2.8 সম্মিলনের নাম উপাসনা । যেখানে মনু ইহাকে ৰিক্ত না করেন । য্যের চক্ষু কৰ্ণ প্রবেশ করিতে পারে না, সেখানেই উপাসনা—ইহার ভাব মনুষ্য দেfখতে পায় না, ইয়ার স্তুতি প্রার্থনা মনুষ্য শুনিতে পায় না ; কেবল সেই সৰ্বসাক্ষী সৰ্বান্তর্যমী পুরুষই ইহা জানিতে পারেন, যিনি ইহার এক মাত্র ফল দা স্ত; র্যাহার উপাসন মৌখিক ও বিফল ন হইয়া আন্তরিক ও ফল দায়ক হয়, তাহার জন্য চেষ্ট করা কৰ্ত্তব্য ; নতুবা কেবল কতকগুলুি নির্দিষ্ট শব্দ উচ্চারণ করিলে কপট ভাবে ঈশ্বরের পূজা করা হয়। সাবধান ! হে ব্রাহ্মগণ ! যেন তোমাদের প্রত্যহিক উপসন। আত্মা-শূন্য হৃদয়-খুলা কাৰ্য্য হইয় না পড়ে। যাহাতে আত্মান্তে ঈশ্বরকে দেখিয় হৃদয়ের সহিত হুঁশির পূজা করিতে পার, তাঙ্কাই তোমাদের নিত কৰ্ম্ম । প্রকৃত উপসনা হইতেছে কি না, ফল দ্বার। তাহার পরিচয় পাওয়া যায় । প্রত্যহ নিয়মিত-ৰূপে ব্রহ্মোপাসনাতে নিযুক্ত হইতেছি, অথচ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। ● १ कs*** 3. 確貫幣 -* *ూ*ళాణiూతఙడా প্রত্যহ নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসারে উপাসনা করিলে ব্রাহ্ম ধর্মের প্রতিজ্ঞা পালন হয় না ; প্রকৃত আন্তরিক উপাসনারই নিতান্ত আবশ্যক উপাসনা করিবার পূর্বে অনন্যমন হইয়া সত্য-স্বৰূপ পরমেশ্বরে আত্মা সমাধান করি বেক । সংসারের পাপ তাপ প্রলোভন হইতে BB BDD BBBB BBBB BBBBBBS BBB BB BBBB BBB DDDDD সন্নিধানে উপস্থিত হইয়াছি, ইহা স্মরণ রাখিবে। যেখানে বাস্থ আকর্ষণে মন আকৃষ্ট ম, যেখানে অপবিত্ৰ কামনা মনে উদয় হয়, সেখানে উপাসনা করা বিধেয় ময় : যেহেতু বিক্ষিপ্ত-চিত্ত হইলে উহার দর্শন পাওয়া যায় না । সৰ্ব্ব প্রথমে তাহাকে প্রত্যক্ষ দেখা যায় এ প্রকার চেষ্টা করিবে, প্রীতি নয়নে তাহার প্রীতি ভাব দর্শন ক ন্যায় রাশি রাশি পাপ অন্তরে সঞ্চিত রক্রিয়াছে, আত্ম-প্রসাদ অনুভব করিতে পারিতেছি না, নিরুষ্ট প্রবৃত্তি-সকল অপরাঞ্জিত-বিক্রমে হৃদয়কে শাসন করিতেছে এবং সমুদায় জীবনকে মোহ-শৃঙ্খলে বদ্ধ করিয়া রাশিয়াছে ; ইফাকে কখন প্রকৃত । উপাসনা বলা যায় না । যে উপাসনাতে আত্মার উন্নতি হয় না, তাহ প্রকৃত উপাসনা নয় । যে সাধু, ঈশ্বরের যথার্থ উপাসক হন । র্তাহার অন্তরে বান্তিরে, তাছার সমুদয় জীবনে উন্নতি প্রকাশ পাইবে । মঙ্গল-স্বৰূপ পরমেশ্বর আমারদিগকে ডাছার উপাসক করিম! পরম সৌভাগ্যবাৰু করিয়াছেৰ ; সাবধান । রিবে. বিশুদ্ধ হৃদয়ে তাহীর পবিত্র নিষ্কলঙ্কস্বৰূপের প্রতি নিরীক্ষণ করিবে । তাঙ্গকে না দেখিলে উহার পূজাতে প্রবৃত্ত হওয়া সম্ভাবিত নচে । কৃতজ্ঞতা-উপহার কাহার নিকটে অর্পণ করিবে ? আত্মার অভা মোচন করিবার জন্য কাহার নিকটে প্রার্থন করিবে? যাহার পুজা করিতে মানস করিয়াছ, ঠান্থার দর্শন না পাইলে কেবল শূন্য হৃদয় হইতে কতকগুলি বাক্য নিঃসৃত হইয়। আকাশে নিলীন হইবে । অতএব ত্রহ্মোপাসনার প্রারম্ভে ব্রহ্ম দর্শন আবশ্যক । শান্ত সমাহিত হইয়া একাগ্র চিত্ত পরব্রন্ধের স্বৰূপ চিন্তা করিবেক। যিনি সর্শ্বব্যাপী, সৰ্ব্বাস্তৰ্যামী, যিনি “বিশ্বতশ্চক্ষু" যিনি প্রকাশবান, যিনি গ্রোত্রের শ্রোত্র, চক্ষুর চক্ষু, ময়ের মন, প্রাণের প্রাণ হইয়া জামাদের মধ্যে ওতপ্রোত রছিয়াছেন; খিৰি সকল अखिन्न ठूल भखि, भैंस्रष्क मयलक्ष्म कद्विप्न আমরা জীবিত রছিয়াছি, মিলি সাধকের যেন কেহ এই মহৎ অধিকার লাভ করিয়া সমিধানে স্বয়ং উপস্থিত হইয়া হারের পুজা
