পাতা:তারকনাথ গ্রন্থাবলী-প্রথম ভাগ.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীর-শ্রেণী লঙ্ঘন করিয়া প্রাণের আশঙ্কা ত্যাগ করিয়া, হৃদয় চরিতার্থ করিত ! তুমি তাছাদের কথঞ্চিৎ মনোবাঞ্ছা পূর্ণিত করিতে। আবার তুমিই সেই, যাহার সমাগমে পতিরত স্বর্ণপ্রতিমা ডেস্ডিমোন স্বামীর পশুবৎ আচরণে প্রাণত্যাগ করিল। দ্রেীপদী-রূপ-মুগ্ধ কামান্ধ কীচক বিরাটের নাট্যশালায় ভীমসেনহন্তে স্বীয় দুর ভিসন্ধির সমুচিত ফলভোগ করিল। আবার মদমত্ত দৃকপাতশূন্য পশু সিরাজও মিরণের হস্তে প্রাণত্যাগ করিল। রজনী তোমার নিয়মই এই, তোমার প্রসাদে কেহ হাসিবে কেছ কঁদিবে, কিন্তু তোমার প্রসাদে কে চিরমুখী ? কেহই না। তুমি সকলই করিতে পার, যে, সুগৎ দিবসে নর-কোলাহলে পরিপূর্ণ, তোমার সমাগমে তাহা জনশূন্য প্রতীয়মান হয়। ছায় রে! সেই নিস্ত'ক্কতার মধ্যে চিরন্তন-গত প্রিয় কুমারের চির আদর্শনজনিত ব্যথা নিবারণার্থ মাতার সকৰুণ ক্রমদনম্বনি শ্রবণ করিলে পাষাণও দ্রবীভূত হয় ; অতি স্বশ্নংস झमझ७ इः८थ खेल्छुनिउ श्ब्र। ब्रञ्जनौ | তুমি জগতের হিতৈষিণী না ধংসপ্রয়াৰৈণী তাছা কে বলিৰে ! তুমি অন্ধকারময়ী কি জ্যোৎস্নময়ী তাছা কে জানে ! তোমার উদেশ্ব মছৎ কি নীচ, তাছা কে বলিতে পারে } + এই যে তোমার প্রসাদে পৃথিবী নৈশ বিছার । রজনীতে মুখ কি ? সেই বুৰিয়াছে సిసి হাস্যময়ী, গগণে অসংখ্য নক্ষত্রমণ্ডলী শোভা পাইতেছে, প্রকৃতি সতী মনোছর বেশ ধারণ করিয়া জন-মনোরঞ্জন করিতেছে ; তোমার আগমনে কত মন পুলকে পূরিত, কত প্রমোদিনীর মুখ হাসিভর,কত লোক হর্ষোৎকুল,আবার কত লোক তোমার জ্বালায় হৃতসৰ্ব্বস্ব হইতেছে ; তোমার আগমনে অশ্রুনীর জু্যাগ করিতেছে ; কত সতীর সতীত্ব বিনষ্ট হুইতেছে। অতএব রজনী কেমন করিয়া বলিব তুমি মনুষ্যের হিতৈষণী কি না ? এই রজনীতে যে পুঙ্খানুপুঙ্খ করিয়া ; প্রকৃতি দেখিয়াছে সেই বুঝিয়াছে যে রজনীর উদেশ্ব কি ? যিনি বুঝিয়াছেন তিনি সিদ্ধ পুৰুষ, তিনি দেবতা । عجیبیسیحی بسیجیجیح আমরা উপহার পদরেণু স্পর্শ করিতে পাইলেও আপনাকে কৃতাৰ্থ জ্ঞান করিব । নতুবা গৃহমধ্যে আবদ্ধ থাকিয়, } আপন ছায়া দেখিয় আপনি ভীত হইয়া রজনী কেবল ভূত, প্রেত, প্রেতিনী, দানবী প্রভৃতির রঙ্গভূমি ভাবিলে হৃদয়ে কি মুখ | এরূপ যে ভাবিবে ऊांशंब्र झमाग्न थनथप्नेi ७भगांव्छ्म श्रमৰস্তার গাঢ় অন্ধকার সত্তত বিরাজ করি- ; তেছে। সে অন্ধ! ' Moment HSTkS SAAAASAAAA