পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

به ۹ و به aststg - مصال گیص भजन नाथम क्द्रा श्रञ्ज । अभिल्ला यनि ८रूदल श्रांभांब्रट्नङ्ग छलांटबद्गरे छेब्रङि नाथब করি, তাহা হইলে তাহাতে আমারদের তাৰেৱ উন্নতি সাধন করা হয় না ; যদি কেৰল ভাবেরই উন্নতি সাধন করি, তাছা হইলে তাহাতে আমারদের জ্ঞানের উন্নতি সাধন করা হয় না ; এই ৰূপ, যে মঙ্গল তামারদের কোন একটি বিশেষ অবস্থার উপযোগী, তাহা অনা এক অবস্থার অনুপযোগী হওয়া কিছুই বিচিত্র নহে। অতএব আমারদের সমুদায় আত্মার যাতে মঙ্গল কয়, তাছাই আমারদের সর্ব প্রথমে কৰ্ত্তব্য ; পশ্চাৎ কর্তৃব্য এই যে, যাহাতে আমাদের মনের বৃত্তি সকল আত্মার অধীনে পরিচালিত হয় । প্রথম কৰ্ত্তব্যটি সাধনের নাম পারমার্থিক মঙ্গল সাধন । আমরা তামারদের নিজের চেষ্টায় কেবল অপেন প্রবৃত্তি-বিশেষকে বিষয়েতে নিয়োগ করিতে পারি, কিন্তু আ- | মাদের সমুদায় আত্মাকে চরিতার্থ করিতে হইলে সাক্ষাৎ ঈশ্বরের সাহায্য ব্যতিরেকে তাঙ্গ কোন ৰূপেই নিম্পন্ন হইতে পারে না ; ; C AS CCA SAGASASAS SS SGGAAASSSS S S Ꮌ© Ꮌ هم هموه عبيعية هيمه معمم حيخيجي . তাই বিমুখ হইয়া উলকে এক অযোগ্য উচ্চ পদবীতে প্রতিষ্ঠিত করা হয় ; কিন্তু স্বার্থ-সাধন শব্দের প্রকৃত অর্থের প্রক্তি যদি এক বার মনোনিবেশ করিয়া দেখা যায়, তাহা হইলে ওৰূপ ভ্রম কখনই মনে স্থান পাইতে পারিবে না । স্বার্থ-সাধন শব্দের অর্থ এই যে, আমারদের নিজের অভীষ্ট সিদ্ধ করা ; এ ৰূপ করিতে হইলে আমাদের প্রবৃত্তি সকলকে আপন বশে রাখা নিতাস্তই প্রয়োজনীয় ; কেন না যদি আমারদের প্রবৃত্তি সকল বিনা নিয়মে যথা তথা ধাবিত হয়, তাহা হইলে কি ৰূপে আমরা আমারদের নিজের কোন অন্তষ্ট সাধনে সমর্থ হইব ? মনে কর যে কতক পরিমাণ অর্থ সংগ্ৰছ করিতে পারিলে আপাততঃ আমারদের অতীষ্ট সিদ্ধ হয় ; দেখ এই একটি স্বাক্ষ উপযুক্ত রূপে সাধন করিতে হইলে, আপন মনোবৃত্তি সকলকে কেমন বশীভুত করিতে হয়—আলস্যকে পরাজয় করিতে হয়, বি পরমাত্মাতে আত্ম-সমৰ্পণ করিলেই আমার- ; দের সমুদায় আত্মা চরিতার্থ হয়, ইগতেই আমাদের ধৰ্ম্ম হয়, ইহারই নাম পারমার্থিক মঙ্গল, এ মঙ্গলের বিষয় পূৰ্ব অধ্যায়ে যথা সাধ্য আলোচনা করা হইয়াছে । আমাদের দ্বিতীয় কৰ্ত্তব্য যাহা উপরে উল্লিখিত হইল, কি না—আমারদের মনের বৃত্তি সকলকে আত্মার অধীনে রাখিয়া সাংসারিক কাৰ্য্য সকল নিৰ্বাহ করা, ইহারই নাম স্বাধিক মঙ্গল সাধন, ইহারই বিষয় এক্ষণে বিবেচনা করা যাইতেছে । । জাপাততঃ মনে হইতে পারে যে, প্রবৃত্তি সকলকে আত্মার বশীভূত করাকে যদি স্বার্থ সাধন বলিয়া নির্দেশ করা যায়, তাছা হইলে স্বাৰ্থ শব্দের চলিত অর্থের প্রতি নি লাস-লালসাকে দমন করিতে হয়, তৎপরতা অভ্যাস করিতে হয় ; এই রূপ যখন আমারদের মনোবৃত্তি সকল ক্রমে ক্রমে আমারদের আত্মার বশে সংস্থাপিত হয়, তখনই আমরা যথার্থ রূপে স্বার্থ সাধনের—কি না স্বকীয় অভীষ্ট সাধনের উপযুক্ত হই। পুনশ্চ যখন অামারদের সেই মনোনীত অর্থ লাভে অমরা কৃতকার্য হই, তখন তাঙ্গাকে আমরা ইতারই জন্য স্বার্থ সিদ্ধি বলি, যে তালতে আমরা অামারদের মনোবৃত্তি সকলকে যথাভিৰুচি সুনিয়ম অনুসারে চালাইতে নানা প্রকার পথ পাই । কিন্তু সেই অর্থ-সহকারে যদি আমরা কেবল উচ্ছ স্থল প্রবৃত্তি সকলের সেবায় রত হই, সুতরাং প্রবৃত্তি সকলকে নিয়ম-বন্ধ করিয়া পরিচালনা করিতে তার বোধ করি, তাহা হইলে সে অর্থ দ্বারা অামারদের স্বাৰ্থ সাধিত হওয়া দুরে থাকুক,