পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डॉं★ 粉臀臀” ва ; /*',९ ட . & i : به و از . ، ف " " . ، " جسد wo . . . . ; গ্রাহ হইতে পারে; কিন্তু জমির যদি বিষপলিপ্ত হইয়াঘাই যে, আপ নাতে তাছাতে কিছুই প্রভেদ দে আবিষয় হইয় পড়ে। . . . নিদ্রাকর্মর্ণ-বশে যখন আমাদের চেতন অবসন্ন হইয়া পড়ে, যখন আমাদের অন্তঃকরণ শরীরসাৎ হইয়া প্রসুপ্তি ৰূপ এক অবস্থা বোধ মাত্রে পর্য্যবসিত হয়, তখন শরীরাদিকে আর বিষয় বলিয়া বোধ থাকে না । ইন্দ্রিয় বোধ এই নিদ্রাবস্থারই প্রতিকৃতি । নিদ্রা যেমন এক অবস্থা মাত্র, ইন্দ্রিয় বোধও সেই ৰূপ এক অৰস্থা মাত্ৰ;— ফলতঃ আমাদের জ্ঞান যেমন অবস্থাপ্রবাঙ্গে মুলস্থিত দর্পণ-স্বৰূপ, ইন্দ্রিয় বোধ সে ৰূপ নহে । i প্রেম এবং ইন্দ্রিয় সুখ দুয়ের মধ্যে প্রভেদ দেখিতে হইলে, এক দিকে গীত-রচরিতা, চিত্রকর, কবি, এবং একদিকে সুখসক্ত বিলাসী, দুয়ের ইতর বিশেষের প্রতি লক্ষ্য করিলেই তাহাতে কৃতকাৰ্য্য হইতে পারা যাইবে । কবি এক জন আপন রচনার ভাবটির প্রতি ঘেৰ্মন অনুরক্ত, তাহার শব্দ লালিত্যের প্রতি তেমন নছেন ; কিন্তু বিলাসী এক জন সেই রচনার শব্দ-মাধুরী মাত্রে এ ৰূপকম্বা পড়িয়া থাকেন যে, তাহার মৰ্ম্মে প্রবেশ করিতে তাহারাজার অবকাশ হয় না। কবির দৃষ্টান্তানুযায়ী মনের ভাব অনুসারে বাহিরের সামগ্ৰী সকলকে অধিকার করা— প্রেমের পদ্ধ:ি.*ং বিলাসীর झझेोखानू যায়ী বাহিরের ੋਸ਼ੀ সকল অজ্ঞাতসারে n

  • *

..

  • 1 i"

আধ্যাত্মিক ভাব,প্রথমটি পশুভাৰ, দ্বিতীয়ট মনুষ্য ভাব। দেশ কালে কেৰল প্রবৃত্ত ভাবই

  • * * * * : * *
  • , i n _ r i н i wş 圖 a . * ' ". . . . , -, n
  • t * . , . n . . . "

so в ї й . r " * 歴エ o o * 钴 * ". في * * * * * * * * * , so - * i ፳ t দৃষ্টিগোচর হইতে পারে, কিন্তু প্রবর্তক ভাব পাওয়া যায় না । আত্মা যাহা আদেশ করে, কাল তাহাই মস্তক্কে বহন করে। আমরা যদি একটা গোলাকে দ্রুতবেগে চালনা করি, তবে কোন প্রতি বন্ধক অবিদ্যমানে কাল ক্রমাগত তাঁহাই করিবে ; আমরা যদি গোলাটকে মন্দ বেগে চালনা করি, কাল ও তাহাই ক্রমাগত করতে থাকিবে । কালেতে মৃতন কিছুই হয় না : আত্মা কর্তৃক যাহা অারন্ধ হয়, কালেতে তাহাই কেবল বহমান ङ्श ! श्रृङम अन्नड-अञ्च छिन्न श्राङ्ग কাহারে কর্তৃক সংঘটনীয় নহে, পুরাতন অভ্যাসই কেবল কালের অধিকারে স্থান পায় । কিন্তু আত্মার প্রারব্ধ কাৰ্য্য সকলকে কাল যে এই ৰূপ যথাক্তাক্রমে বহন করে, তাছাও আত্মার মুলবর্ধিত ব্যতিরেকে উচ্চা আপন ক্ষমতায় করিতে পারে না । সময় বিশেষে যদি আমাদের পদ চালনা করা বা নিদ্রা যাওয়া অভ্যাস হয়, তবে সেই অভ্যাসের প্রবর্তক—আত্মা মুলে অধিষ্ঠিত থাকাতেই সে অভ্যাস জীবন ধারণে সমর্থ হয় । এস্থলে মনে রাখা কৰ্ত্তব্য যে, আত্মা যখন এই ৰূপে আপন কার্ষ্যের ভার, প্রকতির স্কন্ধে বা কালের স্কন্ধে সমৰ্পণ করে, তখন তাইতে আত্মার কেবল অধ্যক্ষত মাত্র থাকিলেই হইল, আত্মাকে স্বহস্তে সে কার্য্য লইয়া পুনর্ধার বিত্রত হইতে হয় মা । বীণা যন্ত্রে যে ব্যক্তির নিপুণতা জন্সিয়াছে, তিনি এদিকে বীণা বাদ্য করিতেছেন, ওদিকে ঙিয়া যায় - কোন এক ব্যক্তির সহিত কথা কহিতেছেন—