পাতা:দেববাণী - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেববাণী । অধ্যাস বলে । যেমন পুর্বে আমরা একটা দৃশ্য দেখেছি, এখন সেইটে স্মরণ হল । যে সত্তা একটা সত্য বস্তুর অস্তিত্বের উপর নির্ভর করে, তাকেই অধ্যস্ত সত্তা বলে । সেই সময়ের জন্য সেটা সত্য বলে বোধ হয়। বটে, কিন্তু প্ৰকৃতপক্ষে তা সত্য নয়। অথবা অধ্যাসের দৃষ্টান্ত অপরে এইরূপ দেন,-উষ্ণতা জলের ধৰ্ম্ম নয়, অথচ আমরা যেমন জল উষ্ণ বলে কল্পনা করে থাকি । সুতরাং অধ্যাস মানে ‘অন্তস্মিন তদবুদ্ধিঃ”- ষে বস্তু যা নয়, তাতে সেই বুদ্ধি করা । সুতরাং বোঝা যাচ্ছে যে, আমরা যখন জগৎ দেখছি, তখন আমরা সত্যকেই দর্শন করছি, কিন্তু মাঝখানে একটা আবরণ পড়েছে।--তার দ্বারা বিকৃতভাবাপন্ন করে দেখছি { তুমি নিজেকে বাইরে প্রক্ষেপ না করে কখন নিজেকে জানতে পার ন! ! ভ্ৰাস্তি অবস্থায় আমাদের সামনের বস্তুগুলোকেই আমরা সত্য বলে মনে করি, অদৃষ্ট বস্তুকে কখন সত্য বলে আমাদের বােধ হয় না । এইরূপে আমরা বিষয়কে বিষয়ী বলে ভুল করে থাকি। আত্মা কিন্তু BK DDD DD KS DD DBBBDS DBDDBBS BD BDB DSBDB বহিরিান্দ্ৰিয় গুলি তারই হস্তের যন্ত্রীস্বরূপ । বিষয়ীতে কিঞ্চিৎ পরিমাণে বহিঃপ্ৰক্ষেপ বা বিষয়ীকরণের শক্তি (Objectifying puwer) ontco --তাইতে তিনি “আমি আছি” বলে আপনাকে জানতে পােসন । কিন্তু সেই আত্মা বা বিষয়ী নিজেরই বিষয়, মন বা ইন্দ্ৰিয়ের বিষয় নন । তবে আমরা একটা ভাবকে আর একটা ভাবের উপর অধ্যাস করতে পারি।-- যেমন আমরা যখন বলি “আকাশ নীল’,-আকাশটা একটা ভাব মাত্ৰ, BD DDBD SuBD DBDDYSLiBDDBD DBBD S DDDS BBBBB DgB আরোপ বা অধ্যাস করে থাকি । 幫 r