তত্ত্ববোধিনী পত্রিক মুখী হইতে পারি না । অতএব সকল কার্যোতে ঠাহীর প্রতি দৃষ্টি রাখিবেক । যাহারা মনুষ্যের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া কাৰ্য্য করে,তাহার। ধৰ্ম্মান্ধ । ৩ । নিয়মিত ৰূপে আত্মানুসন্ধান ও আত্ম-পরীক্ষা করিতে অভ্যাস করিবেক । কত সময়ে আমাদের মনে কত অপরুষ্ট ভাব উদয় হয়, রিপুগণের तोङ्कङ इङ्गेशी কত পাপ করিয়া থাকি, তাহা স্বভাবত অমর আলোচনা করিতে ইচ্ছা করি না । কত সময়ে আমরা ধৰ্ম্মের ছদ্ম বেশ ধারণ ক রয়া আপনাদের স্বার্থপরতাকে চরিতার্থ করি। এই সকল মানসিক রোগ অামাদের অজ্ঞা হুসারে অপে অপে উপচয় হয়, কিন্তু আত্মপরীক্ষা এ রোগের মহোঁষধ । ধৰ্ম্মকে সহায় করিয়া আপনাদের অন্তরক পরীক্ষা করলে তাহার প্রকৃত অবস্থা দেখিতে পাওয়া যাইবেক । ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আমি ধৰ্ম্ম পথে কত দূর অগ্রসর হইয়াছি,আমার পাপাসক্তি অদ্যাপি কত দুর প্রবল আছে, ঈশ্বরের প্রকত উপাসনাতে মনকে কত দূর উন্নত করিয়াছি, কত বিষয়ে গছি আচরণ করিয়া ঈশ্বরের নিকট অপরাধী আছি, এই সকল গুরুতর প্রশ্ন আপনাকে fজজ্ঞাসা করা আবশুক । এই সকল প্রশ্নের সদুত্তর প্রাপ্ত হইলে অনেকেই আপনাদের আত্মার দুৰ্গতি দেখিতে পাইবেন । এই ৰূপ আত্ম পরীক্ষা দ্বারা অনেক ধৰ্ম্মাভিমানী ব্যক্তিগণ আপনাদের আন্তরিক মালিন্য ও আত্মার ভয়ানক দুৰ্গতি দেখিয়া স্বপ্তোথিতের ন্যায় চেতনা পাইবেন ; যাহারা নিরব. চ্ছেদে বিষয়রসাসক্ত হইয়া কাল যাপন করিতেছে, তাহাদের মনে অভাবতঃ এক বারও প্রকৃত অনুশোচনার উদয় হইবেক । ৪। সত্যানুসন্ধানে নিয়ত যত্নশীল খৰিবেক। সত্যের প্রতি কি প্রকার যত্ন ধের কৰ্ম্ম । Տ( Շ ও সমাদর করা আবশ্বক, তাহ অনেকে মনেও করেন না । অনেকে স্বার্থপরতার বশীভুত হইয়া ব্যক্তি বিশেষের বাক্য বা মতকে সত্যের পরিবর্তে গ্রহণ করে, কেহ কেহ এক এক সম্প্রদায়ের পোষকতার জন্য সত্যের নিৰ্ম্মল ভাবকে বিকৃত করিতে চেষ্টা করে,কোন কোন বিদ্যাভিমানী ব্যক্তি আপনার ভ্রান্ত মতকে বিসর্জন করিবার ভয়ে সত্যের তেজঃপুঞ্জ জ্যোতির প্রতি নেত্র পাত করিতে সাহস করেন না । অপর অনেকে কুসংস্কারের বশীভূত হইয়া সত্যকে বিষবৎ দৃষ্টি করেন। কিন্তু ইহা মনে রাখা উচিত যে আমরা যতই জ্ঞানবান হই না কেন তথাপি আমাদের জ্ঞান ও আমাদের বৃদ্ধি অতিশয় ক্ষুদ্র ও দুৰ্ব্বল । আমরা অনায়াসেই ভ্রম প্রমণদে পতিত হইতে পারি । অতএব ঈশ্বর করুণা করিয়া যদি কোন অজ্ঞাত-পূর্বব সত্যকে আমাদের সম্মখে প্রদর্শন করেন, তবে আমরাও যেন তাহা গ্রহণ করিবার নিমিত্ত আমাদের হৃদয়কে প্রশস্ত করিয়া রাখি । যে কোন বিষয় অামাদের নিকট প্রস্তাবিত হইবেক, তাহ। আমাদের মতের বিপরীত হইলেও স্থির রূপে ও অপক্ষপাত হৃদয়ে তদবিষয়ের সত্যমত্য বিচার করা কৰ্ত্তব্য । সত্যানুসন্ধান বিষয়ে পক্ষপাত ও কুসংস্কার শূন্য হওয়া নিতান্ত আবশ্যক। পৃথিবীতে নানা প্রকার ধৰ্ম্মের মত লইয়া যে ভয়ানক বিবাদ বিসম্বাদ নিয়ত উথিত হইতেছে, ভাহীর অধিকাংশ বোধ হয় কদাপি উপস্থিত হইত না, যদিস্যাৎ লোকে সত্যানুসशांटन यझ०°iउँौ श्शेउ । यांश गङ7, তাহা চিরস্থায়ী, তাহ আমাদের চিরকালের ধন, অতএব সামান্য বিষয়ের অনুরোধে সত্যকে উপেক্ষ করা নিতান্ত নিৰ্ব্বে বাল্যকালাবধি এই প্রকার उ९क्लके
