎ হইয়াছে, সে তাহার সত্য ভাব গ্রহণ করিয়াই সৎ হইয়াছে ! তিনি বিশ্বাধীর মুলাধার পরমেশ্বর—সত্যই তাহার আয়তন ; জ্ঞানকে উজ্জ্বল করিয়া সেই সত্য-স্বৰূপকে ধারণ কর কর । এক বার মনে করিয়া দেখ, তিনি জ্ঞানের কেমন আশ্চর্য্য বিষয় । তিনিই পরম সত্য । তিমি প্রাণ-স্বৰূপ । তিনি সমুদয়ের প্রাণ-ৰূপে, আন্তরাত্মা-ৰূপে সৰ্ব্বত্রই রহিয়াছেন । সৰ্ব্বত্রই তাহাকে অবলোকন কর । তিনি সত্যের সত্য । যে সত্য হইতে আর মিষ্ট বাক্য নাই—যে সত্যের জন্য কত লোকে অনায়াসে এাণ দান করিয়াছে ; তিনি সেই সত্যের সত্য, তিনি পরম সত্য, তিনি “ মহান প্রভূৰ্ব্বৈ পুরুষঃ”—এই বাক্য উচ্চারণ করিব মাত্র তাহার ভাব কেমন হৃদগর্ত হইতেছে। এই কথাতে তাহার জ্ঞান, তাহার মঙ্গল ইচ্ছ, তাহার শুদ্ধ বুদ্ধ মুক্ত স্বভাব ; এ সকলই কি সহজে প্রকাশ পাইতেছে। যখনই তাহাকে বলি, “মशम् वङ्कं भूङ्गषः " ङथनं ऊँश्ांक्तःि জীবিত্তবান ঈশ্বর রূপে দেখিতে পাই।
পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৯৫
অবয়ব