পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সংস্কৃত সাহিত্য 之之、今 د م۹w د s gچ: যে অদৃষ্ট জন্মে,তাহাকে সাময়াচারিক ধৰ্ম্ম বলা যায় । ধৰ্ম্ম আত্মার গুণ, কার্য্য দ্বারা তাহার কবিত্ব শক্তির সমধিক আবির্ভাব হইত । ফলত সত্যের সন্ধান পাওয়া বা শোভা সনদ- । শনে পুলকিত হওয়া সকল অবস্থাতেই সমান । প্রাসাদ তলস্থ শোভন বেশ ভূষা সমন্বিত কোন সমৃদ্ধিশালি পুরুষ সত্যের সন্ধান পাইলে অথবা কোন বস্তুর শোভানুভব করিলে যে ৰূপ আনন্দিত হয়েন, পর্ণকুটার নিবাসী চীবর পরিধায়ী এক জন ভারবাঙ্গীও সেই ৰূপ হইতে পারে, অধিকন্তু তাদৃশ কষ্টের অবস্থাতেও তাঙ্গার বুদ্ধি বৃত্তির স্মৃপ্তি হইল বলিয়। সে আপনাকে অধিকতর আদর করিয়া থাকে । து-அகம்' ج---- پریم م ہی۔ -یی--یہ۔ ۔ . সই to, * | * * } l ১৪ সংখ্যক পত্রিকার ১১৪ গু ঠার পর । বিষয় উল্লিখিত হইয়াছে যে বেদে তাহার কিছুমাত্র প্রমাণ মাই কিন্তু এই সমস্ত তাচার অমূলক ও নহে । শাস্ত্রকারের কহিয়৷ গ্ন কেন যে পূৰ্বে বেদে র কতক গুলি শাখা ছিল, এক্ষণে সেই সমস্ত শাখা বিলুপ্ত হইয়া গিয়াছে । সুতরাং যে সকল ত্যাচার বৈদিক প্রমাণ দ্বারা প্রতিপন্ন করা যাইতে পারে না, তৎসমুদায় বেদের বিলুপ্ত-শাখা-মুলক বলিয়া স্বীকার করিতে হইবে । আপস্তম্বের সময়াচারিক ভূত্রের টীকাকার হরদত্ত এই বিষয়ে যে ৰূপ আত্মমত ব্যক্ত করিয়াছেন, তাহা অামাদিগের পর্য্যালোচনা কর কৰ্ত্তব্য । তিনি আপস্তম্বের প্রথম স্থত্র “ অথাতঃ সময়াচারিকানু ধৰ্ম্মান ব্যাখ্যাস্যামঃ ” ইহার ব্যাখ্যা করিতে গিয়া কহিয়াছেন “আমরা শ্ৰেণত ও গৃহ কাৰ্য্য কহিলাম । এই সমস্ত কাৰ্য্য কাৰ্য্যান্তর সাপেক্ষ । সুতরাং এক্ষণে সময়াচারিক ধর্মের উল্লেখ করা আবশ্যক হইতেছে । সময় তিন প্রকার—বিধি, নিয়ম ও প্রতিষেধ, এতদনুযায়ী কাৰ্য্য দ্বারা আত্মাতে উৎপত্তি হইয়া মনুষ্যকে সুখ ও মুক্তি প্রদান করে । ধৰ্ম্মকে অপূৰ্ব বলা যায় । কিন্তু আমাদের সুত্ৰ কহেন যে ধর্মের অর্থ নিয়ম : যে কাৰ্য্য অনুষ্ঠেয় এবং যে কার্য্য অননুষ্ঠেয় এই উভয়বিধ কাৰ্য্য ইহা দ্বারা নিয়মিত হইয়া থাকে । এক্ষণে কথা হইতেছে যে মদি সময় সেই নিয়মের প্রমাণ হয়, তাই। হইলে বুদ্ধ ও তৎকৃত নিয়ম সমুদায়ের প্রমাণত্ব নিরাকরণ করা নিতান্ত সুকঠিন । এই নিমিত্ত অপিস্তম্ব "ধৰ্ম্মজ্ঞ সময়ঃ প্রমাণুং" এই দ্বিতীয় সুত্র প্রস্তুত করিয়াছেন । - মজ্ঞ মনুর ন্যায় যে সকল -ജു. i # مكة g ५:ं ट्छ्रकिल डं,*ं] ५्र ८य् র্যাঙ্কার ধৰ্ম্ম জানিয়াছেন, স্টাদিগের কৃত যে kā * # তাঙ্কণ ষ্ট শ্রম"rণ কষ্টয় থাকে।” স্মৃতি শাস্ত্রে এমন কতকগুলি আচারের সময় তাহা প্রমাণস্বরূপ গ্রাহ । য় থাকে এস্থলে টীকাকার হ্রদত্ত কহেন যে"নিয়মক্কা সু সময় নিবন্ধপণ করিয়াছেন, তাঁহাই প্রমাণ স্বৰূপ বলিয়া অঙ্গীকার করিতে হুইবে । কিন্তু এস্থলে একথাও কহ যাইতে পারে যে মনু নিয়ম জানিতেন বুদ্ধ জানিতেন ম: ভঙ্গিরই বা প্রমাণ কি। যদি বল যে বৃদ্ধ নিয়ম কিছুই জানিতেন না । ভাল, কিন্তু এ কথা মনুর পক্ষে কেন না প্রযুক্ত হইতে পারে । এস্থলে একটি প্রসিদ্ধ কথা আছে এই যে যদি বুদ্ধ ধৰ্ম্মজ্ঞ হন, তাছা হইলে কপিল ধৰ্ম্মজ্ঞ নহেন এই বাক্যের প্রমাণ কি যদি তাহারা সুগতো যদি ধৰ্ম্মজ্ঞ: কপিলে নেতি কী প্রমাণ তাবুভৌ যদি ধৰ্ম্মজ্ঞে মতিভেদঃ কথং তযোঃ ॥ ডাক্তার ও এবার কহেন যে সাংখ্য শাস্ত্র কার কপিল ও বুদ্ধ ই’হারণ উভয়ই এক। কপিল ও বুদ্ধের মত গত অনেকটা সাদৃশ্য আছে বটে, কিন্তু ইহীরা উভয়েই বিভিন্ন ব্যক্তি ছিলেন। বুদ্ধের কপিলাবাস্ততে জন্ম হয় এই কারণে বোধ হয় উভয়েই একই ব্যক্তি এই রূপ ভ্রম হইয়া থাকিবে । অর্ণবায় তিনি সাংখ্য-শাস্ত্ৰকণর পঞ্চ শিথ কপিলের সহিত কপ্য পাতঞ্জলের একত্ব রক্ষা করিতে গিয়া