পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড).pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ન્દિ i o لسه، سه

  • i - * i st s * & o * : * *

- তার প্রতি গমন করে। আমরা যখন কোন উচ্চ শিখরের উপর সহস্র সহঅ দীপ্য নিপুণ নিৰ্মাতার কোন আশ্চৰ্য্য বা স্বন্দর কার্য দেখি, তাহ দেখিবার সময় যেমন সেই নিৰ্ম্মাতার প্রতি আমারদের মনে মনে স্বভাবতঃ এক প্রকার প্রণয় হয়;সেই ৰূপ যাচাদের মনে স্বটির সৌন্দর্য্যের প্রতি প্রগাঢ় অনুরাগ আছে, এই শোভন জগতের রচয়িতার প্রতি তাহরদের স্বভাবতঃ এক প্রকার প্রীতি ভাব বদ্ধ হয় । এই প্রকার প্রীতির সঞ্চার হওয়া কেমন স্বাভাবিক এক বার মনে করিয়া দেখ,ঈশ্বর আপনার সুন্দর রচনার প্রতি কি ৰূপ প্রীতি নয়নে দৃষ্টি করিতেছেন। তিনি এই সকল । সুন্দর বস্তু কেবল আমারদের জন্যই করেন নাই । অ তলস্পর্শ সমুদ্র গৰ্বে কত না সৌন্দ যা প্রচ্ছন্ন রহিয়াছে ! যে সৌন্দর্য্য তিনি কৃপা করিয়া আমারদের উপভোগ করিতে দিয়ছেন, তিনি নিজেই তাছা ভাল বাসেন; এই স্থলেই ঈশ্বর এবং মনুষ্যের পরস্পর প্রীড়ি-ভাব সম্মিলিত হয় । কবি যেমন পা ঠকের পক্ষে, গায়ক যেমন শ্রোতার পক্ষে, । চিত্রকর ভক্ষক-নিৰ্ম্মাতা যেমন তাহার দের শিপে নিপুণ-মহৎ-কার্যের সন্দর্শকের । পক্ষে ; প্রকৃতির শোভাগ্রাহীর পক্ষে ঈশ্বর সেই ৰূপ ; তিনি তাহ। হইতেও অধিক । “যনি স্বটির উপরে এই সকল সৌন্দর্য্য বর্ষণ করিয়াছেন, তিনি কি আমারদের পিতা নহেন ? ষিনি অামারদের মুখশ্ৰী অতি যত্নের সহিত নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন, তিনিই কি বনকে চিত্রবিচিত্র পরিচ্ছদে ভূষিত করেন নাই ? সমুদ্রে সুনীল বর্ণ প্রদান করেন নাই ? তিনিই কি ইন্দ্রধনুককে নন। বর্ণে রঞ্জিত করেন নাই এবং স্তু র্যাস্ত মেঘের মধ্যে তিনিই কি তাহার মহিম। অবিস্কুশ করেন নাই ? তিনিই কি ম র দপদপত নহেন, যিনি একটা যামন কীটকেও বেশ ভুষ হইতে বঞ্চিত করেন নাই এবং একটী পুষ্পকেও rশাভিত করতে ক্রটি করেন নাই ? তিনিই কি নির্জন বনকে পবিত্র আশ্রম সদৃশ নিৰ্ম্মাণ করেন নাই, হিমালয়কে তাহার মন্দির স্বৰূপ করেন নাই এবং তাছার | | { s | s মান স্বৰ্য্য চিত্রিত বিতান বিস্তার করেন নাই ? যিনি আমারদের পিতা, তিনিই ফি এই প্রকার করেন নাই ? সেই প্রেমময়ের প্রতি প্রীতি হওয়া কি স্বাভাবিক নহে ? আমরা ষেমন ঈশ্বরের মঙ্গল ও সুদর মূর্তির উপাসক, সেই ৰূপ তাহার সত্য মুৰ্বিরও উপাসক । সত্যকে সত্যের জন্যই প্রীতি করা অামারদের স্বাভাবিক ভাব । সত্যেতে নিষ্কাম অনুরাগের জন্য কত লোকে প্রাণ দান করিতেও ভীত কয় নষ্ট । এই ইচ্ছা থাকাতে আমারদের আত্মা সেহ সকল সত্যের প্রস্রবণে ধt/ -তছে । মানব জীবন ও বিশ্ব-র” ৰিফ্য। যে কৌশল ও নিয়ম | .55 , ہا۔fاچ দেখিম। কাহার ন। এই •, wকৗশলের রচরিত ও নেতার প্রতি প্রগাঢ় ভাবের উদয় হয়? আমরা জ্যোতিৰ্ব্বিৎ পণ্ডিতদিগের প্রখর বুদ্ধির প্রশংসা করি এই জন্য যে র্তাহার। ঈশ্বরের রচনা পাঠ করিতে পারিয়াছেন,— সকল সমস্বয় করিরা তাঙ্কার অর্থ করিতে পারিয়াছেন; তবে সেই বিশ্ব-শিল্পী, অনস্ত কৌশলকৰ্ত্ত, সকলের যন্ত্রী ও নিয়ন্তী, এই সকল প্রকাগু জ্যোতিগণের নিৰ্ম্মাতার প্রতি কি আমারদের ভক্তির উদয় হইবে ন ? আকাশে তাহার অগণ্য রাজ}, প্রতি শরীরে তাহার অসংখ্য কৌশল দেখিয়া কি তাঙ্কার প্রতি শরীর ও মন প্রণত হইবে না ? এই জগতের শুভকর নিয়ম দেখিয়া নিয়ন্তার অভিপ্রায় কি অবগত হইবে না ? সকল সৌন্দর্যের আকর ঈশ্বরের প্রতি প্রীতি যেমন সহজে করি,সকল সত্যের আকর ঈশ্বরেতেও ভক্তি अंझा नझ८ङझे ऊँभन्न इ: । यॉभद्रl cqर्थादन যে সকল সত্য অনুসন্ধান করিতেছি এবং যাহার অন্বেষণে এ প্রকার আনন্দ পাইতেছি, তাহর প্রস্রবণ তিনিই । নিয়ম-শুজ্বলার বিচিত্রতা, মঙ্গলের জন্য অসংখ্য উপযোগিতা, যাহা আকাশ ও অন্তরীক্ষে, ভুলোক ও ছালোকে, মনুষ্য পাঠ করিডেছেন ; তাহা ঈশ্বরের জ্ঞান শক্তি মঙ্গলের *ङिडा । थरङाक छूडब गरजा नेचरङ्गन्न