পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

るなo ক্ষণ স্বাস্থ্য লাভ না করিবে, তত ক্ষণ তাহাকে সেই যন্ত্রণ ভোগ করিতে হইবে তত্ত্ববোধিনী পত্রিক " কেবল ঈশ্বরের শরণাপন্ন হওয়া পাপ কষ্টতে পরিত্রাণের এক মাত্র উপায় । সংসারের দাসত্ব পরিভ্যাগ করিয়া যদি তাহার সেৰ ক হইতে পারি, তঁtহর ইচ্ছার উপরে আত্মসমপণ করি, তাহার বিৰুদ্ধে আর চলিব না, এই বলিয়। আপনার দোষদুষ্ট অভ্যাস সকল পরিত্যাগ করি, কায়মনে:বাক্যে জ্ঞার অজ্ঞাবহ থাকি, তবে সেই করুণাময়ের প্রসাদে পুনৰ্বর পবিত্র হইতে পারি । তিনি শরণগভবৎসল ও পতিতপাবন । এই ভাবিয়া আমরা ঠাচার শরণাপন্ন কায়মনোবাক্যে র্তাকার উপসনাই কৰ্ত্তব্য বলিয়া অবধারণ করিয়াছি । সংসারের সমৃদায় কৰ্ম্ম তারই উদেশে সম্পন্ন করিবার নিমিত্ত তামর ব্রাহ্ম ব্রত অবলম্বন করিয়াছি । প্রতি সপ্তাহে শহরেই क्ल আরাধনার নিমিস্তু সকলে একত্র কষ্ট চক্ৰয়াক্তি । i প্রতি বৎসর শঙ্কারই নামে এই উৎসব অনু- ক্ৰী ষ্ঠিত হয় ; এই করিয়াই আমাদের চরি বৎসর অতিবাহিত হইয়াছে ; আদ্য এই পঞ্চম বৎসরে পদ নিক্ষেপ করিলাম । সুখ ও দুঃখ, সম্পদ ও বিপদু, উন্নতি ও পতন, সকলের মধ্যেই সেই অখিল মাতার সুকোমল মাতৃভাব উপলব্ধি করিতেছি । এক এক বৎসর এক এক ভূতন বেশ ধারণ করিয়া আমাদিগের সম্মুখে উপস্থিত হইয়াছে এবং আমাদিগকে কত বিচিত্র অবস্থায় নিক্ষিপ্ত করিয়াছে । কিন্তু সেই পুরাতন পুরুষ চির দিন সমান স্নেহে আমাদিগকে রহ্মাণ করিয়াছেন । আমরা তাহাকে কখনই পরিত্যাগ করিতে পারিব না । আমাদের প্রাথন এই যে র্তাহার পবিত্র নাম সকল মাত্মার উপজীবিকা ছউক । § | 4 For, 3 Wfot হে পতিত-পাবন পরমেশ্বর । জামাদিগকে গুত বুদ্ধি ও ধৰ্ম্মবল প্রদান কর । জামাদের জ্ঞান উজ্জ্বল কর ; আমাদের হৃদয় বিশুদ্ধ কর ; আমাদের ইচ্ছাতে বল দাও । হে জ্যো | তি্রয় ! আমাদের নিকট প্রকাশিত হও ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । তত্ত্ববিদ্য । তৃতীয় অধ্যায়। श्वार्थिक मछठा , يي نة (ي ड प्रब्रूयाग्नौ भूलनिशम । আমাদের আত্মা আপন ইচ্ছায় পরমাত্মা কর্তৃক নিয়মিত হইলে, সেই দৃষ্টান্ত অনুসারে যখন আমারদের মনের প্রবৃত্তি সকল অমারদের স্বীয় আত্মা কর্তৃক নিয়মিত হয়, ভখনই তামাদের স্বার্থিক মঙ্গল সম্পাদিত্ত হয় ; স্বার্থিক মঙ্গল-সাধনের কৰ্ত্তব্যতা বি ষয়ে যদি কোন প্রশ্ন উপস্থিত হয়, তত্ত্বে তাহার সিদ্ধান্ত এই যে, যে কারণে ইহা কৰ্ত্তব্য যে সমুদায় জগৎ ঈশ্বরের অধীন হইয়া চলে, সেই কারণেই কৰ্ত্তব্য যে আ মাদের সমুদায় প্রবৃত্তি আমাদের আত্মার অধীন হইয়া চলে । ঈশ্বরের অধীন হইয়। চল যে কি কারণে কৰ্ত্তব্য তাহা পুর্ব অধ্যায়ে প্রদর্শিত হইয়াছে | ঈশ্বরের অধীন হইয়। আমরা যখন জগতের মঙ্গল-সাধনে ব্ৰতী হই, তখন আমারদের নিজের নিজের মঙ্গল-সাধন কি পশ্চাতে পড়িয়া থাকে ; কখনই না – আমরা প্রতি জনেই জগতের অন্তর্গত, এই জন্য জগতের মঙ্গল সাধন করিস্তে গেলে, সঙ্গে সঙ্গে আমারদের আপনারদের মঙ্গলও সাধন করা হয় । : . . . . . . . সমুদায় আত্মার মঙ্গল সাধন করা স্বজঞ্জ এবং বিষয়াভিমুখীৰ আত্মার প্রবৃত্তি সকলের