2( 2 ব্ৰহ্ম-বিদ্যালয় । هنا و ذ لم تنتجة উপহার গ্রহণ করেন ; তিনি আমাদের সম্মুখে, তিনি আমাদের অন্তরে বিরাজ করিতেছেন । ব্রহ্মনিষ্ঠ হইয়া এই প্রকারে । তাহার ধ্যান করিতে করিতে তাহার সুবির্তাব হইল, হৃদয়াকাশে সেই সত্য-সুৰ্য্যের উদয় হইল, এবং বিমল বিশুদ্ধ জ্যোতি বিকীর্ণ হইল—সংসারের অন্ধকার তিরোহিত হইল ; অসাধু কামনা, বিষয় যন্ত্রণা, লোকভয়, ছুৰ্বলতা, নিকৃষ্ট ভাব-সকল অন্তরিত হইল, সেই নিষ্কলঙ্ক পবিত্র পুরুষের দর্শন মাত্র শ্রদ্ধা ও ভক্তি, তাহার মঙ্গল-মূৰ্ত্তি দেখিবা মাত্র প্রীতি ও কৃতজ্ঞতা আপন। হইতেই উচ্ছসিত হইল স্থতি, ধন্যবাদ, প্রার্থনা, স্রোতের ন্যায় অপ্রতিহত বেগে প্রবাহিত হইতে লাগিল; ঈশ্বরের মহিম| গানে আত্মা পূর্ণ হইল এবং প্রেমানন্দের ৷ উৎস উৎসারিত হইতে লাগিল । যখন এই | ৰূপে ব্রহ্ম-জ্ঞান, ব্রহ্ম-ধ্যান, ব্রহ্ম-দৰ্শন সহ কারে ব্রহ্মোপাসনা হয়, তখনই আমরা এই পৃথিবীতে থাকিয়াও স্বর্গের পবিত্রতা ও আনন্দ অনুভব করি । হে ব্রাহ্মগণ ! তোমরা বিশুদ্ধ উপাসনাকে অবলম্বন কর, অবশ্যই ইহার ফল প্রতি দিন লাভ করবে। বিক্ষিপ্ত- । চিত্তে, অপবিত্ৰ মনে, তাহার সন্নিধানে । উপনীত হইও না ; হৃদয়াসনে হৃদয়েশ্বরকে আসীন দেখিয়া তাহার পূজাতে প্রবৃত্ত হইবে । এই প্রকারে তাহার উপাসনা করিবে, এই প্রকারে উtহার উপাসনা করিবে । হে পরমাত্মন্ ! আমরা তোমারই উপাসক, যাহাতে প্রতি দিবস নির্জনে শ্রদ্ধার সহিত তোমার পূজা করিতে পারি, যাকাতে তোমার পবিত্র সহবাসে থাকিয়া দিন দিন উন্নত হইতে পারি, এ প্রকার রূপা বিতরণ * ' শংসার কোলাহলে যেন তোমাকে বিস্মৃত না হই; তোমার প্রসাদে প্রতি দিন প্রাপ্ত হইয়াছি, ইহাতে যেন আমরা কখন অবহেলা না করি। পরমেশ ! কি প্রকারে তোমার উপাসনা করিব, তুমি তাহা আমারদিগকে শিক্ষা দেও, অামারদের হস্ত ধারণ ক! রিয়া তোমার প্রতি অামারদিগকে উন্নত কর ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । _து ব্রহ্ম-বিদ্যালয় । দ্বাদশ উপদেশ । | কেবল ঈশ্বরই সৃষ্টি-স্থিতি-প্রলয়-কৰ্ত্ত । স্ব স্ট-স্থিতি-প্ৰলয়-কৰ্ত্ত; কেবল এক মাত্র পরমেশ্বর ; আমি স্থ: কতকগুলি বস্তু প্র গু হু ইলে তাই ধু দিগের গুণ অস্বগ ও হষ্টয়া এবং তfহারদগকে উপযুক্ত মত সংযোগ করি ; কোন এক অপূৰ্ব্ব যন্ধ নিৰ্ম্মাণ করিতে পারি বটে, এব: ত; তাকে পুনৰ্ব্বfর অন}য় সে ভগ্ন করিতেও •:*fa , কিন্তু অ! মারদিগের এমত শক্তি নাই, যে আমর! এস্ রে ৭ বা লুকাকে স্থষ্টি করতে পারি অথবা এক রেণ | # ল: লুকাকে ধ্বংশ করিতে * マ受従 f?fさ ৫ - য়ের শক্তি কেবল একন ত্র অদ্বিতীয় পরমে শ্বারে তেই অ} rছ । | | কেবল সর্বশক্তিমান পরমেশ্বরই সৃষ্টিস্থিতি-প্রলয়ের একমাত্র কর্তা সৃষ্টি স্থিতি প্রলয় শক্তি আর কাছাতেও নাই । লোকে ভ্রান্তি বশত স্রষ্টার গুণ সৃষ্ট বস্তুতে আরোপিত করে এবং অজ্ঞাতসারে ঠাহ হইে বিচ্যুত হয় । মানুষের মনে ঈশ্বর বিষয়ক যে নৈসর্গিক প্রতীতি জগন্ধক আছে, তাহারই | अनूवर्डी इझेश श्रेश्वब्रटक অনুসন্ধান করিতে যাই ; কিন্তু আপনারদের বুদ্ধি-দোষে যথার্থ স্থানে উপনীত হইতে পারি না । “যিনি সৃষ্টি-স্থিতি-প্রলয়-কৰ্ত্ত, তিনিই ব্ৰহ্ম ” এই লক্ষণটা আমাদের স্বাভাবিক বিশ্বাস দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে--কিন্তু আমরা না বুঝিয়াই কখনো জগৎকে ঈশ্বরের ন্যায় অনাদি বলিয়া তাহাকে সৃষ্টি শক্তিতে হীন করিয়া ফেলি। কখনো বা মনুষ্য বিশেষে এই অলৌকিক শক্তি আরোপিত করি, অথবা সৃষ্টি ও নিৰ্ম্মাণ এবং ধ্বংস ও ভঙ্গ একীভূত করিয়া মহাভ্রমে মুগ্ধ হইয়া থাকি । এই সকল
