পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড).pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

H м қ”, чук * .. § o o t や5 श्रुण्षे ! * r * l f i jf ! Y o o Wor করি, তাহ গৃহকৰ্ম্ম বা সামাজিক কৰ্ম্ম এবং ধৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় যে সকল কাৰ্য্য করি, তাহ উপাসনা কিম্ব ধৰ্ম্মানুষ্ঠান। জীবনের এই সকল কর্য্যের লক্ষ্য কি থাকিবে ? অাभज्ञा कि अॉटभांदमझ खानाझे अदिगीन कরিব ? অর্থের জন্যই অর্থোপীজন করিব ? আমাদের কি এই প্রকার নীচ লক্ষ্য থাকিবে ? এপ্রকার হইলে সকল কাৰ্য্যই বিচ্ছিন্ন ভাব ধারণ করে । আমাদের জীবন অর্থ-শুনা হয়। জীবনের যথার্থ লক্ষ্য কি ? না, ঈশ্বরকে প্রাপ্ত হওয়া । এই লক্ষ্য যদি আমাদের স্পিস থাকে ; তাহ হইলে আমরা মধ্য বিন্দু। , আর সমুদয় সংসারের কার্য্যই প;ি আবেষ্টন করিয়া থাকে। এই মধ্য দেশে থাকিলে সকলের সঙ্গেই আমাদের সম্বন্ধ থাকে,কিছুই বিচ্ছিন্ন ভাবে থাকে না । সমুদয় সংসারের কার্য্য একীভােব ধারণ করে । শরীর রক্ষণ ও আমোদ যে এমন নীচ কার্য্য, তাহ অবধি আর উপাসনা ও ধৰ্ম্মানুষ্ঠান পর্য্যন্ত, একই কৰ্ত্তলোর মধ্যে আইসে । অ মোদের সময় কি ঈশ্বর হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়। আমোদ করব ? সামাজিক কৰ্ম্মের সময় কি ঈশ্বরকে ভুলিয়া কৰ্ম্ম করতে | হইবে ? না । সকল অবস্থা, সকল কর্য্যের সঙ্গেই ঈশ্বরের সঙ্গে যোগ থাকিবে । তাহার সহিত সকল কাৰ্য্যই অনুষ্ঠেয় ; তাহাকে ছাড়িয়া অামাদের কোন কাৰ্য্যই নহে । যে কোন কাৰ্য্য আমাদিগকে তাহা হইতে বিচুত করে, তাহাই অকার্য্য ! আমোদ করা কি আমারদের নিষেধ ? কখনই ন। নির্দোষ আমোদে অামারদের শরীর ও মন বিশ্রাম লাভ করিলে আমরা ঈশ্বরের কার্য্যে মুতম পরিশ্রম করিতে পারি। কিন্তু আমোদ যদি অপমাদিগকে এপ্রকারে আকর্ষণ করে ষে ঈশ্বরকে ভুলিয়া যাই, তবে কি সে অামোদে লিপ্ত হইব ? কখনই না । এই প্রকার ঈশ্বরকে প্রাপ্ত হওয়া যদি জীবনের লক্ষ্য হয়, তবে সংসারের সকল কৰ্ম্ম এক মুক্তম ভাব ধারণ করে। অাभङ्गी चैशिंग्न असूझब्र श्शेश, डैशंङ्ग ८७वंब्रिङ হইয়া, জীবন যাত্র নির্বাহ করি । এই লক্ষ্য রূপ হইয়া অামারদিগকে । | কেবল আমাদের এখানকার লক্ষ্য নহে, কিন্তু চিরজীবনের লক্ষ্য । আমাদের জীবন চক্র অনন্ত কাল পর্যন্ত আগবৰ্ত্তিত হইতে থাকিবে, আমাদের কৰ্ম্মক্ষেত্র ক্রমিক ই প্রশস্ত হইতে থাকিবে, আমরা নুতন নুতন । অবস্থায় পতিত হইব ; কিন্তু সমস্ত জীবনের লক্ষ্য একই থাকিবে --ঈশ্বরকে প্রাপ্ত হওয়া । এই লক্ষ্যটি যখন স্থির থাকিবে আর তাহার চতুর্দিকে আমাদের জীবনচক্র আবৰ্ত্তিত হইতে থাকিব, তখনই আমাদের মুক্তির অবস্থা হইবে । আমাদের এই লক্ষ্য এখানেই স্থির থাকিলে আমর। জীবন্মুক্ত হই। তাহ হইলে এখানে সক লই সুশৃঙ্খল ভাল ধারণ করে, সমুদয় কৰ্ত্তব্য নিঃশ্বাসের ন্যায় সহজে সম্পন্ন হয় । ঈশ্বরের প্রীতি এবং তঁহীর প্রিয়কার্য্য সাধন মিলিত হইয়া অমৃত ফল প্রসব করে । مسجےم! ہم{ بائیس۔ ব্রহ্মবিদ্যালয় । দ্বিতীয় প্রস্তাব । ৫। থম উপদে ) { উপনিষদের ভাব । ঈশ্বর সকল কারণের মূল কারণ, সকল শক্তির মুল শক্তি, সমস্ত আধারের মুলাধার; এই সত্যটি আমাদের নিকটে সহ | জেই প্রকাশিত হয় । সেই অনন্ত শক্তির আবির্ভাব সৰ্ব্বত্রই রক্রিয়াছে । সরলহৃদয় ঋষিগণের মনে যখন এই সত্য প্রকাশিত হইয়াছিল, তখন অন্য সকল সত্য ইহাতে আবৃত হইয়া গিয়াছিল । ঈশ্বরের সেই মহান অনস্ত ভাবে মন নিময় হইলে ক্ষুদ্র ভাব সকলই বিদূরিত হয়, আমাদের সকল শক্তি স্তন্ধ হয় এবং আপনার অহঙ্কার অভিমান স্বার্থ-পরতা পরাভূত হয়। ঈশ্বরের অনন্ত ভাবে মন একান্তে মগ্ন হইলে তাহার শক্তি অামাদের সম্মুখে এত অধিক প্রকাশ পায় যে তাহাতে আমাদের স্বীয় স্বীয় অপ শক্তি আর স্কপ্তি পায় না ; তাহাতে আমরা আপনার পৃথক কর্তৃত্ব ভাব অনুভব করিতে পারি না ; জীবনের প্রতি